ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিজয়ের গৌরবগাথাঃ অপারেশন জ্যাকপট
অবৈধ সরকারের অবৈধ নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিল প্রত্যাখান করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট সদস্যদের সাথে বাংলাদেশি প্রতিনিধি দলের বৈঠক
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্রমাণহীন অভিযোগ,বিচারের নামে অবিচার, সত্যের ওপর আঘাত—বিশ্বে নিন্দিত বাংলাদেশ
ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ: মির্জা আব্বাসকে দায়ী করে ছাত্র-জনতাকে প্রস্তুত থাকার ডাক ভিপি সাদিকের
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি নিয়ে সারজিসের স্ট্যাটাস
দুর্নীতি ঢাকতে গোপন বৈঠক রসিদ দিয়ে ঘুষের ফান্ড
শিক্ষকের ওপর হামলা: শিবিরের পৈশাচিকতার নতুন নজির
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শতবর্ষের ইতিহাসে এক জঘন্য ও কলঙ্কজনক অধ্যায় রচিত হলো। যে ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের পদধূলি নিতো, সেখানেই উগ্রবাদী ছাত্রশিবির ও ‘ইউনূসের মব বাহিনী’র সন্ত্রাসীরা চড়াও হয়েছে পিতৃতুল্য শিক্ষকদের ওপর। গতকাল ১১ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) দুপুরে উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দিতে গিয়ে এই ‘সন্ত্রাসী বাহিনীর’ বর্বরোচিত হামলার শিকার হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যেষ্ঠ ও সম্মানিত শিক্ষকরা। পরিস্থিতির ভয়াবহতা এতটাই চরম ছিল যে, সন্ত্রাসীদের মারধরের মুখে টিকতে না পেরে জীবন বাঁচাতে শিক্ষকরা নিজ ক্যাম্পাস থেকে দৌড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
ডাকসুর সমাজসেবা সম্পাদক জাতির কুলাঙ্গার এ বি জুবায়েরের নেতৃত্বে শিবিরের একদল চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও ক্যাডার বাহিনী এই ন্যাক্কারজনক হামলা চালায়। জাতির বিবেক তৈরির কারিগর
শিক্ষকদের ওপর এমন পৈশাচিক হামলায় স্তম্ভিত পুরো দেশ। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গতকাল দুপুরে নীল দলের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকরা সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণভাবে উপাচার্যের কার্যালয়ে স্মারকলিপি দিতে যাচ্ছিলেন। কিন্তু পথিমধ্যেই ওত পেতে থাকা এ বি জুবায়ের ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী শিক্ষকদের গতিরোধ করে। কোনো প্রকার কথাবার্তা বা ন্যূনতম সম্মান প্রদর্শনের তোয়াক্কা না করে, হায়েনার মতো শিক্ষকদের ওপর ঝাপিয়ে পড়ে শিবিরের কর্মীরা। বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের কিল, ঘুষি ও ধাক্কা মেরে মাটিতে ফেলে দেওয়ার মতো ধৃষ্টতা দেখায় এই সন্ত্রাসীরা। তাদের তাণ্ডবে আত্মরক্ষার কোনো উপায় না দেখে, সম্ভ্রম ও প্রাণ বাঁচাতে শিক্ষকরা দিগি্বদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে ক্যাম্পাস ত্যাগ করতে বাধ্য হন। হামলার শিকার সম্মানিত শিক্ষকবৃন্দ শিবিরের এই উগ্রবাদী ও সন্ত্রাসী হামলায় লাঞ্ছিত হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের
প্রথিতযশা শিক্ষকরা। তারা হলেন: ১. অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা (সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি)। ২. অধ্যাপক ড. আ. ক. ম. জামাল উদ্দীন (কনভেনর, নীলদল)। ৩. অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আজমল হোসেন ভূঁইয়া (কো-কনভেনর, নীলদল)। ৪. অধ্যাপক ড. তৌহিদা রশীদ (কো-কনভেনর, নীলদল)। এই ঘটনা প্রমাণ করে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখন শিক্ষার পরিবেশ হারিয়ে পুরোপুরি সন্ত্রাসীদের দখলে চলে গেছে। ভুক্তভোগী এক শিক্ষক কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, “বিচার চাইব কার কাছে? ভিসি স্যারের কাছে স্মারকলিপি দিতে গিয়েই যদি মার খেয়ে জান নিয়ে ফিরতে হয়, তবে আর অবশিষ্ট কী থাকে? সন্ত্রাসীরা হুমকি দিয়েছে, আমরা যদি ক্যাম্পাসে আর পা রাখি বা বিচার চাই, তবে এর চেয়েও ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে।” বিশ্লেষকরা বলছেন,
