ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ফরিদপুরে ‘ইসলাম পরিপন্থী’ আখ্যায় ঐতিহ্যবাহী বিচারগানের আসর বন্ধ, প্রশাসনের হস্তক্ষেপে ক্ষোভ
‘তোমার রব কে?’ প্রশ্নের উত্তর না দেওয়ায় দাদির শিরশ্ছেদ করল উগ্রবাদী নাতি
পাবনার ফরিদপুরে চায়না দুয়ারী জাল জব্দ করে পোড়ানো হল
জয়পুরহাটের পাঁচবিবির সীমান্তবাসীর অর্থনৈতিক সংকট দূর করবে বড় মানিক সেতু
ক্রাইমজোন মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে ককটেল বিস্ফোরণে তরুণ নিহত
চট্টগ্রামে বিএনপি-জামায়াতের মব হামলায় ছাত্রলীগ কর্মীর মৃত্যু: পুলিশি অবহেলার অভিযোগ পরিবারের
রাজধানীতে ঝটিকা মিছিল, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের ১৩১ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
উপদেষ্টা রিজওয়ানার প্রভাবে পিতা ‘মন্দির কমিটির সভাপতি’ হওয়ায় চাকরি হয়নি হিন্দুপ্রার্থীর
হিন্দু চাকরিপ্রার্থীর পিতা দুর্গাপূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি হওয়ায় উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের প্রভাবে পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) সহকারী প্রকৌশলীর চাকরি হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে। যদিও তার এবং পরিবারেরর কোনো সদস্যের সাথে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
বিডি ডাইজেস্ট-এর হাতে আসা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলার সুহিলপুরের বাসিন্দা পুলক দেব পলাশের পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
শুধু পলাশই নয়, একই পদে অন্য হিন্দু প্রার্থী উপ-সহকারী প্রকৌশলী পদে শুভ চন্দ্র বসু, দীপ্ত ডাকুয়াসহ অন্তত ২৫ জন প্রার্থীর যোগদান আটকে রেখেছেন উপদেষ্টা রিজওয়ানা। এমনকি শূন্যপদে নতুন করে ৫০ জনের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিও দিয়েছেন মন্ত্রণালয়টির উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান।
প্রতিবেদনে অপরাধ হিসেবে দেখানো হয়েছে, পুলক দেব
পলাশের পিতা মানিক চন্দ্র দেব ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলার সুহিলপুর হিন্দু পাড়া সার্বজনীন দুর্গাপূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি। তবে প্রতিবেদনে পুলক দেব পলাশ ও মানিক চন্দ্র দেবের কোনো রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। সেখানে আরও উল্লেখ আছে, তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নাগরিক, স্থায়ী ঠিকানার অধিকারী এবং কোনো রাজনৈতিক দল, সংগঠন বা রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত নন। কিন্তু দাবি করা হয়েছে, পরিবারটি আওয়ামী লীগ সমর্থক হিসেবে পরিচিত। মানিক চন্দ্র দেবের সাথে সুহিলপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নয়ন মনি দেবের সাথে সুসম্পর্ক রয়েছে। প্রতিবেদনটি বিশ্লেষণ করে নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ আমিনুল হক বলেন, দুটি অপরাধে পুলক দেব পলাশের চাকরিচ্যুত করেছে ক্ষমতা দখলকারী ইউনূস সরকার। ৮ই আগস্ট ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার ক্ষমতায়
