ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
জাহাঙ্গীরের অযোগ্যতার স্বীকারোক্তি নাকি দায়িত্বহীনতার প্রমাণ? – হত্যাকাণ্ড বন্ধে ম্যাজিক লাগে না, লাগে সৎসাহস আর যোগ্যতা
দুদকের তদন্তে অর্ধেক আসামি খালাস : ইউনুসের রাজনৈতিক মামলাবাজির চূড়ান্ত পরাজয়
“যখন ৬ টা লাশ পড়লো আমি সাথে সাথে ইনকোয়ারি কমিটি করলাম তদন্ত করতে, সেই তদন্ত ইউনূস সাহেব বন্ধ করলো কেন?” –জননেত্রী শেখ হাসিনা
জুলাই–আগস্ট ২০২৪-এর সহিংসতা নিয়ে পিবিআই তদন্ত: ৫৬% মামলা “মিথ্যা ও ভিত্তিহীন”, বেশির ভাগ মামলায় ৯০% পর্যন্ত আসামির সঙ্গে ঘটনার কোনো সংযোগ নেই
ইউরোপীয় পার্লামেন্টের হিউম্যান রাইটস সাব-কমিটি ও সাউথ এশিয়ান সাব-কমিটির সদস্যদের সাথে বৈঠক করেছেন ইউরোপে অবস্থানরত বাংলাদেশি সিভিল সোসাইটির একটি প্রতিনিধি দল
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট সদস্যদের সাথে বাংলাদেশি প্রতিনিধি দলের বৈঠক
নোয়াখালীতে ইলিয়াসের কুশপুত্তলিকা দাহ
সংস্কারের ধোঁয়াশায় স্থবির উন্নয়ন: ড. ইউনূসের শাসনে শুধুই লাশের মিছিল আর মব-রাজত্ব
নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে জনগণের প্রত্যাশা ছিল আকাশচুম্বী। কিন্তু ক্ষমতার কয়েক মাস পেরোতেই সেই প্রত্যাশা এখন হতাশায় রূপ নিয়েছে। ‘রাষ্ট্র সংস্কার’-এর দোহাই দিয়ে একদিকে যেমন দেশের চলমান উন্নয়ন কর্মকাণ্ড পুরোপুরি থামিয়ে দেওয়া হয়েছে, অন্যদিকে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকারের চরম ব্যর্থতায় দেশজুড়ে চলছে মব-ভায়োলেন্স বা গণপিটুনির মহোৎসব। বিশ্লেষকদের মতে, সংস্কারের নামে উন্নয়ন স্তব্ধ করে দেওয়ার এই আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত এবং জানমালের নিরাপত্তা দিতে ড. ইউনূসের প্রশাসনের অক্ষমতা দেশকে এক ভয়াবহ অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই ‘আগে সংস্কার, পরে নির্বাচন ও উন্নয়ন’—এই তত্ত্বে দেশ চালাচ্ছে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, সংস্কারের ধীরগতির অজুহাতে দেশের অর্থনীতির চাকা
কার্যত অচল করে রাখা হয়েছে। বিশ্বব্যাংক ও দাতা সংস্থাগুলোর সঙ্গে ড. ইউনূসের সুসম্পর্ক থাকলেও, তার সুফল সাধারণ মানুষের দুয়ারে পৌঁছায়নি। মেগাপ্রজেক্টগুলোর কাজ থমকে আছে, নতুন বিনিয়োগ নেই, আর দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে নাভিশ্বাস উঠছে জনজীবনে। সমালোচকরা বলছেন, প্রশাসনিক অদক্ষতা ঢাকতেই ‘সংস্কার’ শব্দটিকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছেন প্রধান উপদেষ্টা। উন্নয়ন বলি দিয়ে কেবল তাত্ত্বিক সংস্কার দিয়ে কি মানুষের পেট ভরবে?—এই প্রশ্ন এখন সর্বত্র। সবচেয়ে ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠেছে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতিতে। জাতিসংঘের সাম্প্রতিক রিপোর্টে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে গুম ও হত্যার যে চিত্র উঠে এসেছে, তা শুধরে নেওয়ার কোনো কার্যকর পদক্ষেপ বর্তমান প্রশাসনের নেই। উল্টো, ড. ইউনূসের শাসনামলে দেশে ‘মব-লিঞ্চিং’ বা গণপিটুনি এক মহামারির
