
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

অনির্বাচিত সরকারের প্রধান হওয়ায় ড. ইউনূসকে সাক্ষাৎ দিলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

জীবিত সব ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস

হামাসকে সশস্ত্র থাকার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে: ট্রাম্প

ফিলিস্তিনি বন্দিদের কয়েক ঘণ্টার মধ্যে মুক্তির আভাস ইসরায়েলের

৭ ইসরাইলি জিম্মিকে মুক্তি দিয়েছে হামাস

জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল কনফারেন্সে পালাবদলের আভাস
ইরানের হামলায় ১২ দিনে ধ্বংস হলো ইসরায়েলের ২১টি স্থাপনা

ইরানের বেসিজ সংগঠনের প্রধান জানিয়েছেন, গত জুন মাসে ১২ দিনের যুদ্ধে ইরান দখলদার ইসরায়েলের ২১টি কৌশলগত স্থাপনা ধ্বংস করতে সক্ষম হয়েছে। আর ইরানের এই টার্গেটগুলো এমন এক নির্ভুলতায় সম্পন্ন হয়েছে, যার ভ্রান্তি এক মিটারেরও কম।
রোববার (৩১ আগস্ট) ইরানের আধাসরকারি সংবাদমাধ্যম মেহের নিউজের প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, শত্রুরা ১২ দিনের যুদ্ধ পরিচালনা করেছিল এবং একই সঙ্গে বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলোকে সক্রিয় করে ইসলামী প্রজাতন্ত্রের ভেতর ও বাইরে থেকে চাপ প্রয়োগ করেছিল; কিন্তু তাদের পরিকল্পনা ব্যর্থ হয় বলে জানান সংস্থাটির প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল গোলামরেজা সোলাইমানি।
তিনি আরও বলেন, এই ১২ দিনে, ইহুদিবাদী শাসনের ২১টি গুরুত্বপূর্ণ এবং কৌশলগত স্থান সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করা হয়
এবং নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের ওপর নির্ভর করে, আমরা এক মিটারেরও কম নির্ভুলতার সঙ্গে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম হয়েছি। আজ, আমরা তাদের দুর্বলতাগুলো সম্পূর্ণরূপে জানি এবং অধিকৃত অঞ্চলের প্রতি বর্গমিটারে কী ঘটছে তা সম্পর্কে অবগত। তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, যদি আবার কোনো আগ্রাসন ঘটে, তাহলে ইরান কেবল ইহুদিবাদীদের নয়, তাদের সমর্থকদেরও দায়ী করবে। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ১৩ জুন ইরানের বিরুদ্ধে এক অপ্রীতিকর আগ্রাসন শুরু করে ইসরায়েল, যার ফলে ১২ দিনের সংঘাত শুরু হয়। এতে ইরানের কমপক্ষে এক হাজার ৬৪ জন মানুষ নিহত হন, যার মধ্যে সামরিক কমান্ডার, পারমাণবিক বিজ্ঞানী এবং সাধারণ বেসামরিক নাগরিকও ছিলেন। পরে আন্তর্জাতিক আইনের গুরুতর লঙ্ঘন করে তিনটি ইরানি পারমাণবিক স্থাপনায়
বোমা হামলা চালিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও সংঘাতে যুক্ত হয়। প্রতিশোধ হিসেবে ইরানি সশস্ত্র বাহিনী দখলকৃত অঞ্চলজুড়ে কৌশলগত স্থানগুলোর পাশাপাশি পশ্চিম এশিয়ার বৃহত্তম আমেরিকান সামরিক ঘাঁটি কাতারের আল-উদেইদ বিমানঘাঁটিকে লক্ষ্য করে হামলা চালায়। গত ২৪ জুন ইরান তার সফল প্রতিশোধমূলক অভিযানের মাধ্যমে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র উভয়ের ওপরই চাপে ফেলে এবং আগ্রাসন থামাতে বাধ্য করে।
এবং নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের ওপর নির্ভর করে, আমরা এক মিটারেরও কম নির্ভুলতার সঙ্গে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম হয়েছি। আজ, আমরা তাদের দুর্বলতাগুলো সম্পূর্ণরূপে জানি এবং অধিকৃত অঞ্চলের প্রতি বর্গমিটারে কী ঘটছে তা সম্পর্কে অবগত। তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, যদি আবার কোনো আগ্রাসন ঘটে, তাহলে ইরান কেবল ইহুদিবাদীদের নয়, তাদের সমর্থকদেরও দায়ী করবে। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ১৩ জুন ইরানের বিরুদ্ধে এক অপ্রীতিকর আগ্রাসন শুরু করে ইসরায়েল, যার ফলে ১২ দিনের সংঘাত শুরু হয়। এতে ইরানের কমপক্ষে এক হাজার ৬৪ জন মানুষ নিহত হন, যার মধ্যে সামরিক কমান্ডার, পারমাণবিক বিজ্ঞানী এবং সাধারণ বেসামরিক নাগরিকও ছিলেন। পরে আন্তর্জাতিক আইনের গুরুতর লঙ্ঘন করে তিনটি ইরানি পারমাণবিক স্থাপনায়
বোমা হামলা চালিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও সংঘাতে যুক্ত হয়। প্রতিশোধ হিসেবে ইরানি সশস্ত্র বাহিনী দখলকৃত অঞ্চলজুড়ে কৌশলগত স্থানগুলোর পাশাপাশি পশ্চিম এশিয়ার বৃহত্তম আমেরিকান সামরিক ঘাঁটি কাতারের আল-উদেইদ বিমানঘাঁটিকে লক্ষ্য করে হামলা চালায়। গত ২৪ জুন ইরান তার সফল প্রতিশোধমূলক অভিযানের মাধ্যমে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র উভয়ের ওপরই চাপে ফেলে এবং আগ্রাসন থামাতে বাধ্য করে।