ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আসলে শেখ হাসিনা আমার মায়ের মতো : বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী
রাজধানীতে ‘লকডাউন প্রতিরোধে’ জামায়াতের ভঙ্গুর উপস্থিতি, সাংগাঠনিক শক্তি কী নগরীতে নগণ্য?
ঝিনাইদহে সাবেক এমপি নাসের শাহরিয়ার জাহেদীর বাড়িতে হামলা,
ছাত্রলীগের ডাক: অবৈধ সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত, লাগাতার কর্মসূচি ঘোষণা
আওয়ামী লীগকে ফাঁসাতে মেট্রো রেলে সম্ভাব্য নাশকতার পরিকল্পনার গোপন তথ্য ফাঁস
তুর্কি লবি–জামায়াতের ভরসায় লীগ থেকে ভোল পাল্টে জামায়াতে, তবুও শেষ রক্ষা হয়নি জাহেদীর
লকডাউন কর্মসূচি সফল ও সার্থক করায় দেশবাসীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনার বিবৃতি
রাষ্ট্র সংস্কারের সংলাপে না ডাকায় আমরা বিব্রত: জি এম কাদের
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়ে আলোচনায় ডাক না পাওয়া আমাদের বিব্রত করেছে। আমাদের দলের একটা ঐতিহ্য আছে, পুরোনো দল। দেশের উন্নয়নের সঙ্গে সম্পৃক্ততা রয়েছে, আছে রাষ্ট্র চালানোর অভিজ্ঞতা। তার পরও রাষ্ট্র সংস্কারের বিষয়ের আলোচনায় না ডাকা হলেও আপত্তি নেই। তবে আমাদের নিয়ে বাইরে ব্যাপক প্রচারণা চালানো হচ্ছে।
রংপুরের পল্লী নিবাসে শনিবার সন্ধ্যায় জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান প্রয়াত এইচ এম এরশাদের কবর জিয়ারত শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।
জি এম কাদের বলেন, আমরা আওয়ামী লীগের সময় নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম। এ জন্য তাদের দোসর বলা হচ্ছে। কিন্তু সবাই জানেন, আওয়ামী
লীগের সর্বশেষ নির্বাচনে আমরা অংশ নিতে চাইনি। আমাকে এক প্রকার জোর করে নির্বাচন করতে বাধ্য করেছে। আমাদের ওপর হামলা-মামলা হয়েছে। অনেক জায়গায় দলীয় অফিস ভাঙচুর করা হয়েছে। আমাদের যে নিরাপত্তা দেওয়ার কথা ছিল, তা হয়তো সরকার দিতে পারেনি। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, সরকার যখন দায়িত্ব নিয়েছে, তখন সরকার ব্যবস্থা বলতে কিছুই ছিল না। একেবারে ভঙ্গুর অর্থনীতিকে সঙ্গে নিয়ে জনগণের পাহাড়সম প্রত্যাশা পূরণের লক্ষ্য নিয়ে সরকার দায়িত্ব নিয়েছে। দুই মাসের মধ্যে সব করতে পারবে এমনটা না। আমরা আশাবাদী, ওনারা পারবেন। তাই সরকারকে সময় দেওয়া দরকার। জাতীয় পার্টি সরকারের পাশে থেকে সহযোগিতা করবে– এটি আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি। এ সময় কেন্দ্রীয়
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য এস এম ইয়াসীর, ভাইস চেয়ারম্যান আজমল হোসেন লেবু, মহানগর জাতীয় পার্টির জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি লোকমান হোসেন, সহসভাপতি জাহিদুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
লীগের সর্বশেষ নির্বাচনে আমরা অংশ নিতে চাইনি। আমাকে এক প্রকার জোর করে নির্বাচন করতে বাধ্য করেছে। আমাদের ওপর হামলা-মামলা হয়েছে। অনেক জায়গায় দলীয় অফিস ভাঙচুর করা হয়েছে। আমাদের যে নিরাপত্তা দেওয়ার কথা ছিল, তা হয়তো সরকার দিতে পারেনি। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, সরকার যখন দায়িত্ব নিয়েছে, তখন সরকার ব্যবস্থা বলতে কিছুই ছিল না। একেবারে ভঙ্গুর অর্থনীতিকে সঙ্গে নিয়ে জনগণের পাহাড়সম প্রত্যাশা পূরণের লক্ষ্য নিয়ে সরকার দায়িত্ব নিয়েছে। দুই মাসের মধ্যে সব করতে পারবে এমনটা না। আমরা আশাবাদী, ওনারা পারবেন। তাই সরকারকে সময় দেওয়া দরকার। জাতীয় পার্টি সরকারের পাশে থেকে সহযোগিতা করবে– এটি আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি। এ সময় কেন্দ্রীয়
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য এস এম ইয়াসীর, ভাইস চেয়ারম্যান আজমল হোসেন লেবু, মহানগর জাতীয় পার্টির জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি লোকমান হোসেন, সহসভাপতি জাহিদুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।



