এ ধরনের বাজেট দেওয়া ছাড়া বিকল্প ছিল না

এটা সংকটকালীন পরিমিত বাজেট। কারণ, আমাদের এখন অর্থনীতিতে অনেক সমস্যা। একদিকে মূল্যস্ফীতির চাপ অনেক বেশি, আবার বিনিয়োগ বাড়ছে না, কর্মসংস্থানও নেই, অন্যদিকে সম্পদও নেই। এ সমস্যাগুলো সমন্বয় করার জন্য এ ধরনের একটি সংকটকালীন বাজেট দেওয়া ছাড়া কোনো বিকল্প ছিল না। আমাদের আয় বেশি থাকলে বা সম্পদ থাকলে বাজেট বাড়ানো যেত। সে সময় উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নেওয়া বা অন্যান্য খাতে বাজেট আরও বাড়ানো যেত। কিন্তু এখন সেগুলো সম্ভব নয়।
গতকাল সোমবার দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেন সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন।
তিনি আরও বলেন, এখন উচ্চমূল্যস্ফীতির সময় আমাদের ব্যয় সংকোচন করতে হবে। না হলে মূল্যস্ফীতির চাপ আরও উসকে
দেবে। এ ছাড়া আমাদের টেক্স-জিডিপি রেশিও অনেক কম। সরকার বড় বাজেট দিতে গেলে ব্যাংক খাত থেকে ঋণ করা, সঞ্চয়পত্র বা বিদেশি ঋণ করা ছাড়া বিকল্প নেই। সব মিলিয়ে যে বাজেট দিয়েছে, সেটা ঠিকই আছে। তিনি বলেন, এখন বিষয় হচ্ছে যে বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে, সেটা কতটুকু বাস্তবায়ন করা হয়। আমাদের এ বাজেটই বাস্তবায়ন চ্যালেঞ্জ হবে। আমাদের এখন প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা নেই। প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার এখনো শেষ হয়নি। মাত্র চলছে। আমাদের ট্যাক্সের জন্য যে লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে, তা পূরণে আমাদের সক্ষমতা নেই। এজন্য সক্ষমতা বাড়ানোর ব্যবস্থা করতে হবে। এ ছাড়া এনবিআরের যেসব সমস্যা রয়েছে, সেগুলো দ্রুততম সময়ের মধ্যে সমাধান করা দরকার বলেও মনে করেন
এ অর্থনীতিবিদ।
দেবে। এ ছাড়া আমাদের টেক্স-জিডিপি রেশিও অনেক কম। সরকার বড় বাজেট দিতে গেলে ব্যাংক খাত থেকে ঋণ করা, সঞ্চয়পত্র বা বিদেশি ঋণ করা ছাড়া বিকল্প নেই। সব মিলিয়ে যে বাজেট দিয়েছে, সেটা ঠিকই আছে। তিনি বলেন, এখন বিষয় হচ্ছে যে বাজেট ঘোষণা করা হয়েছে, সেটা কতটুকু বাস্তবায়ন করা হয়। আমাদের এ বাজেটই বাস্তবায়ন চ্যালেঞ্জ হবে। আমাদের এখন প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা নেই। প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার এখনো শেষ হয়নি। মাত্র চলছে। আমাদের ট্যাক্সের জন্য যে লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে, তা পূরণে আমাদের সক্ষমতা নেই। এজন্য সক্ষমতা বাড়ানোর ব্যবস্থা করতে হবে। এ ছাড়া এনবিআরের যেসব সমস্যা রয়েছে, সেগুলো দ্রুততম সময়ের মধ্যে সমাধান করা দরকার বলেও মনে করেন
এ অর্থনীতিবিদ।