ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
GSOMIA এবং ACSA চুক্তি সরাসরি নাকচ, ফলে আমেরিকার সাথে পূর্ণ দ্বৈরথ শেখ হাসিনার!
এশিয়ার রাজনৈতিক দাবার বোর্ডে ভারতই যখন ‘কিংমেকার’
‘দেশমাতা’র মুখোশ বনাম দেশবিরোধিতার দালিলিক প্রমাণ: একটি নির্মোহ বিশ্লেষণ
বঙ্গবন্ধু থেকে শেখ হাসিনা, সেই পুরনো স্ক্রিপ্ট
চিফ প্রসিকিউটরের হুমকি: ন্যায়বিচারের সামনে ভয়ঙ্কর সতর্কবার্তা
বাংলার রাজনৈতিক আকাশে মুজিব তনয়া এখনো সমান অপরিহার্য
বাউল-পালাকার-বয়াতিরা কাদের শত্রু
অপ্রতিরোধ্য এক দেয়ালের অবসান ঘটল
অবশেষে রাজনীতির কুটিল নোংরামি থেকে মুক্তি পেলেন খালেদা খানম পুতুল। দেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসাবে তিনি ইতিহাসে ভাস্বর হয়ে থাকবেন। যে কোনও মৃত্যু বেদনাদায়ক। সেই মৃত্যু নিয়ে বিষোদ্গার যেমন অনভিপ্রেত, তেমনি শোকের মাতম করাও দুরভিসন্ধীমূলক। খালেদার জন্ম তারিখ, অসুস্থতা এবং মৃত্যু তারিখ নিয়ে যা হলো তা বুর্জোয়া রাজনীতির প্রাসাদ ষড়যন্ত্র। শেষ পর্যন্ত সকল কন্সপিরেসির অবসান ঘটল। তার মৃত্যু তারিখ ঘোষণা হলো। তার মৃত্যুতে দেশ-বিদেশের অগুনতি মানুষ শোক জানাচ্ছেন, জানাবেন। অনেক অনুষ্ঠান বন্ধ থাকবে। অনেক অনুষ্ঠানের আয়োজন হবে, যাতে ব্যক্তি খালেদার কিছু আসবে-যাবে না।
সামন্ত বাঙালির বুর্জোয়া সংস্কৃতিতে মৃত্যু এবং মৃত্যু তারিখও ‘সেলেবল কমোডিটিজ’। অবাক হওয়ার আগে মনে করা যাকঃ বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিবুর রহমানকে হ/ত্যার দিনটি ১৫ আগস্ট না হয়ে যে কোনও দিন হতে পারত। ১৫ আগস্ট হওয়ার পেছনে ছিল সুচতুর বিজাতীয় উল্লাসজনিত পরিকল্পনা। সেই গেমমেকারেদের উত্তরসূরিরা ১৫ আগস্টে খালেদার জন্মদিন বানিয়ে আনন্দ-উৎসব করে মুজিবের মৃত্যুকে ব্যঙ্গ করেছেন। অথচ মুক্তিযুদ্ধকালিন পাকিস্তানি সেনাদের হেফাজতে থাকা খালেদাকে মেজর জিয়া গ্রহণে অনীহা জানালে বঙ্গবন্ধুই জিয়াকে চাপ দিয়ে খালেদার পরিবারে ফেরা নিশ্চিত করেন। ২০০৪ সালে খালেদা যখন পূর্ববাংলার কমিউনিস্ট পার্টি (এম-এল) নেতা মোফাখখার চৌধুরীর শমন জারি করেন, সেই দিনটিও ছিল ডিসম্বের মাসের ১৬ তারিখ, অর্থাৎ বিজয় দিবস। এই দিনটি বেছে নেয়ার কারণ, বিজয়ানন্দে যেন মোফাখখারের মৃত্যু চাপা পড়ে যায়। আইরণি হচ্ছে মোফাখখার চৌধুরী বিএনপিকে ‘মিত্র’ মনে করতেন! সে
হিসাবে বিএনপির পলিসিমেকারদের সাধুবাদ, কারণ তারা ১৪ বা ১৬ ডিসেম্বর খালেদার ভেন্টিলেশন সিস্টেম ডিসকানেক্ট করেননি। আরও একটি আইরণি হচ্ছে খালেদা সেনাবাহিনীকে দিয়ে ‘অপারেশন ক্লিন হার্ট’-এ অসংখ্য কমিউনিস্ট হ/ত্যা করেছেন। বাংলাভাই নামক ফ্রাঙ্কেনস্টাইনকে দিয়ে মাওপন্থী, সিরাজ সিকদারপন্থী, নকশালপন্থী কমিউনিস্টদের মধ্যযুগীয় কায়দায় হ/ত্যা করিয়েছেন। নিয়তির নির্মম পরিহাস! সেই দলগুলোর নেতা-কর্মীরা আজ খালেদার মৃত্যুতে শোকে মুহ্যমান! রাজনীতিতে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার যতরকম ষড়যন্ত্র আছে সব খালেদা অ্যাপ্লাই করেছেন। রাজাকার মন্ত্রী বানানো, পাকিস্তানি হানাদার না বলে শধু ‘হানাদার’ বলা, ‘আওয়ামী লীগকে ভোট দিলে দেশ ইন্ডিয়ার কাছে বেঁচে দেবে’, ‘দেশের মসজিদে নামাজের বদলে উলুধ্বনি শোনা যাবে’ এসব তারই আবিষ্কার। মুক্তিযুদ্ধকে ব্লকডাউন করার জিয়া-এরশাদের শঠতার ধারাবাহিকতায় খালেদাও রাজাকার-আলবদর-আলশামস এবং
