ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
তারেকের দেশে ফেরার আগে লন্ডনে জামায়াত আমির: সমঝোতা নাকি গোপন ষড়যন্ত্রের ছক?
নির্বাচনে এককভাবে অংশ নেবে জাপা, মনোনয়ন বিক্রি শুরু
বিজয় দিবসের দিন জামায়াত আমিরের অভিনব প্রতারণা
পাহাড়ে শিবিরের গোপন প্রশিক্ষণ নির্বাচন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা নিয়ে গভীর উদ্বেগ
ত্রিশ লক্ষ শহীদের পবিত্র রক্ত বিধৌত বাংলার সবুজ জমিন ফুঁড়ে উদিত হওয়া স্বাধীনতার রক্তলাল সূর্য খচিত আমাদের জাতিয় পতাকা।
ক্ষমতার লোভে ইতিহাস স্বীকারের ভান: জামায়াতের ‘ক্ষমা’ নয়, এটি সুপরিকল্পিত রাজনৈতিক প্রতারণা
দেশ আবার সারের জন্য ফেটে পড়ছে—এই হলো বিদেশিদের পোষ্য জামাতি ইউনুস সরকারের আসল চেহারা!
সরকারকে অস্থিতিশীল করতেই পাহাড়ে অস্থিরতার চক্রান্ত: ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে অস্থিতিশীল করার জন্য পার্বত্য চট্টগ্রামে অস্থিরতা সৃষ্টির মাধ্যমে চক্রান্ত করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসিচব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকালে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, পাবর্ত্য চট্টগ্রামের ঘটনা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। এর সঙ্গে অনেক কিছু জড়িত আছে। একদিকে শূন্যতার সুযোগ নেওয়া, অন্যদিকে জিও পলিটিকসে যে পরিবর্তন ঘটছে মিয়ানমারকে কেন্দ্র করে, ভারতের মণিপুরের যে বিদ্রোহ; এই ঘটনাগুলো ভেরি সিগনিফিকেন্ট বলে মনে করি। তবে এখন কমেন্ট করা ঠিক হবে না।
পাবর্ত্য চট্টগ্রামের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, গতকাল মেইন ঘটনাটা ঘটছে। আমাদের দলের দীপেন দেওয়ান আমাকে ফোন করে বললেন, স্যার
ইমিডিয়েটলি কারফিউ দিতে বলেন, কারফিউ ছাড়া একে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। তখন আমি জানার পরে যাদের চিনি তাদের জানানোর পরও কারফিউ হয়নি। ১৪৪ ধারা দিয়ে চেষ্টা করা হয়েছে। ঠিক এফেক্টিভ কন্ট্রোল তারা করতে পারেনি। এর মধ্যে এটা (ঘটনা) বিস্তার লাভ করেছে। এই যে একটা দেরি হচ্ছে এটা কিন্তু ক্ষতির ব্যাপার হচ্ছে। এ অবস্থায় বিএনপির পরামর্শ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের পরামর্শ হচ্ছে, রেগুলার পলিটিক্যাল পার্টির সঙ্গে বিশেষত মেইন পলিটিক্যাল পার্টিগুলোর সঙ্গে কথা বলতে হবে। পাবর্ত্য চট্টগ্রামে তো আমাদের চুক্তি আছে, এত দিন কোনো সমস্যা হয়নি। এখানে শুধু পাবর্ত্য চট্টগ্রামের সমস্যা তা নয়, সামাজিক সমস্যা আছে। এই সমস্যাগুলো দীর্ঘকাল ধরে চলছে।
ইমিডিয়েটলি কারফিউ দিতে বলেন, কারফিউ ছাড়া একে নিয়ন্ত্রণ করা যাবে না। তখন আমি জানার পরে যাদের চিনি তাদের জানানোর পরও কারফিউ হয়নি। ১৪৪ ধারা দিয়ে চেষ্টা করা হয়েছে। ঠিক এফেক্টিভ কন্ট্রোল তারা করতে পারেনি। এর মধ্যে এটা (ঘটনা) বিস্তার লাভ করেছে। এই যে একটা দেরি হচ্ছে এটা কিন্তু ক্ষতির ব্যাপার হচ্ছে। এ অবস্থায় বিএনপির পরামর্শ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের পরামর্শ হচ্ছে, রেগুলার পলিটিক্যাল পার্টির সঙ্গে বিশেষত মেইন পলিটিক্যাল পার্টিগুলোর সঙ্গে কথা বলতে হবে। পাবর্ত্য চট্টগ্রামে তো আমাদের চুক্তি আছে, এত দিন কোনো সমস্যা হয়নি। এখানে শুধু পাবর্ত্য চট্টগ্রামের সমস্যা তা নয়, সামাজিক সমস্যা আছে। এই সমস্যাগুলো দীর্ঘকাল ধরে চলছে।



