ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাজধানীতে ‘লকডাউন প্রতিরোধে’ জামায়াতের ভঙ্গুর উপস্থিতি, সাংগাঠনিক শক্তি কী নগরীতে নগণ্য?
ঝিনাইদহে সাবেক এমপি নাসের শাহরিয়ার জাহেদীর বাড়িতে হামলা,
ছাত্রলীগের ডাক: অবৈধ সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত, লাগাতার কর্মসূচি ঘোষণা
আওয়ামী লীগকে ফাঁসাতে মেট্রো রেলে সম্ভাব্য নাশকতার পরিকল্পনার গোপন তথ্য ফাঁস
তুর্কি লবি–জামায়াতের ভরসায় লীগ থেকে ভোল পাল্টে জামায়াতে, তবুও শেষ রক্ষা হয়নি জাহেদীর
লকডাউন কর্মসূচি সফল ও সার্থক করায় দেশবাসীকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনার বিবৃতি
আওয়ামী লীগকে ফাঁসাতে মেট্রো রেলে সম্ভাব্য নাশকতার পরিকল্পনার গোপন তথ্য ফাঁস
বিএনপির দুই গ্রুপের বোমাবাজি, আহত ৭
যশোরের শার্শায় সমাবেশকে কেন্দ্র করে বিএনপি দুইগ্রুপের মধ্যে বোমাবাজি ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় অন্তত ৭জন আহত হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুর ১টার দিকে উপজেলার নিজামপুর ইউনিয়নের গোড়পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ বলছে, সমাবেশকে ঘিরে পূর্ব থেকে উত্তেজনা ছিল। তবে পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
যশোরের শার্শা উপজেলা বিএনপির একাংশের নেতারা মঙ্গলবার বিকেল ৩টায় নিজামপুর ইউনিয়নের গোড়পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে সমাবেশের আয়োজন করে। প্রতিপক্ষ গ্রুপও একই মাঠে সমাবেশের ঘোষণা দেয়। সোমবার থেকেই এ নিয়ে গোড়পাড়া এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছিলো।
এ কারণে সকাল থেকে সমাবেশ স্থলে পুলিশ মোতায়েন করা হয়। কিন্তু দুপুর একটার
দিকে উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হাসান জহির গ্রুপ মফিকুল ইসলাম তৃপ্তি গ্রুপের সমাবেশ মঞ্চে হামলা চালায়। এ সময় তারা সমাবেশ মঞ্চ ও চেয়ার টেবিল ভাঙচুর করে। একই সাথে অন্তত ১২টি ককটেল বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এতে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরে অতিরিক্ত পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। মফিকুল ইসলাম তৃপ্তি গ্রুপের নেতাকর্মীদের দাবি হামলায় তাদের ৭জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নিশাত আল নাহিয়ান জানান, সমাবেশকে কেন্দ্র করে পূর্ব থেকে উত্তেজনা ছিল। তবে পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
দিকে উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক হাসান জহির গ্রুপ মফিকুল ইসলাম তৃপ্তি গ্রুপের সমাবেশ মঞ্চে হামলা চালায়। এ সময় তারা সমাবেশ মঞ্চ ও চেয়ার টেবিল ভাঙচুর করে। একই সাথে অন্তত ১২টি ককটেল বোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এতে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। পরে অতিরিক্ত পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। মফিকুল ইসলাম তৃপ্তি গ্রুপের নেতাকর্মীদের দাবি হামলায় তাদের ৭জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নিশাত আল নাহিয়ান জানান, সমাবেশকে কেন্দ্র করে পূর্ব থেকে উত্তেজনা ছিল। তবে পরিস্থিতি বর্তমানে নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।