তাদের উত্তরসূরিদের কাছে টেনেছেন, তুলে এনেছেন, সরকারে বসিয়েছেন। শেষদিকে এসে তিনি তার ‘সুপুত্র’ তারেককে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেননি। তারেকের সীমাহীন দুর্নীতি মানতে বাধ্য হয়েছেন। ২০০১ সালের পর খালেদা পুত্র তারেককে রাজতন্ত্রের মত উত্তরাধিকার মনে করলেন। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা নিয়ে ন্যাক্কারজনক বিবৃতি দিলেন। সেই নারকীয় হ/ত্যাকাণ্ডের বিচারের প্রহসন করলেন। ২০০৬ সালে তার সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার জন্য হেন অনিয়ম নাই যা তিনি করেননি। নানা উত্থান-পতনের পরে আসল ১/১১ খ্যাত ফখরুদ্দীন-মঈনুদ্দীন সরকার। তারা ‘মাইনাস টু’ ফর্মূলা বাস্তবায়ন করতে খালেদা-হাসিনা দুজনকেই কারাবন্দী করল। সে সময় পাশপাশি ঘরে থাকা হাসিনা নিজ হাতে রান্না করে খালেদাকে খাবার পাঠাতেন। যার প্রতিদানে ২০২৫ সালে
এসে ইউনূসের ইন্টেরিম সরকার শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করলে তিনি শুকরিয়া আদায় করলেন! বলা হয় ৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে তার ভূমিকা আপোষহীন, কিন্তু ইতিহাস বলে তিনি ১৯৮৬ সালেও এরশাদের সঙ্গে আপোষ করেছিলেন। তার পরও ৯০ এর গণঅভ্যুত্থানে তার ভূমিকা অবশ্যই প্রশংসার্হ। অনস্বীকার্য যে বাংলাদেশে মূলত দুই দলের রাজনীতি ক্রিয়াশীল। বাকি দলগুলো মাইক্রস্কোপিক। সেই দুই দলের একটির নেতা খালেদা সৎভাবে চাইলে ফেডারেল সরকারের আদলে বাংলাদেশকেও একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক দেশ হিসাবে গড়ে তোলার চেষ্টা করতেন। তার বদলে তিনি একাত্তরের পরাজিত দেশবিরোধী স্বাধীনতাবিরোধীদের নিয়ে আওয়ামী লীগকে ঘায়েলের নাম কার্যত বাংলাদেশকেই পাকিস্তানের ‘শ্যাডো কলোনী’ বানিয়ে ফেলেছিলেন, যার বাকিটুকু এখন করছে মুহাম্মদ ইউনূস। এতকিছুর পরও খালেদা ধন্যবার্হ,
কারণ তিনি দেশের অন্যান্য শাসকের মত কূপমণ্ডূক ছিলেন না। তিনি নামাজ-কালাম পড়তেন না, মোল্লাদের মন রক্ষায় পর্দা করতেন না, বরং মতলববাজ মোল্লাদের থেকে উঁচু আসনে বসে খবরদারি করতেন। ইসলামে নারী নেতৃত্ব হারাম জেনেও মোল্লারা তাকে ইসলামের মাপকাঠিতে আদর্শ নেত্রী বলতেন। এটাই খালেদার স্মার্টনেস। এরমধ্যে সবচেয়ে বিস্ময়কর হলো খালেদা কখনই তার স্বামী জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর বিচার চাননি, তদন্ত চাননি! কেন চাননি সেটা মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন। আজ তিনি এমনই এক সময়ে চলে গেলেন যখন দেশটা তার সেই কুড়ি/একুশ বছর আগেকার শঙ্কায় পড়েছে। তিনি স্বামী হারিয়েছেন, ছোট পুত্র হারিয়েছেন। বেঁচে আছে তার একমাত্র পুত্র যে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। অবশ্য শিগগিরই তিনি ভারমুক্ত হবেন। এই
