ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স:-
আরও খবর
ইউরোপ সফরে যাচ্ছেন শি জিনপিং
পশ্চিম তীরে যে হত্যাকাণ্ডের দায়ে যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত ইসরাইল
হামাস-ইসরাইলের যুদ্ধবিরতির ঘোষণা শিগগিরই
আলোচনার জন্য প্রস্তুত কারাবন্দি ইমরান খান
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতকে হুমকি দিচ্ছে ইসরাইল
৭৫ হাজার বছর আগের নারীর মুখচ্ছবি প্রকাশ
বাকস্বাধীনতা অ্যাওয়ার্ড পাচ্ছেন নাভালনির স্ত্রী
ইউক্রেনের গুরুত্বপূর্ণ বাঁধ উড়িয়ে দিলো রুশ বাহিনী, জরুরি বৈঠকে জেলেনস্কি
রুশ বাহিনী ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চলের কৌশলগত খেরসনের ‘নোভো কাখোভকা’ বাঁধ উড়িয়ে দিয়েছে বলে দাবি করেছে কিয়েভের সামরিক বাহিনী। তবে নোভা কাখোভকা শহরের মস্কোপন্থি কর্মকর্তা ইউক্রেনের এমন দাবি তাৎক্ষণিকভাবে অস্বীকার করেন। এদিকে পরিস্থিতি মোকাবিলায় জরুরি বৈঠক ডেকেছেন ভলোদিমির জেলেনস্কি।
নোভা কাখোভকা শহরটি খেরসনে অবস্থিত। শহরটি রক্ষায় এই বাঁধটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীর দক্ষিণের কমান্ড মঙ্গলবার (৬ জুন) বিবৃতিতে দাবি করেছে, ‘কাখোভকা বাঁধটি শত্রæরা হামলা চালিয়ে উড়িয়ে দিয়েছে।’
সেনাবাহিনী বলছে, বাঁধটিতে ধ্বংসের মাত্রা, পানির গতি এবং কতটুকু প্লাবিত হতে পারে তা পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।
খবর পাওয়া মাত্রই দুর্ঘটনা এড়াতে আশপাশের লোকজনকে নিরাপদে থাকার অনুরোধ জানিয়েছে ইউক্রেনীয় কর্তৃপক্ষ। সূত্রের বরাতে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা তাস জানিয়েছে,
বাঁধটি ধ্বংস হয়ে গেছে এবং দ্রæতগতিতে প্লাবিত হচ্ছে। তবে মস্কোপন্থি মেয়র এ ঘটনার জন্য ইউক্রেনের গোলাবর্ষণকে দায়ী করছেন। প্রথমে বাঁধ ধসের খবর অস্বীকার করে মেয়র ভ্লাদিমির লিওন্টিভ বলেন, ‘সব কিছু স্বাভাবিক ও শান্ত। এখানে কিছুই হয়নি।’ খেরসনে রাশিয়ার নিয়ন্ত্রিত অংশে সোভিয়েত যুগের এই বাঁধটি ধ্বংস হয়ে থাকলে পুরো অঞ্চল ভয়াবহ বন্যা দেখা দিতে পারে। প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা গেছে, বাঁধের আশপাশে একাধিক বিস্ফোরণে ঘটে। তবে এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি। আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানা গেছে, প্রায় ৯৮ ফুট প্রশস্ত এবং ৩ দশমিক ২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যর বাঁধটি ১৯৫৬ সালে কাখোভকা জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের অংশ হিসেবে দিনিপ্রো নদীর ওপর নির্মাণ করা হয়। সূত্র: আল জাজিরা,
সিএনএন
বাঁধটি ধ্বংস হয়ে গেছে এবং দ্রæতগতিতে প্লাবিত হচ্ছে। তবে মস্কোপন্থি মেয়র এ ঘটনার জন্য ইউক্রেনের গোলাবর্ষণকে দায়ী করছেন। প্রথমে বাঁধ ধসের খবর অস্বীকার করে মেয়র ভ্লাদিমির লিওন্টিভ বলেন, ‘সব কিছু স্বাভাবিক ও শান্ত। এখানে কিছুই হয়নি।’ খেরসনে রাশিয়ার নিয়ন্ত্রিত অংশে সোভিয়েত যুগের এই বাঁধটি ধ্বংস হয়ে থাকলে পুরো অঞ্চল ভয়াবহ বন্যা দেখা দিতে পারে। প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা গেছে, বাঁধের আশপাশে একাধিক বিস্ফোরণে ঘটে। তবে এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করা সম্ভব হয়নি। আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানা গেছে, প্রায় ৯৮ ফুট প্রশস্ত এবং ৩ দশমিক ২ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যর বাঁধটি ১৯৫৬ সালে কাখোভকা জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের অংশ হিসেবে দিনিপ্রো নদীর ওপর নির্মাণ করা হয়। সূত্র: আল জাজিরা,
সিএনএন