একই মঞ্চে বিএনপি নেতাদের পাশে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা – ইউ এস বাংলা নিউজ




ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আপডেটঃ ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
     ৪:২৩ অপরাহ্ণ

একই মঞ্চে বিএনপি নেতাদের পাশে আওয়ামী সন্ত্রাসীরা

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ | ৪:২৩ 135 ভিউ
আওয়ামী সন্ত্রাসীদের অনেকে এখন বিএনপিতে ঢুকে পড়ছে। বিএনপির একশ্রেণির সুবিধাবাদী নেতাদের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে সম্প্রতি এমন ঘটনা ঘটেছে রাজধানীর দক্ষিণখান এলাকায়। দক্ষিণখান থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা এবং চিহ্নিত সন্ত্রাসী জাকির ও হান্নান স্থানীয় বিএনপির আলোচনা সভায় বিএনপি নেতাদের পাশে বসে বক্তৃতা করায় দক্ষিণখান এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। এ ঘটনায় বিএনপির নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। সূত্র জানায়, দক্ষিণখান এলাকার বাসিন্দা সাজ্জাদ হোসেন জাকির (৪২) এবং আব্দুল হান্নান (৪৮) কুখ্যাত জমির দালাল ও জাল দলিলকারক হিসাবে পরিচিত। বিগত আওয়ামী দুঃশাসনের সময়ে তারা আওয়ামী লীগে যোগ দিয়ে রমরমা জমির দালালি ব্যবসা করে। এ চক্রের ফাঁদে আটকা পড়ে বহু লোক সর্বস্বান্ত হয়। দক্ষিণ খান, তিনশ’ফুট,

পূর্বাচল এবং ভাটারা এলাকায় এরা ভূমিদস্যু হিসাবে পরিচিত। এলাকাবাসী জানায়, জাকির-হান্নান মানিক জোড়। দক্ষিণখান কাওলা এলাকার বাসিন্দা। সব সময় একসঙ্গে ঘোরাফেরা করে। এরা অবৈধ অস্ত্রধারী। এছাড়া আওয়ামী লীগের স্থানীয় কমিশনার আনিসুর রহমান নাঈম এবং ঢাকা-১৮ আসনের সাবেক সংসদ-সদস্য মোহাম্মদ হাবিব হাসানের ক্যাডার বাহিনীর অন্যতম সদস্য হিসাবে পরিচিত। এদের অন্যতম কাজ সাধারণ মানুষের জমি দখল করা এবং বিভিন্ন আবাসন প্রকল্পের মধ্যে জাল-জালিয়াতি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করে জমি বায়না করা। পরবর্তীতে ওই জমি বহুগুণ দামে কিনতে বাধ্য করা। সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে মস্তানি করা এবং অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে বেআইনিভাবে জমি রেজিস্ট্রি করে নেওয়া। আওয়ামী লীগের ১৬ বছরে এরা এভাবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে কোটি কোটি টাকা

কামিয়েছেন। এ চক্রের গডফাদার কমিশনার নাঈম এবং সাবেক এমপি হাবিব হাসান আত্মগোপনে থাকলেও গ্রেফতার এড়াতে জাকির-হান্নান এখন ভোল পাল্টে বিএনপিতে ঢুকে পড়েছে। এখন তারা বলার চেষ্টা করছেন আগে বিএনপি করতেন। অথচ এদের কারণে আওয়ামী লীগের স্বৈরশাসনের সময় বিএনপির বহু নেতাকর্মী রাতে বাসায় ঘুমাতে পারেনি। জাকির-হান্নানের দ্বারা নানাভাবে হয়রানির শিকার ভুক্তভোগীরা এদের দ্রুত গ্রেফতারসহ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন। এদিকে এ বিষয়ে জানতে চাইলে দক্ষিণখান বিএনপির উল্লিখিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভার প্রধান অতিথি এবং বিএনপির ঢাকা মহানগর উত্তরের সাবেক আহ্বায়ক কমিটির সদস্য আলাউদ্দিন সরকার টিপু শনিবার বলেন, তিনি ১৭ বছর পর এলাকায় এসেছেন। যে কারণে অনেককে তিনি চেনেন না। এজন্য তার অজান্তে

ওই সভায় আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য জাকির ও হান্নান বিএনপি সেজে উপস্থিত ছিলেন।

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
‘বিচার প্রক্রিয়া অস্বচ্ছ’, শেখ হাসিনার রায়ের বিরুদ্ধে ১০২ সাংবাদিকের বিবৃতি শেখ হাসিনার রায়ের বিরোধিতা: ঢাবি’র ডেপুটি রেজিস্ট্রারকে ‘মব’ করে পুলিশে সোপর্দ ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের হামলার পিছনে ছাত্রশিবির, ডিসি মাসুদের বক্তব্য ভাইরাল মুন্সিগঞ্জে ‘ইউনূসের পদত্যাগ’ দাবিতে পুলিশের সামনেই হাজারো আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীর মিছিল সাটুরিয়ায় ডাকবাংলোর পাশে ককটেল বিস্ফোরণ, জনমনে আতঙ্ক শেখ হাসিনার বিচার রাজনৈতিক প্রতিহিংসা, আন্তর্জাতিক তদন্ত চান ড. মোমেন “পরিমনি হতে এসেছেন” – সাংবাদিকের এমন মন্তব্যে ক্ষোভে ফেটে পড়লেন তরুণী, ভিডিও ভাইরাল দেশের নিরাপত্তা সংকটে স্বরাষ্ট্র সচিব পাকিস্তানে, ষড়যন্ত্রের গন্ধ বান্দরবান সীমান্তে মিয়ানমারের মর্টার শেল, কেঁপে উঠল পুরো এলাকা অবৈধ আইসিটি ট্রাইব্যুনালের প্রহসনমূলক বিচারের রায় প্রত্যাখ্যান করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ১৮ নভেম্বর : সারা দেশে সর্বাত্মক শাটডাউন The political Lens By RP Station মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ক্যাঙ্গারু কোর্টের রায় প্রত্যাখ্যান ও দখলদার ফ্যাসিস্ট ইউনূস সরকারের পদত্যাগ অবধি দুর্বার আন্দোলনের ঘোষণা স্বেচ্ছাসেবক লীগের। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা ও প্রহসনমূলক মামলার সাজানো রায় প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০০১ প্রগতিশীল শিক্ষকবৃন্দ আইসিটির দেওয়া রায় প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিবৃতি অবৈধ ট্রাইব্যুনালকে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ ঘৃণাভরে তীব্রভাবে প্রত্যাখ্যান করছে। ওয়ার্কার্স পার্টির কার্যালয় দখলের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক নেতৃবৃন্দের বিবৃতি তথাকথিত বেআইনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) কর্তৃক প্রদত্ত রায় প্রত্যাখ্যান করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ‘প্রহসনমূলক’ বিচার : বিদেশে অবস্থানরত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের চিকিৎসকদের তীব্র নিন্দা ১০২ জন সাংবাদিকের যৌথ বিবৃতি