সময়ে আধুনিকতার ছাল গায়ে চড়ানো ইউনূস যেভাবে দেশটাকে পশ্চিমাদের এবং মৌলবাদীদের কাছে বর্গা দিচ্ছে সেটা ঠেকানোর জন্য সুস্থ খালেদার আবশ্যকতা ছিল। তিনি তা পারলেন না, বরং এমন কিছু উত্তরসূরি রেখে গেলেন যারা তাকে ভাঙিয়ে রাজনীতি করবেন, প্রতিপত্তি বানাবেন, তখতে-তাউসে বসে মৌজ-মাস্তি করবেন….. শুধু তার মত উন্নত শির স্মার্ট হতে পারবেন না। লেখক পরিচিত মনজুরুল হক জেষ্ঠ্য সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক
মুজিবুর রহমানকে হ/ত্যার দিনটি ১৫ আগস্ট না হয়ে যে কোনও দিন হতে পারত। ১৫ আগস্ট হওয়ার পেছনে ছিল সুচতুর বিজাতীয় উল্লাসজনিত পরিকল্পনা। সেই গেমমেকারেদের উত্তরসূরিরা ১৫ আগস্টে খালেদার জন্মদিন বানিয়ে আনন্দ-উৎসব করে মুজিবের মৃত্যুকে ব্যঙ্গ করেছেন। অথচ মুক্তিযুদ্ধকালিন পাকিস্তানি সেনাদের হেফাজতে থাকা খালেদাকে মেজর জিয়া গ্রহণে অনীহা জানালে বঙ্গবন্ধুই জিয়াকে চাপ দিয়ে খালেদার পরিবারে ফেরা নিশ্চিত করেন। ২০০৪ সালে খালেদা যখন পূর্ববাংলার কমিউনিস্ট পার্টি (এম-এল) নেতা মোফাখখার চৌধুরীর শমন জারি করেন, সেই দিনটিও ছিল ডিসম্বের মাসের ১৬ তারিখ, অর্থাৎ বিজয় দিবস। এই দিনটি বেছে নেয়ার কারণ, বিজয়ানন্দে যেন মোফাখখারের মৃত্যু চাপা পড়ে যায়। আইরণি হচ্ছে মোফাখখার চৌধুরী বিএনপিকে ‘মিত্র’ মনে করতেন! সে
হিসাবে বিএনপির পলিসিমেকারদের সাধুবাদ, কারণ তারা ১৪ বা ১৬ ডিসেম্বর খালেদার ভেন্টিলেশন সিস্টেম ডিসকানেক্ট করেননি। আরও একটি আইরণি হচ্ছে খালেদা সেনাবাহিনীকে দিয়ে ‘অপারেশন ক্লিন হার্ট’-এ অসংখ্য কমিউনিস্ট হ/ত্যা করেছেন। বাংলাভাই নামক ফ্রাঙ্কেনস্টাইনকে দিয়ে মাওপন্থী, সিরাজ সিকদারপন্থী, নকশালপন্থী কমিউনিস্টদের মধ্যযুগীয় কায়দায় হ/ত্যা করিয়েছেন। নিয়তির নির্মম পরিহাস! সেই দলগুলোর নেতা-কর্মীরা আজ খালেদার মৃত্যুতে শোকে মুহ্যমান! রাজনীতিতে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার যতরকম ষড়যন্ত্র আছে সব খালেদা অ্যাপ্লাই করেছেন। রাজাকার মন্ত্রী বানানো, পাকিস্তানি হানাদার না বলে শধু ‘হানাদার’ বলা, ‘আওয়ামী লীগকে ভোট দিলে দেশ ইন্ডিয়ার কাছে বেঁচে দেবে’, ‘দেশের মসজিদে নামাজের বদলে উলুধ্বনি শোনা যাবে’ এসব তারই আবিষ্কার। মুক্তিযুদ্ধকে ব্লকডাউন করার জিয়া-এরশাদের শঠতার ধারাবাহিকতায় খালেদাও রাজাকার-আলবদর-আলশামস এবং
