
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বাড়ছে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা, নতুন শনাক্ত ১৩

জেল থেকে ছাড়া পেয়ে ফের অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার সাজ্জাদ

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে জীবনের ইতি টানলেন খলিলুর

কুড়িগ্রামে ১৬-১৮ ঘণ্টা লোডশেডিং, অতিষ্ঠ জনজীবন

পুরুষশূন্য গ্রাম থেকে বিপুল দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শসা নিয়ে সংঘর্ষ, আহত শতাধিক

গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত ৫
কতটা ভয়ানক করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট অমিক্রন এক্সবিবি

করোনাভাইরাসের অমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের একটি উপধরন হল এক্সবিবি। এটি মূলত দুটি অমিক্রন সাব-ভ্যারিয়েন্টের সংমিশ্রণে তৈরি— BA.2.10.1 এবং BA.2.75। এক্সবিবি প্রথম শনাক্ত হয় ২০২২ সালের মাঝামাঝি সময়ে। এরপর তা বিশ্বজুড়ে ধীরে ধীরে বিস্তার লাভ করে।
এক্সবিবি’র বৈশিষ্ট্য
এটি উচ্চমাত্রায় সংক্রামক
এর ইমিউন এস্কেপ ক্ষমতা রয়েছে, অর্থাৎ এটি প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসম্পন্ন বা টিকা-প্রাপ্ত ব্যক্তির প্রতিরোধ ক্ষমতাকেও কিছুটা ফাঁকি দিতে পারে
তবে, এখন পর্যন্ত এর প্রভাবে মারাত্মক অসুস্থতা বা মৃত্যুহার বেশি হওয়ার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
বিশেষজ্ঞদের মতে, হালনাগাদ বুস্টার ডোজ, বিশেষ করে এক্সবিবি-ভিত্তিক ভ্যাকসিন, এই ধরন থেকে গুরুতর অসুস্থতা, হাসপাতালে ভর্তি হওয়া এবং মৃত্যুর ঝুঁকি কমাতে কার্যকর। যদিও সংক্রমণ পুরোপুরি ঠেকানো সম্ভব না, তবে টিকা গুরুতর জটিলতা
রোধে কার্যকর ভূমিকা রাখে। এই এক্সবিবি থেকে আরও কয়েকটি উপধরন সৃষ্টি হয়েছে। যেমন— এক্সবিবি .১, এক্সবিবি .১.৫, এবং সম্প্রতি আলোচনায় এসেছে এনবি .১.৮.১। এই ধরনগুলোর মধ্যে কিছু কিছু আগের চেয়ে আরও সংক্রামক, তবে টিকা এখনো কার্যকর। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক্সবিবি ও এর উপধরনগুলোকে Variant of Interest বা Variant Under Monitoring হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। এর মানে হলো, এগুলোর ওপর বৈজ্ঞানিক নজরদারি চলছে এবং এগুলো ভবিষ্যতে জনস্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। গ্লোবাল ভাইরাস নেটওয়ার্ক (জিভিএন) জানিয়েছে, এই ধরনটিতে সংক্রমণ ক্ষমতা বেশি হলেও গুরুতর অসুস্থতা বা মৃত্যু ঝুঁকি বাড়ানোর মতো কোনো প্রমাণ এখনো পাওয়া যায়নি। তবে সংস্থাটি সতর্ক থাকতে বলেছে এবং টিকা গ্রহণের ওপর
জোর দিয়েছে। কি করতে হবে সাধারণ মানুষের? টিকার সর্বশেষ ডোজটি নিয়েছেন কি না, তা নিশ্চিত করুন জনসমাগমপূর্ণ পরিবেশে মাস্ক পরিধান করুন উপসর্গ দেখা দিলে পরীক্ষা করুন ও আইসোলেশনে থাকুন স্থানীয় স্বাস্থ্য নির্দেশনা মেনে চলুন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এক্সবিবি ও এর উপধরনগুলো অমিক্রনের একটি নতুন রূপ হলেও এখন পর্যন্ত এগুলো মারাত্মক আতঙ্কের কিছু নয়। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা, টিকা গ্রহণ এবং সতর্কতা বজায় রাখাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টিকা সংক্রান্ত পরামর্শ জিভিএনের মতে, পুরোপুরি প্রতিকার যেহেতু নেই তাই প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপই এখনো গুরুত্বপূর্ণ। তাদের টিকা সংক্রান্ত সুপারিশগুলো হলো— ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সীদের ও ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের জন্য হালনাগাদ বুস্টার ডোজ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। ৬ মাস বয়স থেকে সব বয়সীদের টিকার ডোজ সম্পূর্ণ করা উচিত। শিশু ও
কিশোরদের বছরে অন্তত একবার আপডেটেড টিকা দেওয়া জরুরি, কারণ আগের টিকার সুরক্ষা সময়ের সঙ্গে হ্রাস পায়। গর্ভবতী নারীদের জন্য টিকা নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। এটি শিশুদের জন্মের পর প্রথম ছয় মাস পর্যন্ত সুরক্ষা দেয়। গবেষণায় দেখা গেছে, গর্ভাবস্থায় সংক্রমণ হলে জন্মের আগেই শিশু মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায় এবং শিশুদের দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্যঝুঁকি থাকে। ফ্লু এবং কোভিড টিকা একসঙ্গে নেওয়া যেতে পারে এবং এর কোনো বড় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। গ্লোবাল ভাইরাস নেটওয়ার্কের (জিভিএন) মতে, নতুন ধরনের আবির্ভাব মানেই জনস্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা নয়। বরং প্রস্তুত থাকার জন্য, এটি একটি সুযোগ। এক্সবিবি ও এর উপধরনগুলো নিয়ে আতঙ্ক নয়, বরং সতর্কতা, বৈজ্ঞানিক নজরদারি এবং টিকাদানের ওপর গুরুত্বের আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
