
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ব্যস্ততার কারণে জামায়াতের নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজির খোঁজ নিতে পারছেন না আমির শফিকুর

‘আমাদের বিয়ে আগামী বছর একটি উপযুক্ত সময়ে ইনশাআল্লাহ’

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ

জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিতে ট্রাম্প-রুবিওকে পরামর্শ মাইকেল রুবিনের

এবার গ্রেপ্তার হলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদক হাবিব

রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের সংলাপে বসছে ঐকমত্য কমিশন

ফেইসবুকে ‘বিকৃত ছবি’ পোস্ট, চাঁদপুরে জামায়াত-বিএনপির সংঘর্ষে আহত ১০
আ.লীগের ১৯ নেতাকর্মী আটক

লক্ষ্মীপুরে অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগের ১৯ নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে লক্ষ্মীপুরে চার শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখানো হয়। শুক্রবার দুপুরে ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে পুলিশ তাদের আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠায়।
থানা পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে জেলা আওয়ামী লীগের কৃষি বিষয়ক সম্পাদক শিমুল ভূঁইয়াসহ ১৯ জনকে আটক করা হয়। তারা আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের জেলা-উপজেলা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতাকর্মী।
লক্ষ্মীপুর সদর মডেল থানার ওসি আব্দুল মোন্নাফ জানান, লক্ষ্মীপুরে গত ৪ আগস্ট চার শিক্ষার্থী হত্যা মামলায় অভিযান চালিয়ে আওয়ামী লীগের ১৯ নেতাকর্মীকে আটক করা হয়। তাদের গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে
জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। হত্যা ও ছাত্র-জনতার ওপর হামলা মামলায় এ পর্যন্ত ২ শতাধিক আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। প্রসঙ্গত, ৪ আগস্ট শহরের মাদাম ও তমিজ মার্কেট এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার কর্মসূচিতে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা হামলা ও গুলি চালায়। এতে ছাত্র সাদ আলম আফনান, কাউছার হোসেন বিজয়, সাব্বির হোসেন ও ওসমান গনি নিহত ও গুলিবিদ্ধসহ শতাধিক মানুষ আহত হন। যদিও একই দিন সন্ধ্যায় যুবলীগ নেতা একেএম সালাহ উদ্দিন টিপুর বাসা থেকে পালানোর সময় পিটিয়ে ও কুপিয়ে আটজনকে হত্যা করা হয়। তারা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও টিপুর অনুসারী হিসেবে পরিচিত।
জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। হত্যা ও ছাত্র-জনতার ওপর হামলা মামলায় এ পর্যন্ত ২ শতাধিক আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। প্রসঙ্গত, ৪ আগস্ট শহরের মাদাম ও তমিজ মার্কেট এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার কর্মসূচিতে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা হামলা ও গুলি চালায়। এতে ছাত্র সাদ আলম আফনান, কাউছার হোসেন বিজয়, সাব্বির হোসেন ও ওসমান গনি নিহত ও গুলিবিদ্ধসহ শতাধিক মানুষ আহত হন। যদিও একই দিন সন্ধ্যায় যুবলীগ নেতা একেএম সালাহ উদ্দিন টিপুর বাসা থেকে পালানোর সময় পিটিয়ে ও কুপিয়ে আটজনকে হত্যা করা হয়। তারা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী ও টিপুর অনুসারী হিসেবে পরিচিত।