তাদের উত্তরসূরিদের কাছে টেনেছেন, তুলে এনেছেন, সরকারে বসিয়েছেন। শেষদিকে এসে তিনি তার ‘সুপুত্র’ তারেককে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেননি। তারেকের সীমাহীন দুর্নীতি মানতে বাধ্য হয়েছেন। ২০০১ সালের পর খালেদা পুত্র তারেককে রাজতন্ত্রের মত উত্তরাধিকার মনে করলেন। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা নিয়ে ন্যাক্কারজনক বিবৃতি দিলেন। সেই নারকীয় হ/ত্যাকাণ্ডের বিচারের প্রহসন করলেন। ২০০৬ সালে তার সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার জন্য হেন অনিয়ম নাই যা তিনি করেননি। নানা উত্থান-পতনের পরে আসল ১/১১ খ্যাত ফখরুদ্দীন-মঈনুদ্দীন সরকার। তারা ‘মাইনাস টু’ ফর্মূলা বাস্তবায়ন করতে খালেদা-হাসিনা দুজনকেই কারাবন্দী করল। সে সময় পাশপাশি ঘরে থাকা হাসিনা নিজ হাতে রান্না করে খালেদাকে খাবার পাঠাতেন। যার প্রতিদানে ২০২৫ সালে
এসে ইউনূসের ইন্টেরিম সরকার শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করলে তিনি শুকরিয়া আদায় করলেন! বলা হয় ৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে তার ভূমিকা আপোষহীন, কিন্তু ইতিহাস বলে তিনি ১৯৮৬ সালেও এরশাদের সঙ্গে আপোষ করেছিলেন। তার পরও ৯০ এর গণঅভ্যুত্থানে তার ভূমিকা অবশ্যই প্রশংসার্হ। অনস্বীকার্য যে বাংলাদেশে মূলত দুই দলের রাজনীতি ক্রিয়াশীল। বাকি দলগুলো মাইক্রস্কোপিক। সেই দুই দলের একটির নেতা খালেদা সৎভাবে চাইলে ফেডারেল সরকারের আদলে বাংলাদেশকেও একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক দেশ হিসাবে গড়ে তোলার চেষ্টা করতেন। তার বদলে তিনি একাত্তরের পরাজিত দেশবিরোধী স্বাধীনতাবিরোধীদের নিয়ে আওয়ামী লীগকে ঘায়েলের নাম কার্যত বাংলাদেশকেই পাকিস্তানের ‘শ্যাডো কলোনী’ বানিয়ে ফেলেছিলেন, যার বাকিটুকু এখন করছে মুহাম্মদ ইউনূস। এতকিছুর পরও খালেদা ধন্যবার্হ,
কারণ তিনি দেশের অন্যান্য শাসকের মত কূপমণ্ডূক ছিলেন না। তিনি নামাজ-কালাম পড়তেন না, মোল্লাদের মন রক্ষায় পর্দা করতেন না, বরং মতলববাজ মোল্লাদের থেকে উঁচু আসনে বসে খবরদারি করতেন। ইসলামে নারী নেতৃত্ব হারাম জেনেও মোল্লারা তাকে ইসলামের মাপকাঠিতে আদর্শ নেত্রী বলতেন। এটাই খালেদার স্মার্টনেস। এরমধ্যে সবচেয়ে বিস্ময়কর হলো খালেদা কখনই তার স্বামী জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর বিচার চাননি, তদন্ত চাননি! কেন চাননি সেটা মিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন। আজ তিনি এমনই এক সময়ে চলে গেলেন যখন দেশটা তার সেই কুড়ি/একুশ বছর আগেকার শঙ্কায় পড়েছে। তিনি স্বামী হারিয়েছেন, ছোট পুত্র হারিয়েছেন। বেঁচে আছে তার একমাত্র পুত্র যে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। অবশ্য শিগগিরই তিনি ভারমুক্ত হবেন। এই
সময়ে আধুনিকতার ছাল গায়ে চড়ানো ইউনূস যেভাবে দেশটাকে পশ্চিমাদের এবং মৌলবাদীদের কাছে বর্গা দিচ্ছে সেটা ঠেকানোর জন্য সুস্থ খালেদার আবশ্যকতা ছিল। তিনি তা পারলেন না, বরং এমন কিছু উত্তরসূরি রেখে গেলেন যারা তাকে ভাঙিয়ে রাজনীতি করবেন, প্রতিপত্তি বানাবেন, তখতে-তাউসে বসে মৌজ-মাস্তি করবেন….. শুধু তার মত উন্নত শির স্মার্ট হতে পারবেন না। লেখক পরিচিত মনজুরুল হক জেষ্ঠ্য সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক



