
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে পক্ষপাতের অভিযোগ ছাত্রদলের

অবৈধ সরকারের পতন ছাড়া গণতন্ত্র ও আইনের সুশাসন সম্ভব নয়: বাংলাদেশ ছাত্রলীগ

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে জামায়াত ও এনসিপির হুমকি: রাজনৈতিক ঐক্যের ফাটল নাকি নতুন ষড়যন্ত্রের ছায়া?

মূলা, বেগুনসহ এনসিপিকে ফের ৫০টি প্রতীক বেছে নিতে সময় বেঁধে দিলো ইসি

ব্যস্ততার কারণে জামায়াতের নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজির খোঁজ নিতে পারছেন না আমির শফিকুর

‘আমাদের বিয়ে আগামী বছর একটি উপযুক্ত সময়ে ইনশাআল্লাহ’

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ
গাজীপুরে ঝুট ব্যবসা নিয়ে বিএনপির দুগ্রুপে সংঘর্ষ

গাজীপুরের শ্রীপুরে ঝুট ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ হয়েছে। এ সময় ককটেল বিস্ফোরণ এবং ফাঁকা গুলি করে আতঙ্ক সৃষ্টি করা হয়েছে। একপর্যায়ে তারা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে। ভাঙচুর করা হয় বেশ কয়েকটি যানবাহন। এ সময় বেশ কয়েকজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। সংবাদ পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
বুধবার সকাল ১০ টার দিকে শ্রীপুর উপজেলার ২নং সিএন্ডবি বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বুধবার সকালে উপজেলার ২নং সিএন্ডবি বাজার এলাকায় এসকিউ সেলসিয়াস লিমিটেড নামক সোয়েটার কারখানা কর্তৃপক্ষ ঝুট ব্যবসার ওয়ার্ক অর্ডার দেয় স্থানীয় যুবদল নেতা পলাশকে।
সকালে তার লোকজন ঝুট বের করতে ওই কারখানায় যায়।
এ সময় জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ ও তার লোকজন পলাশের লোকজনকে বাধা দেয়। একপর্যায়ে কৃষক দল ও যুবদলের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। পরে উত্তেজিত শত শত নেতাকর্মী ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ সৃষ্টি করে। এ সময় ভাঙচুর করা হয় তিনটি প্রাইভেটকারসহ বেশ কিছু গাড়ি। সংঘর্ষ চলাকালে ফাঁকা গুলি ও ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। ককটেল এবং ইটপাটকেলের আঘাতে আহত হন দুই গ্রুপের বেশ কিছু নেতাকর্মী। মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়াসহ লাঞ্ছিত করা হয় বেশ কয়েকজন গণমাধ্যম কর্মীকেও। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জয়নাল আবেদীন বলেন, ঝুট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে কৃষক দলের সঙ্গে
যুবদলের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। একপর্যায়ে কিছু সময় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবরোধ সৃষ্টি করে নেতাকর্মীরা। সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। এছাড়া ঘটনাস্থলে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে বলে জানতে পেরেছি। এ ব্যাপারে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ সময় জেলা কৃষক দলের আহ্বায়ক আবুল কালাম আজাদ ও তার লোকজন পলাশের লোকজনকে বাধা দেয়। একপর্যায়ে কৃষক দল ও যুবদলের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। পরে উত্তেজিত শত শত নেতাকর্মী ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে অবরোধ সৃষ্টি করে। এ সময় ভাঙচুর করা হয় তিনটি প্রাইভেটকারসহ বেশ কিছু গাড়ি। সংঘর্ষ চলাকালে ফাঁকা গুলি ও ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। ককটেল এবং ইটপাটকেলের আঘাতে আহত হন দুই গ্রুপের বেশ কিছু নেতাকর্মী। মোবাইল ফোন কেড়ে নেওয়াসহ লাঞ্ছিত করা হয় বেশ কয়েকজন গণমাধ্যম কর্মীকেও। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জয়নাল আবেদীন বলেন, ঝুট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে কৃষক দলের সঙ্গে
যুবদলের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। একপর্যায়ে কিছু সময় ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে অবরোধ সৃষ্টি করে নেতাকর্মীরা। সংঘর্ষে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। এছাড়া ঘটনাস্থলে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়েছে বলে জানতে পেরেছি। এ ব্যাপারে তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।