ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ঐতিহাসিক সফর: ৫১ বছর পর চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তানি যুদ্ধজাহাজ, উষ্ণ অভ্যর্থনা
বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিটিশ লর্ড কার্লাইলের গভীর উদ্বেগ: অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার আহ্বান
যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি অচলাবস্থা, ফ্লাইট ২০ শতাংশ কমাতে পারে!
ইন্দোনেশিয়ার মসজিদে জুমার নামাজ চলাকালে বিস্ফোরণ, আহত ৫৪
অ্যান্টার্কটিকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে
চীনের নৌবহরে যুক্ত হলো তৃতীয় রণতরী ফুজিয়ান
নির্বাচনে লড়ব, দুর্নীতির অভিযোগ ‘হাস্যকর’
অবৈধ ইসরাইলি বসতিতে কুদস ব্রিগেডের রকেট হামলা
ফিলিস্তিনি ইসলামিক জিহাদ (পিআইজে) আন্দোলনের সামরিক শাখা আল-কুদস ব্রিগেড জানিয়েছে, তাদের যোদ্ধারা রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) দখলদার ইসরাইলি সরকারের অবৈধ নেটিভোট বসতি লক্ষ্য করে দুটি রকেট হামলা চালিয়েছে।
আল-কুদস ব্রিগেডের বরাত দিয়ে আল-মায়াদিনের খবরে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে ইসরাইলি দখলদার সরকারের চলমান অপরাধের জবাব হিসেবে এই হামলা চালানো হয়েছে।
এদিকে হামলার কথা স্বীকার করে বিবৃতি দিয়েছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী। বলেছে, গাজা উপত্যকা থেকে নেটিভোটের দিকে দুটি রকেট নিক্ষেপ করা হয়েছে।
তাদের দাবি, এর মধ্যে একটি রকেট প্রতিহত করা হয়েছে এবং অন্যটি একটি খোলা জায়গায় গিয়ে পড়েছে।
এর আগে ইসরাইলি গণমাধ্যম জানায়, এ রকেট হামলার পর তথাকথিত ‘গাজা এনভেলপ’ জোন এবং পশ্চিম নাকাবজুড়ে সাইরেন
বেজে ওঠে। এদিকে সর্বশেষ এই অভিযানটি গত কয়েকদিনের ইসরাইলি হামলায় গাজার সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী ঘটনার পরই ঘটলো। দখলদার ইসরাইলের অব্যাহত আগ্রসনে গত ৪৮ ঘণ্টায় অন্তত ৮৩ জন ফিলিস্তিনি শহীদ হয়েছেন। এর মধ্যে শনিবারই নিহত হয়েছেন ৬২ জন, যাদের মধ্যে ১৫ জন মানবিক সহায়তার জন্য অপেক্ষমাণ ছিলেন। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) আরও ২১ জন নিহত হন, যাদের মধ্যে আটজন আল-ফারাবি স্কুলে আশ্রয় নেওয়া বেসামরিক, আর দুজন শিশু গাজা সিটির একটি বাস্তুচ্যুত শিবিরে নিহত হয়। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে চলমান ইসরাইলি আগ্রাসনে এ পর্যন্ত ৬৪,৩৬৮-জন শহীদ এবং ১,৬২,৭৭৬ জন আহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে শুধু শিশু রয়েছে ২০,০০০-এরও বেশি। সূত্র: মেহের নিউজ
বেজে ওঠে। এদিকে সর্বশেষ এই অভিযানটি গত কয়েকদিনের ইসরাইলি হামলায় গাজার সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী ঘটনার পরই ঘটলো। দখলদার ইসরাইলের অব্যাহত আগ্রসনে গত ৪৮ ঘণ্টায় অন্তত ৮৩ জন ফিলিস্তিনি শহীদ হয়েছেন। এর মধ্যে শনিবারই নিহত হয়েছেন ৬২ জন, যাদের মধ্যে ১৫ জন মানবিক সহায়তার জন্য অপেক্ষমাণ ছিলেন। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) আরও ২১ জন নিহত হন, যাদের মধ্যে আটজন আল-ফারাবি স্কুলে আশ্রয় নেওয়া বেসামরিক, আর দুজন শিশু গাজা সিটির একটি বাস্তুচ্যুত শিবিরে নিহত হয়। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে চলমান ইসরাইলি আগ্রাসনে এ পর্যন্ত ৬৪,৩৬৮-জন শহীদ এবং ১,৬২,৭৭৬ জন আহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে শুধু শিশু রয়েছে ২০,০০০-এরও বেশি। সূত্র: মেহের নিউজ



