ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
দেশ আবার সারের জন্য ফেটে পড়ছে—এই হলো বিদেশিদের পোষ্য জামাতি ইউনুস সরকারের আসল চেহারা!
‘আওয়ামী লীগ দুর্নীতি করলেও কাজ করেছে, এরা শুধুই পকেট ভরেছে’—সমন্বয়কদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ ঝাড়লেন রিকশাচালক
আসিফ মাহমুদের বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ ও আল্টিমেটাম দিলেন ডাল্টন হীরা
‘ওই নূতনের কেতন ওড়ে’
সবাইকে নিয়ে নির্বাচন না হলে আমরা অংশগ্রহণ করব না : কাদের সিদ্দিকী
তানিয়া রবের গাড়ি বহরে হামলা নব্য ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি : জেএসডি
আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতৃত্বকে দুর্বল করতে পরিকল্পিত আগুন–সন্ত্রাস?
ঈদের নামাজ নিয়ে দ্বন্দ্ব, প্রতিপক্ষের ছোড়া বোমায় বিএনপি কর্মী নিহত
যশোরের বেনাপোল ডুবপাড়া গ্রামে ঈদুল আজহার নামাজ নিয়ে দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করে আব্দুল হাই নামে এক বিএনপির কর্মীকে বোমা মেরে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। শনিবার রাতে ডুবপাড়া জামতলা মোড়ে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছে।
নিহত আব্দুল হাই ডুবপাড়া গ্রামের হারান আলীর ছেলে ও বেনাপোল পৌর বিএনপির নেতা মিয়াদ আলীর ভাগনে।
স্থানীয়রা জানায়, সকালে ডুবপাড়া গ্রামে আওয়ামী লীগ সমর্থক কিছু লোকজন ঈদগাঁ মাঠে ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করতে যান। এ সময় ওয়ার্ড বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি জামসের আলীর ছেলে আবু সাঈদ তাদের নামাজ পড়তে বাধা দেন। পরে ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আশানুর রহমান আশা ও সাধারণ সম্পাদক মোক্তার আলী দুইপক্ষের সঙ্গে বসে সমঝোতা করে দেন।
পরে
রাত ৯টার দিকে বিএনপির সমর্থক আব্দুল হাই ডুবপাড়া গ্রামের জামতলার মোড়ে একটি চায়ের দোকানে বসে ছিলেন। এ সময় ওয়ার্ড বিএনপির নেতা জামসের আলীর ছেলে আবু সাঈদ একদল ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী নিয়ে আব্দুল হাইয়ের ওপর বোমা নিক্ষেপ করেন। এতে ঘটনাস্থলে আব্দুল হাই মারা যান। আবু সাঈদ ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম রবির সমার্থক বলে জানা গেছে। বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল মিয়া জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর মেডিকেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি। আবু সাঈদসহ অভিযুক্তদের আটকের চেষ্টা চলছে।
রাত ৯টার দিকে বিএনপির সমর্থক আব্দুল হাই ডুবপাড়া গ্রামের জামতলার মোড়ে একটি চায়ের দোকানে বসে ছিলেন। এ সময় ওয়ার্ড বিএনপির নেতা জামসের আলীর ছেলে আবু সাঈদ একদল ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী নিয়ে আব্দুল হাইয়ের ওপর বোমা নিক্ষেপ করেন। এতে ঘটনাস্থলে আব্দুল হাই মারা যান। আবু সাঈদ ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম রবির সমার্থক বলে জানা গেছে। বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল মিয়া জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর মেডিকেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি। আবু সাঈদসহ অভিযুক্তদের আটকের চেষ্টা চলছে।



