দলের ১১ জনই বোলার, টি-টোয়েন্টি ইতিহাসে প্রথম!
দলের প্রয়োজনে কখনো স্বাভাবিকের চেয়ে বেশিসংখ্যক বোলারদের ব্যবহার করেন অধিনায়করা। সাধারণত ম্যাচে ৫-৬ জন নিয়মিত বোলার থাকেন, সাথে প্রয়োজনের সময় খণ্ডকালীন বোলাররাও হাত ঘোরালে এই সংখ্যাটা ৭, ৮ কিংবা ৯-এ গিয়েও ঠেকে। কিন্তু কখনো কি স্বীকৃত ক্রিকেটে দলের ১১ ক্রিকেটারের সবাইকেই বল করতে দেখেছেন?
এমন বিচিত্র ঘটনার দেখা মিলেছে ভারতের ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্ট সৈয়দ মুশতাক আলী ট্রফিতে। টুর্নামেন্টে মনিপুরের বিপক্ষে খেলতে গিয়ে দলের সবাইকে দিয়ে বোলিং করানোর পাশাপাশি নিয়েও বোলিং করেছেন দিল্লির অধিনায়ক আয়ুশ বাদোনি।
শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) মুম্বাইয়ের ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের এই ঘটনা জায়গা করে নিয়েছে ইতিহাসের পাতায়। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে এর আগে কখনো একাদশের সবাইকে বল করতে দেখা যায়নি।
প্রতিবেদনের শুরুতেই যেটা বলা
হয়েছিল যে, সাধারণত প্রয়োজনের সময় বা আরও বুঝিয়ে বললে যখন নিয়মিত বোলাররা উইকেট এনে দিতে ব্যর্থ হন, তখন অধিনায়করা সব বিকল্প বাজিয়ে দেখেন সাফল্যের খোঁজে। মনিপুরের বিপক্ষে অবশ্য পরিস্থিতি এমন ছিল না। দিল্লির নিয়মিত বোলারাই বোলিং শুরু করেন এবং প্রতিপক্ষকে চেপে ধরেন। তবে দুর্বল মনিপুরকে আরও চাপে ফেলতেই এমন সিদ্ধান্ত নেন অধিনায়ক বাদোনি। ম্যাচে দিল্লির কোনো বোলার চার ওভার বোলিং করেননি। তিন বোলার বোলিং করেন তিন ওভার করে, দুই ওভার করে তিন জন। বাকি পাঁচজন করেন এক ওভার করে। স্বীকৃত ক্রিকেটে ১২৯তম ম্যাচে এসে প্রথমবার বোলিং করেন কিপার অনুজ রাওয়াত। তার এক ওভার থেকে আসে ১৪ রান। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে প্রথমবার বোলিং করেন ইয়াশ
ধুল ও আইপিএলের নিলামে ঝড় তোলা প্রিয়ান্শ আরিয়া। এছাড়াও এক ওভার করে বল করেন অভিষিক্ত অখিল চৌধুরী, আর্য রানা, আয়ুশ সিং, ও দিগভেশ রাঠি। ম্যাচে দিল্লির সামনে ন্যূনতম প্রতিরোধও গড়তে পারেনি মনিপুর। দিল্লির বিচিত্র বোলিং পরিকল্পনায় ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১২০ রানেই আটকে যায় তারা। জবাবে ওপেন করতে নেমে ৫১ বলে ৫৯ রান করে দলকে জিতিয়ে ফেরেন ইয়াশ ধুল। ৯ বল বাকি রেখে ৪ উইকেটে জেতে দিল্লি। প্রসঙ্গত, টি-টোয়েন্টিতে এর আগে ইনিংসে সর্বোচ্চ ৯ জনের বোলিং করার দৃশ্য দেখা গেছে। এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৩২ বার দেখা গেছে ৯ বোলারের বোলিং। তথ্যসূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
হয়েছিল যে, সাধারণত প্রয়োজনের সময় বা আরও বুঝিয়ে বললে যখন নিয়মিত বোলাররা উইকেট এনে দিতে ব্যর্থ হন, তখন অধিনায়করা সব বিকল্প বাজিয়ে দেখেন সাফল্যের খোঁজে। মনিপুরের বিপক্ষে অবশ্য পরিস্থিতি এমন ছিল না। দিল্লির নিয়মিত বোলারাই বোলিং শুরু করেন এবং প্রতিপক্ষকে চেপে ধরেন। তবে দুর্বল মনিপুরকে আরও চাপে ফেলতেই এমন সিদ্ধান্ত নেন অধিনায়ক বাদোনি। ম্যাচে দিল্লির কোনো বোলার চার ওভার বোলিং করেননি। তিন বোলার বোলিং করেন তিন ওভার করে, দুই ওভার করে তিন জন। বাকি পাঁচজন করেন এক ওভার করে। স্বীকৃত ক্রিকেটে ১২৯তম ম্যাচে এসে প্রথমবার বোলিং করেন কিপার অনুজ রাওয়াত। তার এক ওভার থেকে আসে ১৪ রান। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে প্রথমবার বোলিং করেন ইয়াশ
ধুল ও আইপিএলের নিলামে ঝড় তোলা প্রিয়ান্শ আরিয়া। এছাড়াও এক ওভার করে বল করেন অভিষিক্ত অখিল চৌধুরী, আর্য রানা, আয়ুশ সিং, ও দিগভেশ রাঠি। ম্যাচে দিল্লির সামনে ন্যূনতম প্রতিরোধও গড়তে পারেনি মনিপুর। দিল্লির বিচিত্র বোলিং পরিকল্পনায় ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১২০ রানেই আটকে যায় তারা। জবাবে ওপেন করতে নেমে ৫১ বলে ৫৯ রান করে দলকে জিতিয়ে ফেরেন ইয়াশ ধুল। ৯ বল বাকি রেখে ৪ উইকেটে জেতে দিল্লি। প্রসঙ্গত, টি-টোয়েন্টিতে এর আগে ইনিংসে সর্বোচ্চ ৯ জনের বোলিং করার দৃশ্য দেখা গেছে। এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৩২ বার দেখা গেছে ৯ বোলারের বোলিং। তথ্যসূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস