ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আবারো আফগানিস্তনে পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ!
ফিলিপাইনে ১১৪ জনের মৃত্যু, এবার ভিয়েতনামে টাইফুন কালমায়েগির তাণ্ডব
ফিলিপাইনে ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে মৃতের সংখ্যা ৬৬, লাখো মানুষ বাস্তুচ্যুত
জোহরান মামদানি নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র নির্বাচিত
আফগানিস্তান ৬.৩ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল
আমাদের মজুদ পারমাণবিক অস্ত্র দিয়ে পৃথিবীকে ১৫০ বার ধ্বংস করা যায়: ট্রাম্প
পাকিস্তানে মিলল বিশাল স্বর্ণ ভান্ডার, মজুত কতটুকু
মার্কিন অর্থনীতিতে ধস, শেয়ার নামল ১৫ শতাংশের নিচে
যুক্তরাষ্ট্রের বৈশ্বিক অর্থনীতির শেয়ার জো বাইডেনের প্রেসিডেন্সির সময়সীমায় ১৫ শতাংশের নিচে নেমে গেছে। তার প্রেসিডেন্সির শেষ নাগাদ এটি রেকর্ড ১৪.৭৬ শতাংশের নিচে পৌঁছানোর পূর্বাভাস রয়েছে।
সম্প্রতি ইকোনোমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
১৯৯০ সালে যুক্তরাষ্ট্র বৈশ্বিক অর্থনীতির ২০.১৬ শতাংশের জন্য দায়ী ছিল। যা ক্রয়ক্ষমতার সমতা (PPP) দ্বারা পরিমাপ করা হয়। ১৯৯৯ সালে এই শেয়ার সর্বোচ্চ ২১.০১ শতাংশে পৌঁছেছিল। যার অর্থনৈতিক উৎপাদন ছিল ৯.৬ ট্রিলিয়ন ডলার এবং বৈশ্বিক উৎপাদন ছিল ৪৫.৮৫ ট্রিলিয়ন ডলার।
যাইহোক, যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ার ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে এবং ২০০৬ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে সবচেয়ে তীব্র পতন ঘটে। এ সময়ে এটি প্রতি বছরে ০.৬ শতাংশ করে কমে
যায়। বারাক ওবামার দ্বিতীয় মেয়াদে অবশ্য যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ার সাময়িকভাবে কিছুটা বৃদ্ধি পায়। তার আমলে ২০১৪ ও ২০১৫ সালে ১৬.২৬ শতাংশে পৌঁছায়। তবে পরবর্তীতে এই গতি ধরে রাখতে ব্যর্থ হন। ওবামার প্রেসিডেন্সির শেষের দিকে শেয়ার ১৬.০৪ শতাংশে নেমে আসে। পরবর্তীতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের অধীনে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ার ০.৭ শতাংশ কমে যায়। পরে বাইডেনের দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ার ১৫ শতাংশের নিচে নেমে ২০২৩ সালের শেষে ১৪.৮২ শতাংশে পৌঁছে। আইএমএফের অনুমান অনুযায়ী, এই প্রবণতা চলতে থাকবে এবং ২০২৪ সালের শেষে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ার ০.০৬ শতাংশে কমে যাবে। যার ফলে বাইডেনের সময়কালে মোট ০.৫৮ শতাংশ কমে ১৪.৭৬ শতাংশে পৌঁছাবে। এদিকে চীনের বৈশ্বিক অর্থনীতির শেয়ার ১৮.৭৬ শতাংশে পৌঁছেছে। অন্যদিকে জাপানের শেয়ার
গত ৩৩ বছরে ৪.৩৩ শতাংশ কমেছে। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি
যায়। বারাক ওবামার দ্বিতীয় মেয়াদে অবশ্য যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ার সাময়িকভাবে কিছুটা বৃদ্ধি পায়। তার আমলে ২০১৪ ও ২০১৫ সালে ১৬.২৬ শতাংশে পৌঁছায়। তবে পরবর্তীতে এই গতি ধরে রাখতে ব্যর্থ হন। ওবামার প্রেসিডেন্সির শেষের দিকে শেয়ার ১৬.০৪ শতাংশে নেমে আসে। পরবর্তীতে ডোনাল্ড ট্রাম্পের অধীনে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ার ০.৭ শতাংশ কমে যায়। পরে বাইডেনের দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ার ১৫ শতাংশের নিচে নেমে ২০২৩ সালের শেষে ১৪.৮২ শতাংশে পৌঁছে। আইএমএফের অনুমান অনুযায়ী, এই প্রবণতা চলতে থাকবে এবং ২০২৪ সালের শেষে যুক্তরাষ্ট্রের শেয়ার ০.০৬ শতাংশে কমে যাবে। যার ফলে বাইডেনের সময়কালে মোট ০.৫৮ শতাংশ কমে ১৪.৭৬ শতাংশে পৌঁছাবে। এদিকে চীনের বৈশ্বিক অর্থনীতির শেয়ার ১৮.৭৬ শতাংশে পৌঁছেছে। অন্যদিকে জাপানের শেয়ার
গত ৩৩ বছরে ৪.৩৩ শতাংশ কমেছে। সূত্র: মেহের নিউজ এজেন্সি