শিক্ষকদের ওপর হাত তোলার মাধ্যমে শিবির প্রমাণ করেছে তারা কোনো ছাত্রসংগঠন নয়, বরং একটি ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’। ক্যাম্পাসে তারা মব জাস্টিসের নামে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। প্রশাসনের চোখের সামনে পিতৃতুল্য শিক্ষকদের পিটিয়ে বের করে দেওয়া হলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না, বরং হামলাকারীরা বুক ফুলিয়ে ক্যাম্পাসে মহড়া দিচ্ছে। নিজ কর্মস্থলে শিক্ষকরা আজ পলাতক আসামির মতো জীবনযাপন করতে বাধ্য হচ্ছেন—যা একটি সভ্য জাতির জন্য চরম লজ্জার ও অপমানের। এই পৈশাচিক ঘটনার বিচার না হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী সম্পর্ক চিরতরে ধ্বংস হয়ে যাবে বলে মনে করছেন সচেতন মহল।
শিক্ষকদের ওপর এমন পৈশাচিক হামলায় স্তম্ভিত পুরো দেশ। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, গতকাল দুপুরে নীল দলের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকরা সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণভাবে উপাচার্যের কার্যালয়ে স্মারকলিপি দিতে যাচ্ছিলেন। কিন্তু পথিমধ্যেই ওত পেতে থাকা এ বি জুবায়ের ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী শিক্ষকদের গতিরোধ করে। কোনো প্রকার কথাবার্তা বা ন্যূনতম সম্মান প্রদর্শনের তোয়াক্কা না করে, হায়েনার মতো শিক্ষকদের ওপর ঝাপিয়ে পড়ে শিবিরের কর্মীরা। বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষকদের কিল, ঘুষি ও ধাক্কা মেরে মাটিতে ফেলে দেওয়ার মতো ধৃষ্টতা দেখায় এই সন্ত্রাসীরা। তাদের তাণ্ডবে আত্মরক্ষার কোনো উপায় না দেখে, সম্ভ্রম ও প্রাণ বাঁচাতে শিক্ষকরা দিগি্বদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে ক্যাম্পাস ত্যাগ করতে বাধ্য হন। হামলার শিকার সম্মানিত শিক্ষকবৃন্দ শিবিরের এই উগ্রবাদী ও সন্ত্রাসী হামলায় লাঞ্ছিত হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের
প্রথিতযশা শিক্ষকরা। তারা হলেন: ১. অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা (সাধারণ সম্পাদক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি)। ২. অধ্যাপক ড. আ. ক. ম. জামাল উদ্দীন (কনভেনর, নীলদল)। ৩. অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আজমল হোসেন ভূঁইয়া (কো-কনভেনর, নীলদল)। ৪. অধ্যাপক ড. তৌহিদা রশীদ (কো-কনভেনর, নীলদল)। এই ঘটনা প্রমাণ করে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখন শিক্ষার পরিবেশ হারিয়ে পুরোপুরি সন্ত্রাসীদের দখলে চলে গেছে। ভুক্তভোগী এক শিক্ষক কান্নাজড়িত কণ্ঠে বলেন, “বিচার চাইব কার কাছে? ভিসি স্যারের কাছে স্মারকলিপি দিতে গিয়েই যদি মার খেয়ে জান নিয়ে ফিরতে হয়, তবে আর অবশিষ্ট কী থাকে? সন্ত্রাসীরা হুমকি দিয়েছে, আমরা যদি ক্যাম্পাসে আর পা রাখি বা বিচার চাই, তবে এর চেয়েও ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে।” বিশ্লেষকরা বলছেন,
শিক্ষকদের ওপর হাত তোলার মাধ্যমে শিবির প্রমাণ করেছে তারা কোনো ছাত্রসংগঠন নয়, বরং একটি ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’। ক্যাম্পাসে তারা মব জাস্টিসের নামে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। প্রশাসনের চোখের সামনে পিতৃতুল্য শিক্ষকদের পিটিয়ে বের করে দেওয়া হলেও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না, বরং হামলাকারীরা বুক ফুলিয়ে ক্যাম্পাসে মহড়া দিচ্ছে। নিজ কর্মস্থলে শিক্ষকরা আজ পলাতক আসামির মতো জীবনযাপন করতে বাধ্য হচ্ছেন—যা একটি সভ্য জাতির জন্য চরম লজ্জার ও অপমানের। এই পৈশাচিক ঘটনার বিচার না হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী সম্পর্ক চিরতরে ধ্বংস হয়ে যাবে বলে মনে করছেন সচেতন মহল।



