ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিয়ের সাজ নিতে গিয়ে দুর্ঘটনা, সিনেমা স্টাইলে হাসপাতালেই বিয়ে
নতুন যুদ্ধ কৌশল ‘হাইব্রিড যুদ্ধ’, এটা আসলে কী
গাজায় সেনা পাঠানো নিয়ে নতুন সংকটে পাকিস্তান
ভেনেজুয়েলাকে কেন্দ্র করে নতুন অভিযানে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
আটটির মধ্যে পাঁচটি যুদ্ধ থামিয়েছি : ট্রাম্প
বিশ্বের বৃহত্তম ইসলামিক সংগঠনের নেতার পদত্যাগ দাবি
পাকিস্তানে গ্লু তৈরির কারখানায় বিস্ফোরণে নিহত ১৬
২২৩ কিলোমিটার গতিতে আছড়ে পড়ল সুপার টাইফুন ‘ইয়াগি’
চীনের দক্ষিণে একটি দ্বীপে ব্যাপক শক্তি নিয়ে আছড়ে পড়েছে সুপার টাইফুন ‘ইয়াগি’। এর ফলে সেখানে ব্যাপক বৃষ্টিপাত এবং ঝড় হচ্ছে। গত এক দশকের মধ্যে এটিই সবচেয়ে শক্তিশালী টাইফুন।
শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় সময় বিকাল ৪টায় হাইনান দ্বীপের উত্তর-পূর্বে ২২৩ কিলোমিটার গতিতে সুপার টাইফুন ইয়াগি আছড়ে পড়েছে। খবর বিবিসির।
হাইনান দ্বীপে আঘাত হানা টাইফুন ইয়াগি ২০১৪ সাল আঘাত হানা টাইফুন ‘রাম্মাসুনের’ চেয়ে অনেক শক্তিশালী। ওই সময়ে এই ঝড়ের আঘাতে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়। চীনের আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, শরতে আঘাত হানা শক্তিশালী টাইফুনের ফলে ব্যাপক বৃষ্টিপাত হতে পারে।
ইয়াগির হাত থেকে বাঁচাতে ওই দ্বীপ থেকে ৪ লাখ মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
এছাড়া নৌযান, ট্রেন এবং বিমান চলাচল বাতিল করা হয়েছে। বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে স্কুলও। গত সপ্তাহে ফিলিপাইনের উত্তরাঞ্চলে টাইফুন ইয়াগি ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পর শক্তি আরও দ্বিগুন হয়েছে। এরপরই এটি চীনে আড়ছে পড়েছে। চলতি বছর এটি দ্বিতীয় শক্তিশালী টাইফুন। আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, ইয়াগির ফলে হাইনানে ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে। এছাড়া আক্রান্ত হবে পার্শ্ববর্তী গুয়াংডংও। এই এলাকাটি চীনের অন্যতম জনবহুল অঞ্চল। ইন্দো-প্যাসিফিক ট্রপিক্যাল সাইক্লোন সতর্ক কেন্দ্রের উপদেষ্টা বৃহস্পতিবার বলেন, সুপাই টাইফুন ইয়াগি ভয়াবহ আকারের একটি ঘূর্ণিঝড়। এর আঘাতে ব্যাপক বৃষ্টিপাত এবং ভূমিধস হতে পারে। একটি সুপার টাইফুন শক্তির দিক দিয়ে ৫ ক্যাটাগরির হ্যারিকেনের সমতুল্য। স্থানীয় মিডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, সুপার টাইফুন ইয়াগির
আঘাতের ফলে হাইনান দ্বীপে পুরোপুরি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। ৮ লাখ ৩০ হাজার বাসিন্দা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় ৭ হাজার উদ্ধারকর্মী কাজ করছেন। ইতোমধ্যে শুক্রবার বিকাল পর্যন্ত দুই লাখ ৬০ হাজার বাসিন্দাদের বিদ্যুৎ সংযোগ পুনরুদ্ধার করা হয়েছে।
এছাড়া নৌযান, ট্রেন এবং বিমান চলাচল বাতিল করা হয়েছে। বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে স্কুলও। গত সপ্তাহে ফিলিপাইনের উত্তরাঞ্চলে টাইফুন ইয়াগি ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর পর শক্তি আরও দ্বিগুন হয়েছে। এরপরই এটি চীনে আড়ছে পড়েছে। চলতি বছর এটি দ্বিতীয় শক্তিশালী টাইফুন। আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, ইয়াগির ফলে হাইনানে ব্যাপক ক্ষতি হতে পারে। এছাড়া আক্রান্ত হবে পার্শ্ববর্তী গুয়াংডংও। এই এলাকাটি চীনের অন্যতম জনবহুল অঞ্চল। ইন্দো-প্যাসিফিক ট্রপিক্যাল সাইক্লোন সতর্ক কেন্দ্রের উপদেষ্টা বৃহস্পতিবার বলেন, সুপাই টাইফুন ইয়াগি ভয়াবহ আকারের একটি ঘূর্ণিঝড়। এর আঘাতে ব্যাপক বৃষ্টিপাত এবং ভূমিধস হতে পারে। একটি সুপার টাইফুন শক্তির দিক দিয়ে ৫ ক্যাটাগরির হ্যারিকেনের সমতুল্য। স্থানীয় মিডিয়ার খবরে বলা হয়েছে, সুপার টাইফুন ইয়াগির
আঘাতের ফলে হাইনান দ্বীপে পুরোপুরি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। ৮ লাখ ৩০ হাজার বাসিন্দা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় ৭ হাজার উদ্ধারকর্মী কাজ করছেন। ইতোমধ্যে শুক্রবার বিকাল পর্যন্ত দুই লাখ ৬০ হাজার বাসিন্দাদের বিদ্যুৎ সংযোগ পুনরুদ্ধার করা হয়েছে।