জিভিএনের মতে, ‘এটি আতঙ্কের সময় নয়, বরং প্রস্তুতির সময়।’ প্রসঙ্গত, সম্প্রতি পার্শ্ববর্তী ভারতসহ কয়েকটি দেশে করোনাভাইরাসের নতুন ধরনের সংক্রমণ বেড়ে গেছে। গত বৃহস্পতিবার দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। যদিও পরিস্থিতি এখনো আশঙ্কাজনক নয়, তবে দেশে এ রোগের প্রকোপ বাড়ছে। আইসিডিডিআরবির গবেষকেরা করোনার নতুন একটি ধরন এক্সএফজি শনাক্তের কথা বলছেন। এর পাশাপাশি এক্সএফসি ধরনটিও পাওয়া গেছে। এই দুটোই করোনার শক্তিশালী ধরন অমিক্রনের জেএন-১ ভ্যারিয়েন্টের উপধরন।
রোধে কার্যকর ভূমিকা রাখে। এই এক্সবিবি থেকে আরও কয়েকটি উপধরন সৃষ্টি হয়েছে। যেমন— এক্সবিবি .১, এক্সবিবি .১.৫, এবং সম্প্রতি আলোচনায় এসেছে এনবি .১.৮.১। এই ধরনগুলোর মধ্যে কিছু কিছু আগের চেয়ে আরও সংক্রামক, তবে টিকা এখনো কার্যকর। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এক্সবিবি ও এর উপধরনগুলোকে Variant of Interest বা Variant Under Monitoring হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। এর মানে হলো, এগুলোর ওপর বৈজ্ঞানিক নজরদারি চলছে এবং এগুলো ভবিষ্যতে জনস্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে। গ্লোবাল ভাইরাস নেটওয়ার্ক (জিভিএন) জানিয়েছে, এই ধরনটিতে সংক্রমণ ক্ষমতা বেশি হলেও গুরুতর অসুস্থতা বা মৃত্যু ঝুঁকি বাড়ানোর মতো কোনো প্রমাণ এখনো পাওয়া যায়নি। তবে সংস্থাটি সতর্ক থাকতে বলেছে এবং টিকা গ্রহণের ওপর
জোর দিয়েছে। কি করতে হবে সাধারণ মানুষের? টিকার সর্বশেষ ডোজটি নিয়েছেন কি না, তা নিশ্চিত করুন জনসমাগমপূর্ণ পরিবেশে মাস্ক পরিধান করুন উপসর্গ দেখা দিলে পরীক্ষা করুন ও আইসোলেশনে থাকুন স্থানীয় স্বাস্থ্য নির্দেশনা মেনে চলুন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এক্সবিবি ও এর উপধরনগুলো অমিক্রনের একটি নতুন রূপ হলেও এখন পর্যন্ত এগুলো মারাত্মক আতঙ্কের কিছু নয়। তবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা, টিকা গ্রহণ এবং সতর্কতা বজায় রাখাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টিকা সংক্রান্ত পরামর্শ জিভিএনের মতে, পুরোপুরি প্রতিকার যেহেতু নেই তাই প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপই এখনো গুরুত্বপূর্ণ। তাদের টিকা সংক্রান্ত সুপারিশগুলো হলো— ৬৫ বছর বা তার বেশি বয়সীদের ও ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের জন্য হালনাগাদ বুস্টার ডোজ নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। ৬ মাস বয়স থেকে সব বয়সীদের টিকার ডোজ সম্পূর্ণ করা উচিত। শিশু ও
কিশোরদের বছরে অন্তত একবার আপডেটেড টিকা দেওয়া জরুরি, কারণ আগের টিকার সুরক্ষা সময়ের সঙ্গে হ্রাস পায়। গর্ভবতী নারীদের জন্য টিকা নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। এটি শিশুদের জন্মের পর প্রথম ছয় মাস পর্যন্ত সুরক্ষা দেয়। গবেষণায় দেখা গেছে, গর্ভাবস্থায় সংক্রমণ হলে জন্মের আগেই শিশু মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায় এবং শিশুদের দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্যঝুঁকি থাকে। ফ্লু এবং কোভিড টিকা একসঙ্গে নেওয়া যেতে পারে এবং এর কোনো বড় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। গ্লোবাল ভাইরাস নেটওয়ার্কের (জিভিএন) মতে, নতুন ধরনের আবির্ভাব মানেই জনস্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা নয়। বরং প্রস্তুত থাকার জন্য, এটি একটি সুযোগ। এক্সবিবি ও এর উপধরনগুলো নিয়ে আতঙ্ক নয়, বরং সতর্কতা, বৈজ্ঞানিক নজরদারি এবং টিকাদানের ওপর গুরুত্বের আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি।
জিভিএনের মতে, ‘এটি আতঙ্কের সময় নয়, বরং প্রস্তুতির সময়।’ প্রসঙ্গত, সম্প্রতি পার্শ্ববর্তী ভারতসহ কয়েকটি দেশে করোনাভাইরাসের নতুন ধরনের সংক্রমণ বেড়ে গেছে। গত বৃহস্পতিবার দেশে করোনায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। যদিও পরিস্থিতি এখনো আশঙ্কাজনক নয়, তবে দেশে এ রোগের প্রকোপ বাড়ছে। আইসিডিডিআরবির গবেষকেরা করোনার নতুন একটি ধরন এক্সএফজি শনাক্তের কথা বলছেন। এর পাশাপাশি এক্সএফসি ধরনটিও পাওয়া গেছে। এই দুটোই করোনার শক্তিশালী ধরন অমিক্রনের জেএন-১ ভ্যারিয়েন্টের উপধরন।