ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
২০২৬ সালের এইচএসসি পরীক্ষা নিয়ে নতুন নির্দেশনা
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা কলেজের বাস চলাচল বন্ধ
ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি নিয়ে ত্রিমুখী সংকট
একাধিক চাকরি করলে শিক্ষকদের এমপিও বাতিল
সেই জহুরুল হক হলের প্রবেশ পথে বসানো হয়েছে পাকিস্তানের পতাকা।
মধ্যরাতে শিক্ষা ভবনের সামনে শিক্ষার্থীদের অবস্থান
অনার্স-মাস্টার্স শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তসহ আরও যা আছে নতুন এমপিও নীতিমালায়
আন্দোলনের মুখে দায়িত্ব ছাড়ার সিদ্ধান্ত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ ডিনের
দিনব্যাপী আন্দোলন এবং উত্তেজনা শেষে দায়িত্ব পালনে অপারগতার কথা জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) আওয়ামীপন্থি ছয় ডিন (অনুষদ অধিকর্তা)।
রোববার রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
অধ্যাপক আখতার হোসেন মজুমদার বলেন, 'আমরা শিক্ষার্থী ও ডিনদের সাথে আলোচনা করেছি। সেখানে ডিনরা উপাচার্যের কাছে তাদের দায়িত্ব পালনে অপারগতা প্রকাশ করেছেন। এখন উপাচার্য তাদের আবেদন গ্রহণ করলেই তাদের দায়িত্ব শেষ হবে।'
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ডিন বলেন, ভিসি আমাদের ডেকেছিলেন, আমরা আগেও মৌখিকভাবে দায়িত্ব না দেওয়ার কথা বলেছিলাম। আজ লিখিতভাবে দায়িত্ব পালনে অপারগতার কথা জানিয়ে এসেছি। তবে ভিসি স্যার এই সিদ্ধান্তের বিষয়ে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করেননি।
এদিকে এদিন সকালে রাকসুর
জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী ডিন এবং আওয়ামীপন্থি কয়েকজন শিক্ষকের চেম্বারে যান। তবে এ সময় শিক্ষকরা কেউ নিজেদের দপ্তরে উপস্থিত ছিলেন না। দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ এবং আইন অনুষদের ডিনদের কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে দেন শিক্ষার্থীরা। পরে উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, প্রক্টর, রেজিস্ট্রারসহ সব দপ্তরের কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে দেন তারা। এ বিষয়ে সালাহউদ্দিন আম্মার এক ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, আজ মোটামুটি সব আওয়ামীপন্থিদের দপ্তরগুলো তালাবদ্ধ। আমিও এটাই চাই, বিচার না হওয়া পর্যন্ত তালাবদ্ধ থাকুক। সাথে সাথে একটা তালিকা করেছি বিগত জুলাইয়ে বিভিন্ন সময়ে শিক্ষার্থীদের বিপক্ষে অবস্থান করা শিক্ষকদের। ছাত্রদল, ছাত্রশিবির এবং অন্যান্য সংগঠনের কাছে থাকা তালিকাও আহ্বান করছি অনুগ্রহপূর্বক। আমার তালিকায় অনেকে
বাদ পড়তে পারে সেটা আপনাদের থেকে সংগ্রহ করবো আগামী ৩দিনের মধ্যে। এসময় ডিনরা পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন করার সিদ্ধান্ত জানায় আন্দোলনকারীরা। পরে বিকেলে প্রশাসন ভবনে উপাচার্যের কনফারেন্স কক্ষে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের বৈঠক হয় এবং রাতে আবারও একটি বৈঠক হয়। এসময় পদত্যাগের ঘোষণা দেন ডিনরা। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর শিক্ষক সমিতি, ডিন, সিন্ডিকেট, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন কমিটি এবং শিক্ষা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে ১২টি অনুষদের ডিন নির্বাচনে আওয়ামীপন্থি হলুদ প্যানেল থেকে ছয়জন প্রার্থী নির্বাচিত হন। গত বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে ডিনদের নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হয়েছে। তবে উপাচার্য ১১ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুযায়ী এসব ডিনদের নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত স্ব-পদে
