
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

টানা বৃষ্টিতে প্লাবিত সিলেটের নিম্নাঞ্চল, প্রস্তুত আশ্রয় কেন্দ্র

মেঘনায় ৩৯ যাত্রী নিয়ে ডুবে গেল ট্রলার

ফেরি চলাচল বন্ধ, ২ কিমি এলাকায় যানবাহনের সারি

সীমান্তে সব লাইট বন্ধ করে পুশইন চেষ্টা, রুখে দিল বিজিবি-জনতা

সেন্টমার্টিনে তলিয়ে গেছে শতাধিক বাড়ি, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের সংকট

৩ দিনের মধ্যে যেসব জেলায় বন্যার আভাস

চাঁদপুরে ১৮ ঘণ্টা পর লঞ্চ চলাচল শুরু
অর্থাভাবে চিকিৎসা হচ্ছে না গোসাইরহাটের আসানের

বৈষম্যবিরোধী একদফা আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত আসান সরদার নামে এক গার্মেন্টকর্মীর অর্থের অভাবে চিকিৎসা হচ্ছে না। যার কারণে তার পা দুটো হারাতেও হতে পারে। আসানকে নিয়ে পরিবারের দুশ্চিন্তার শেষ নেই। এ অবস্থায় ছেলের চিকিৎসায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সহায়তা চেয়েছেন তার মা।
ভুক্তভোগী আসান সরদার শরীয়তপুর জেলার গোসাইরহাট উপজেলার কুচাইপট্টি ইউনিয়নের বসকাটি গ্রামের বাসিন্দা মৃত দুলাল সরদারের ছেলে। জানা যায় আসান ৫ আগস্টে সকাল থেকেই মিরপুর ২ নাম্বার মিরপুর স্টেডিয়াম এলাকায় কোটা সংস্কারের আন্দোলন করছিল। সেদিন বিকাল ৪টার আগে শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালানোর পর ছাত্ররা মিলে আনন্দ মিছিল করার সময় পুলিশ তাদের এলোপাতাড়ি গুলি করতে থাকে। পরে স্টেডিয়ামের গেট টপকে পালানোর সময়
আসান সরদারের পায়ে গুলি লেগে নিচে পড়ে যায়। নিচে পড়ে তার দুই পা ভেঙে যায়। স্থানীয় শিক্ষার্থীরা তাকে ডাক্তার আজমল হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়ে শরীয়তপুরে পাঠিয়ে দেয়। তার বাম পায়ের পাতার পাশে গুলি ভেতরে রেখেই বেন্ডেজ করায় শরীয়তপুর সরকারি হাসপাতালে এসে গুলিটি বের করা হয়। দীর্ঘদিন শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার পর বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে আহসানকে। তবে এর মধ্যে কোনো ছাত্র সমন্বয়ক অথবা সরকারের পক্ষ থেকে তাকে সহায়তা করা হয়নি। আসান বলেন, গত ৫ আগস্ট বিকালে মিরপুর ১০ নম্বর এলাকায় আন্দোলনে ছিলাম। এ সময় পুলিশ এলোপাতাড়ি গুলি করতে থাকে। আর আমরা ইট-পাটকেল ছুড়ে তাদেরকে প্রতিহতের চেষ্টা করতে
থাকি। মিছিলের সামনে থাকা প্রায় সবাই গুলিবিদ্ধ হয়। এ সময় আমার বাম পায়ের পাতায় গুলি ঢুকে যায়। তবে এখনো পর্যন্ত আমার কেউ খোঁজ নিল না। ছাত্র সমন্বয়ক দুজন উপদেষ্টাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনাদের ডাকে আন্দোলনকারী যারা আহত হয়েছেন, নিহত হয়েছেন তাদের পরিবারের দায়-দায়িত্ব এখনো নিন। আসানের মা বলেন, আমার স্বামী নেই। আমার চারটি সন্তান। ঢাকায় কাজ করত আসান। এই বেতনের টাকা দিয়েই আমাদের পুরো সংসার চলত। এখন চলতে খুবই কষ্ট হচ্ছে। আমার ছেলের চিকিৎসা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছি। প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের কাছে আমি আবেদন জানাই আমার ছেলেকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দিন।
আসান সরদারের পায়ে গুলি লেগে নিচে পড়ে যায়। নিচে পড়ে তার দুই পা ভেঙে যায়। স্থানীয় শিক্ষার্থীরা তাকে ডাক্তার আজমল হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়ে শরীয়তপুরে পাঠিয়ে দেয়। তার বাম পায়ের পাতার পাশে গুলি ভেতরে রেখেই বেন্ডেজ করায় শরীয়তপুর সরকারি হাসপাতালে এসে গুলিটি বের করা হয়। দীর্ঘদিন শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার পর বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে আহসানকে। তবে এর মধ্যে কোনো ছাত্র সমন্বয়ক অথবা সরকারের পক্ষ থেকে তাকে সহায়তা করা হয়নি। আসান বলেন, গত ৫ আগস্ট বিকালে মিরপুর ১০ নম্বর এলাকায় আন্দোলনে ছিলাম। এ সময় পুলিশ এলোপাতাড়ি গুলি করতে থাকে। আর আমরা ইট-পাটকেল ছুড়ে তাদেরকে প্রতিহতের চেষ্টা করতে
থাকি। মিছিলের সামনে থাকা প্রায় সবাই গুলিবিদ্ধ হয়। এ সময় আমার বাম পায়ের পাতায় গুলি ঢুকে যায়। তবে এখনো পর্যন্ত আমার কেউ খোঁজ নিল না। ছাত্র সমন্বয়ক দুজন উপদেষ্টাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, আপনাদের ডাকে আন্দোলনকারী যারা আহত হয়েছেন, নিহত হয়েছেন তাদের পরিবারের দায়-দায়িত্ব এখনো নিন। আসানের মা বলেন, আমার স্বামী নেই। আমার চারটি সন্তান। ঢাকায় কাজ করত আসান। এই বেতনের টাকা দিয়েই আমাদের পুরো সংসার চলত। এখন চলতে খুবই কষ্ট হচ্ছে। আমার ছেলের চিকিৎসা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়েছি। প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের কাছে আমি আবেদন জানাই আমার ছেলেকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দিন।