
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চীনের সঙ্গে ‘বিশাল অঙ্কের’ চুক্তি স্বাক্ষর পাকিস্তানের

নাগরিকত্বের আগেই ভোটার সোনিয়া গান্ধী, আদালতে মামলা

৫০ বছরে অর্ধেক কমেছে ভারতের জন্ম ও মৃত্যু হার

ট্রাম্পের ইচ্ছায় বদলে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের নাম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান সীমান্তে আবারও ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প

পুতিন ও শি চিন পিংয়ের গোপন আলোচনায় উঠে এল মানুষের দীর্ঘায়ু হওয়ার সম্ভাবনা

‘প্রতারণার রানী’ মারিয়েন স্মিথ উত্তর আয়ারল্যান্ডে দোষী সাব্যস্ত
ইউক্রেনে স্থল নৌ ও আকাশপথে সেনা পাঠাতে প্রস্তত ২৬ দেশ

বিশ্বের ২৬টি দেশ ইউক্রেনে সেনা পাঠাতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। তিনি বলেছেন, ইউক্রেনে অস্ত্রবিরতির পরদিনই দেশটিতে স্থল, নৌ বা আকাশপথে সেনা পাঠানোর আনুষ্ঠানিক প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ইউরোপের ২৬টি মিত্রদেশ।
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার ৩৫ দেশের অংশগ্রহণে আয়োজিত ‘কোয়ালিশন অব দ্য উইলিং’ শীর্ষক এক বৈঠকে শেষে প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ এ ঘোষণা দেন। তিনি জানান, এ উদ্যোগে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনও কয়েক দিনের মধ্যে চূড়ান্ত হবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অবশ্য ইঙ্গিত দিয়েছেন, ওয়াশিংটনের সহায়তা সম্ভবত আকাশ প্রতিরক্ষার আকারে আসতে পারে। এ নিয়ে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিও তার সঙ্গে কথা বলেছেন এবং ‘ইউক্রেনের
আকাশসীমার সর্বোচ্চ সুরক্ষা’ চেয়েছেন। তবে গত মাসে আলাস্কায় ট্রাম্প ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠকের পর থেকে যুদ্ধ শেষ করার কোনও সম্ভাব্য চুক্তির আশা অনেকটাই ম্লান হয়ে গেছে। ট্রাম্প আরও বলেছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নকে (ইইউ) যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মিলে রাশিয়ার তেল-গ্যাস আমদানি বন্ধ করতে হবে, যাতে অর্থনৈতিকভাবে মস্কোর যুদ্ধযন্ত্র থামানো যায়। ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার স্টাবের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানায় হোয়াইট হাউস। ইইউ ইতোমধ্যেই ঘোষণা দিয়েছে, ২০২৭ সালের মধ্যে রাশিয়া থেকে সব ধরনের তেল ও গ্যাস আমদানি বন্ধ করবে। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, গত এক বছরে ইউরোপ রাশিয়ার কাছ থেকে অন্তত ১.১ বিলিয়ন ইউরো মূল্যের জ্বালানি কিনেছে। যদিও ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর প্রতিশ্রুতি প্রকাশ্যে খুব কম দেশই
দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র স্পষ্ট জানিয়েছে, তারা স্থল সেনা পাঠাবে না। ইউরোপীয় কূটনীতিকদের মতে, এখনই এ ঘোষণা দিলে সেটি পুতিনের পশ্চিমবিরোধী প্রচারণাকে আরও জোরদার করবে। মস্কো বলেছে, ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন করা যাবে না। বরং রাশিয়াকেই অস্ত্রবিরতির গ্যারান্টারদের মধ্যে থাকতে হবে। আর এটি কিয়েভ ও তার মিত্ররা প্রত্যাখ্যান করেছে। এদিকে অস্ত্রবিরতি নিয়ে আলোচনা চললেও রাশিয়া নতুন করে সেনা পাঠাচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছেন ম্যাক্রোঁ।
আকাশসীমার সর্বোচ্চ সুরক্ষা’ চেয়েছেন। তবে গত মাসে আলাস্কায় ট্রাম্প ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠকের পর থেকে যুদ্ধ শেষ করার কোনও সম্ভাব্য চুক্তির আশা অনেকটাই ম্লান হয়ে গেছে। ট্রাম্প আরও বলেছেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নকে (ইইউ) যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মিলে রাশিয়ার তেল-গ্যাস আমদানি বন্ধ করতে হবে, যাতে অর্থনৈতিকভাবে মস্কোর যুদ্ধযন্ত্র থামানো যায়। ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার স্টাবের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানায় হোয়াইট হাউস। ইইউ ইতোমধ্যেই ঘোষণা দিয়েছে, ২০২৭ সালের মধ্যে রাশিয়া থেকে সব ধরনের তেল ও গ্যাস আমদানি বন্ধ করবে। হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, গত এক বছরে ইউরোপ রাশিয়ার কাছ থেকে অন্তত ১.১ বিলিয়ন ইউরো মূল্যের জ্বালানি কিনেছে। যদিও ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর প্রতিশ্রুতি প্রকাশ্যে খুব কম দেশই
দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র স্পষ্ট জানিয়েছে, তারা স্থল সেনা পাঠাবে না। ইউরোপীয় কূটনীতিকদের মতে, এখনই এ ঘোষণা দিলে সেটি পুতিনের পশ্চিমবিরোধী প্রচারণাকে আরও জোরদার করবে। মস্কো বলেছে, ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন করা যাবে না। বরং রাশিয়াকেই অস্ত্রবিরতির গ্যারান্টারদের মধ্যে থাকতে হবে। আর এটি কিয়েভ ও তার মিত্ররা প্রত্যাখ্যান করেছে। এদিকে অস্ত্রবিরতি নিয়ে আলোচনা চললেও রাশিয়া নতুন করে সেনা পাঠাচ্ছে বলে অভিযোগ তুলেছেন ম্যাক্রোঁ।