থাকার নির্দেশ দেন। দায়িত্ব ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া ডিনরা হলেন- আইন অনুষদের ডিন আবু নাসের মো. ওয়াহিদ, বিজ্ঞান অনুষদের ড. নাসিমা আখতার, ব্যবসা শিক্ষা অনুষদের অধ্যাপক ড. এ. এস. এম. কামরুজ্জামান, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধ্যাপক এস. এম. একরাম উল্লাহ, প্রকৌশল অনুষদের বিমল কুমার প্রামাণিক এবং ভূ-বিজ্ঞান অনুষদের এ. এইচ. এম. সেলিম রেজা।
জিএস সালাহউদ্দিন আম্মারসহ কয়েকজন শিক্ষার্থী ডিন এবং আওয়ামীপন্থি কয়েকজন শিক্ষকের চেম্বারে যান। তবে এ সময় শিক্ষকরা কেউ নিজেদের দপ্তরে উপস্থিত ছিলেন না। দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ এবং আইন অনুষদের ডিনদের কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে দেন শিক্ষার্থীরা। পরে উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, প্রক্টর, রেজিস্ট্রারসহ সব দপ্তরের কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে দেন তারা। এ বিষয়ে সালাহউদ্দিন আম্মার এক ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, আজ মোটামুটি সব আওয়ামীপন্থিদের দপ্তরগুলো তালাবদ্ধ। আমিও এটাই চাই, বিচার না হওয়া পর্যন্ত তালাবদ্ধ থাকুক। সাথে সাথে একটা তালিকা করেছি বিগত জুলাইয়ে বিভিন্ন সময়ে শিক্ষার্থীদের বিপক্ষে অবস্থান করা শিক্ষকদের। ছাত্রদল, ছাত্রশিবির এবং অন্যান্য সংগঠনের কাছে থাকা তালিকাও আহ্বান করছি অনুগ্রহপূর্বক। আমার তালিকায় অনেকে
বাদ পড়তে পারে সেটা আপনাদের থেকে সংগ্রহ করবো আগামী ৩দিনের মধ্যে। এসময় ডিনরা পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন করার সিদ্ধান্ত জানায় আন্দোলনকারীরা। পরে বিকেলে প্রশাসন ভবনে উপাচার্যের কনফারেন্স কক্ষে কর্তৃপক্ষের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের বৈঠক হয় এবং রাতে আবারও একটি বৈঠক হয়। এসময় পদত্যাগের ঘোষণা দেন ডিনরা। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের ১৭ ডিসেম্বর শিক্ষক সমিতি, ডিন, সিন্ডিকেট, পরিকল্পনা ও উন্নয়ন কমিটি এবং শিক্ষা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে ১২টি অনুষদের ডিন নির্বাচনে আওয়ামীপন্থি হলুদ প্যানেল থেকে ছয়জন প্রার্থী নির্বাচিত হন। গত বুধবার আনুষ্ঠানিকভাবে ডিনদের নির্ধারিত মেয়াদ শেষ হয়েছে। তবে উপাচার্য ১১ ডিসেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুযায়ী এসব ডিনদের নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত স্ব-পদে
থাকার নির্দেশ দেন। দায়িত্ব ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া ডিনরা হলেন- আইন অনুষদের ডিন আবু নাসের মো. ওয়াহিদ, বিজ্ঞান অনুষদের ড. নাসিমা আখতার, ব্যবসা শিক্ষা অনুষদের অধ্যাপক ড. এ. এস. এম. কামরুজ্জামান, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অধ্যাপক এস. এম. একরাম উল্লাহ, প্রকৌশল অনুষদের বিমল কুমার প্রামাণিক এবং ভূ-বিজ্ঞান অনুষদের এ. এইচ. এম. সেলিম রেজা।



