ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
খেলাপি ঋণ আদায়ে তিন মাসে ১৫ হাজার মামলা
ভোজ্যতেলের নতুন দাম নির্ধারণ
পেঁয়াজের ঝাঁজ ১৬০ টাকায়: কৃত্রিম সংকটে দিশেহারা ক্রেতা
যেভাবে এশিয়ার সবচেয়ে দুর্বল মুদ্রায় পরিণত হলো ভারতীয় রুপি
আরও বাড়ল স্বর্ণের দাম
ব্যবসায়ীদের ভোজ্যতেলের দাম কমাতে বলল সরকার, রোববার আবার বৈঠক
পেঁয়াজের দর ফের বেড়েছে, সবজির দাম কমছে না
আবারও বেড়েছে মূল্যস্ফীতি
আবারও বেড়েছে মূল্যস্ফীতি। নভেম্বরে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ২৯ শতাংশ। আগের মাস অক্টোবরে এ হার ছিল ৮ দশমিক ১৭ শতাংশ। নভেম্বরে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি আগের মাসের তুলনায় খানিকটা কমে এলেও বেড়েছে খাদ্যপণ্যে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে। মূল্যস্ফীতির হালনাগাদ প্রতিবেদনটি গতকাল রোববার প্রকাশ করেছে বিবিএস।
প্রতি মাসে মাঠপর্যায় থেকে বিভিন্ন পণ্য ও সেবার দামের তথ্যউপাত্ত সংগ্রহ করে থাকে সংস্থাটি। প্রাপ্ত তথ্যউপাত্ত বিশ্লেষণ করে ভোক্তা মূল্যসূচক (সিপিআই) প্রস্তুত করা হয়। নভেম্বর মাসে ৬৪টি জেলার ১৫৪টি হাটবাজার থেকে তথ্যউপাত্ত সংগ্রহ করা হয়েছে। সিপিআই আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় কতটা বাড়ল তার শতকরা
হারই পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি। এটির ১২ মাসের চলন্ত গড় হিসাব হচ্ছে বার্ষিক গড় মূল্যস্ফীতি। পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে গত নভেম্বর মাসে খাদপণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ। আগের মাস অক্টোবরে যা ছিল ৭ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। গত মাসে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি সামান্য কমে হয়েছে ৯ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ, যা অক্টোবরে ছিল ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ। গ্রাম ও শহর দুই এলাকাতেই মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে। নভেম্বরে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে গ্রামে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ২৬ শতাংশ। অক্টোবরে যা ছিল ৮ দশমিক ১৬ শতাংশ। গত মাসে শহর এলাকায় মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ। অক্টোবরে যা ছিল ৮
দশমিক ৩৩ শতাংশ। উল্লেখ্য, গত প্রায় তিন বছর ধরে দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি রয়েছে। গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বার্ষিক গড় মূল্যস্ফীতি হয় ১০ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। এর আগে সর্বশেষ ২০২০-১১ অর্থবছরে বার্ষিক গড় মূল্যস্ফীতি দুই অঙ্কের ঘরে ছিল। তবে গত অর্থবছরের শেষ মাস জুনে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি কিছুটা স্বস্তির জায়গায় নামে। ওই মাসে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি হয় ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ। এটি ছিল ৩৫ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাসে জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি হয় ৮ দশমিক ৫৫ শতাংশ। এরপর আগস্টে তা কিছুটা কমে হয় ৮ দশমিক ২৯ শতাংশ। সেপ্টেম্বরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৮ দশমিক ৩৭ শতাংশে।
এরপর অক্টোবরে খানিকটা কমলেও নভেম্বরে তা আবারও বেড়ে গেছে।
হারই পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি। এটির ১২ মাসের চলন্ত গড় হিসাব হচ্ছে বার্ষিক গড় মূল্যস্ফীতি। পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে গত নভেম্বর মাসে খাদপণ্যের মূল্যস্ফীতি বেড়ে হয়েছে ৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ। আগের মাস অক্টোবরে যা ছিল ৭ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ। গত মাসে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে মূল্যস্ফীতি সামান্য কমে হয়েছে ৯ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশ, যা অক্টোবরে ছিল ৯ দশমিক ১৩ শতাংশ। গ্রাম ও শহর দুই এলাকাতেই মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে। নভেম্বরে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে গ্রামে মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ২৬ শতাংশ। অক্টোবরে যা ছিল ৮ দশমিক ১৬ শতাংশ। গত মাসে শহর এলাকায় মূল্যস্ফীতি হয়েছে ৮ দশমিক ৩৯ শতাংশ। অক্টোবরে যা ছিল ৮
দশমিক ৩৩ শতাংশ। উল্লেখ্য, গত প্রায় তিন বছর ধরে দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি রয়েছে। গত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বার্ষিক গড় মূল্যস্ফীতি হয় ১০ দশমিক শূন্য ৩ শতাংশ। এর আগে সর্বশেষ ২০২০-১১ অর্থবছরে বার্ষিক গড় মূল্যস্ফীতি দুই অঙ্কের ঘরে ছিল। তবে গত অর্থবছরের শেষ মাস জুনে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি কিছুটা স্বস্তির জায়গায় নামে। ওই মাসে পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি হয় ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ। এটি ছিল ৩৫ মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাসে জুলাইয়ে মূল্যস্ফীতি হয় ৮ দশমিক ৫৫ শতাংশ। এরপর আগস্টে তা কিছুটা কমে হয় ৮ দশমিক ২৯ শতাংশ। সেপ্টেম্বরে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৮ দশমিক ৩৭ শতাংশে।
এরপর অক্টোবরে খানিকটা কমলেও নভেম্বরে তা আবারও বেড়ে গেছে।