আসার পর থেকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নিপীড়নের অভিযোগ বাড়ছে। হিন্দু সম্প্রদায়ের একাধিক সরকারি কর্মকর্তা এর আগেও চাকরি হারিয়েছেন বা বদলির মুখে পড়েছেন ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে। পলাশের ঘটনাকে সেই ধারাবাহিকতার নতুন উদাহরণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। পুলক দেব পলাশ বলেন, উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসানের ইচ্ছা-অনিচ্ছার কারণে চাকরি আটকে রয়েছে। আমাদের চাকরিতে কেন যোগদান করতে দিচ্ছে না সেটাও স্পষ্ট নয়। নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ আমিনুল হক বলেন, ‘প্রথমত, তার পিতা মানিক চন্দ্র দেব হিন্দু পাড়া সার্বজনীন দুর্গাপূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি ও দ্বিতীয়ত, আওয়ামী লীগ নেতার সাথে সুসম্পর্ক’। ‘অথচ গ্রাম বাংলায় বহু পরিবারের এক ভাই আওয়ামী লীগ, অপর ভাই বিএনপি করে। কিন্তু প্রতিহিংসাপরায়ণ ইউনূস সরকার সম্প্রীতির বদলে বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে যেখানে কারও
সাথে ভালো সম্পর্ক থাকলেই চাকরী খেয়ে ফেলা যায়’, বলেন এ নিরাপত্তা বিশ্লেষক। চাকরিতে যোগদান আটকানোর বিষয়টি উপদেষ্টা রিজওয়ানা স্বীকার করে বলেন, পুলিশের তথ্য যাচাই-বাছাই গুরুত্বপূর্ণ। আওয়ামী লীগের অনেকের নামে মামলা আছে ফলে আমাদের এটা বেশী করে দেখতে হচ্ছে।
পলাশের পিতা মানিক চন্দ্র দেব ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সদর উপজেলার সুহিলপুর হিন্দু পাড়া সার্বজনীন দুর্গাপূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি। তবে প্রতিবেদনে পুলক দেব পলাশ ও মানিক চন্দ্র দেবের কোনো রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। সেখানে আরও উল্লেখ আছে, তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নাগরিক, স্থায়ী ঠিকানার অধিকারী এবং কোনো রাজনৈতিক দল, সংগঠন বা রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত নন। কিন্তু দাবি করা হয়েছে, পরিবারটি আওয়ামী লীগ সমর্থক হিসেবে পরিচিত। মানিক চন্দ্র দেবের সাথে সুহিলপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নয়ন মনি দেবের সাথে সুসম্পর্ক রয়েছে। প্রতিবেদনটি বিশ্লেষণ করে নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ আমিনুল হক বলেন, দুটি অপরাধে পুলক দেব পলাশের চাকরিচ্যুত করেছে ক্ষমতা দখলকারী ইউনূস সরকার। ৮ই আগস্ট ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার ক্ষমতায়
আসার পর থেকে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর নিপীড়নের অভিযোগ বাড়ছে। হিন্দু সম্প্রদায়ের একাধিক সরকারি কর্মকর্তা এর আগেও চাকরি হারিয়েছেন বা বদলির মুখে পড়েছেন ধর্মীয় পরিচয়ের কারণে। পলাশের ঘটনাকে সেই ধারাবাহিকতার নতুন উদাহরণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। পুলক দেব পলাশ বলেন, উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসানের ইচ্ছা-অনিচ্ছার কারণে চাকরি আটকে রয়েছে। আমাদের চাকরিতে কেন যোগদান করতে দিচ্ছে না সেটাও স্পষ্ট নয়। নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ আমিনুল হক বলেন, ‘প্রথমত, তার পিতা মানিক চন্দ্র দেব হিন্দু পাড়া সার্বজনীন দুর্গাপূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি ও দ্বিতীয়ত, আওয়ামী লীগ নেতার সাথে সুসম্পর্ক’। ‘অথচ গ্রাম বাংলায় বহু পরিবারের এক ভাই আওয়ামী লীগ, অপর ভাই বিএনপি করে। কিন্তু প্রতিহিংসাপরায়ণ ইউনূস সরকার সম্প্রীতির বদলে বিদ্বেষ ছড়াচ্ছে যেখানে কারও
সাথে ভালো সম্পর্ক থাকলেই চাকরী খেয়ে ফেলা যায়’, বলেন এ নিরাপত্তা বিশ্লেষক। চাকরিতে যোগদান আটকানোর বিষয়টি উপদেষ্টা রিজওয়ানা স্বীকার করে বলেন, পুলিশের তথ্য যাচাই-বাছাই গুরুত্বপূর্ণ। আওয়ামী লীগের অনেকের নামে মামলা আছে ফলে আমাদের এটা বেশী করে দেখতে হচ্ছে।



