ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ফ্যাসিস্ট ইউনুসের প্রশাসনিক মব সন্ত্রাসের শিকার বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা – কর্মীরা। আমাদের সংগ্রাম চলবেই।
“কোন প্রকার উন্নয়নের বাস্তবায়ন দেখছি না, কোন সংস্কার দেখছি না; আরও চুরি-ডাকাতি বাড়ছে”
মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ সংশোধিত গেজেট (৩রা আগস্ট ২০২৫ প্রকাশিত) অনুযায়ী মোট ৮৩৬ জনকে ‘জুলাই শহীদ’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে
“আওয়ামী লীগের সময় সায়দাবাদে রাত ৩ টার সময় ৩ লক্ষ টাকা নিয়ে দাঁড়ায় থাকতে ভয় পাইতো না মানুষ; আর এখন রাত ১০ টার পরে ৩ হাজার টাকা নিয়ে থাকতেও ভয় পায়”
পবিত্র কাবার সামনে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশের জন্য দোয়া চাইলেন সাকিব আল হাসান
রাজধানীর বসুন্ধরায় লাকসাম উপজেলা ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক আল আমিনের রহস্যজনক মৃত্যু: হত্যার অভিযোগ
ইউনূস চরম পুরুষতান্ত্রিক, হাপিস করে দিয়েছেন নোবেলের সঙ্গিনী তসলিমা বেগমকে: তসলিমা নাসরিন
স্বামীর শেষ স্মৃতিটুকুও নিয়ে গেল সতিনের ছেলেমেয়েরা
‘হঠাৎ স্বামী স্ট্রোক করে মারা যাওয়ায় আমিও তার চিন্তায় অসুস্থ হয়ে পড়ি। চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি হই। অসুস্থ শরীর নিয়ে হাসপাতালেই একাকী বেঁচে থাকার লড়াই করি। আমার অনুপস্থিতিতে টিনের তৈরি কুড়ে ঘরের বারান্দার মাটি ও টিন তারা নিয়ে গেছে। জীবদ্দশায় স্বামী আমাকে এক জোড়া নাকের ফুল ও হাতের বালা দিয়েছিল। স্বামীর দেওয়া সেই শেষ স্মৃতিটুকুও ঘরের তালা ভেঙে নিয়ে গেছে তারা। ’
এসব ফেরত পেতে থানায় লিখিত অভিযোগ করেছি বলে জানান, জয়পুরহাটের পাঁচবিবি পৌরসভার পাটাবুকা (জিয়ারমোড়) এলাকার মৃত সুলতান মাহমুদের বিধবা স্ত্রী মোছাঃ শিউলি বেগম (৫০)।
পুলিশ সেই ছেলেমেয়েদেরকে ডেকে সবকিছু ফিরিয়ে দিতে বলেন।
এ বিষয়ে সুলতানের বড় স্ত্রীর (সতিনের) ছেলে
নূর আলম বলেন, বাবার রেখে যাওয়া জিনিসপত্র সবকিছু ওই মহিলাই রাতের আঁধারে আগের স্বামীর বাড়িতে নিয়ে গেছে। আমরা তার কোনোকিছুই চুরি করি নাই বলেও জানান আলম। পাঁচবিবি থানার সহকারি উপ-পরিদর্শক মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি সমাধানে স্থানীয় কমিশনারসহ উভয়পক্ষকে নিয়ে বসা হয়েছিল। তারা সমাধানে না আসায় উভয়পক্ষকে আদালতের আশ্রয় নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।
নূর আলম বলেন, বাবার রেখে যাওয়া জিনিসপত্র সবকিছু ওই মহিলাই রাতের আঁধারে আগের স্বামীর বাড়িতে নিয়ে গেছে। আমরা তার কোনোকিছুই চুরি করি নাই বলেও জানান আলম। পাঁচবিবি থানার সহকারি উপ-পরিদর্শক মোঃ শফিকুল ইসলাম বলেন, বিষয়টি সমাধানে স্থানীয় কমিশনারসহ উভয়পক্ষকে নিয়ে বসা হয়েছিল। তারা সমাধানে না আসায় উভয়পক্ষকে আদালতের আশ্রয় নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।