আকার ধারণ করেছে। আগস্ট ২০২৪ পরবর্তী সময়ে মব-সহিংসতায় আক্রান্ত হয়েছে শতাধিক মানুষ, নিহত হয়েছে বহু। চোর সন্দেহে, রাজনৈতিক আক্রোশে কিংবা তুচ্ছ গুজবে মানুষকে পিটিয়ে মারা হচ্ছে, অথচ পুলিশ নীরব। ড. ইউনূস আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শান্তির বার্তা দিলেও নিজ দেশের অভ্যন্তরে তিনি শান্তি ও শৃঙ্খলা ফেরাতে শোচনীয়ভাবে ব্যর্থ হয়েছেন। তার প্রশাসন পুলিশ বাহিনীকে কার্যকর করতে পারেনি, ফলে জনতাই এখন বিচারক ও জল্লাদের ভূমিকা পালন করছে। হেফাজতে মৃত্যু, গুম এবং অজ্ঞাতনামা লাশের যে সংস্কৃতি দীর্ঘদিনের, তা বন্ধে ড. ইউনূসের সরকার দৃশ্যমান কোনো সাফল্য দেখাতে পারেনি। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ও হিউম্যান রাইটস ওয়াচ উদ্বেগ প্রকাশ করলেও, বর্তমান সরকারের মনোযোগ যেন কেবল রাজনৈতিক বক্তৃতাবাজিতেই সীমাবদ্ধ। বিচারহীনতার সংস্কৃতি ভাঙার
প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় আসা এই সরকার এখন নিজেরাই প্রশাসনিক স্থবিরতার জাঁতাকলে বন্দি। রাষ্ট্রের প্রধান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস এই দায় এড়াতে পারেন না। ‘সংস্কার চলছে’—এই সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে তিনি কি লাশের মিছিল আর অর্থনৈতিক স্থবিরতার দায় এড়াতে পারবেন? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ এবং অর্থনৈতিক চাকা সচল রাখা—এই দুই ফ্রন্টেই অন্তর্বর্তী সরকার এখন পর্যন্ত ব্যর্থ। উন্নয়ন বন্ধ রেখে এবং নিরাপত্তাহীনতা জিইয়ে রেখে যে ‘নতুন বাংলাদেশ’ গড়ার স্বপ্ন দেখানো হচ্ছে, তা আদতে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রেরই প্রতিচ্ছবি। জনগণের প্রশ্ন—শান্তির নোবেলজয়ীর দেশে কেন আজ মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নেই? সংস্কারের নামে এই স্থবিরতা আর কতদিন চলবে
কার্যত অচল করে রাখা হয়েছে। বিশ্বব্যাংক ও দাতা সংস্থাগুলোর সঙ্গে ড. ইউনূসের সুসম্পর্ক থাকলেও, তার সুফল সাধারণ মানুষের দুয়ারে পৌঁছায়নি। মেগাপ্রজেক্টগুলোর কাজ থমকে আছে, নতুন বিনিয়োগ নেই, আর দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে নাভিশ্বাস উঠছে জনজীবনে। সমালোচকরা বলছেন, প্রশাসনিক অদক্ষতা ঢাকতেই ‘সংস্কার’ শব্দটিকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছেন প্রধান উপদেষ্টা। উন্নয়ন বলি দিয়ে কেবল তাত্ত্বিক সংস্কার দিয়ে কি মানুষের পেট ভরবে?—এই প্রশ্ন এখন সর্বত্র। সবচেয়ে ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠেছে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতিতে। জাতিসংঘের সাম্প্রতিক রিপোর্টে নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে গুম ও হত্যার যে চিত্র উঠে এসেছে, তা শুধরে নেওয়ার কোনো কার্যকর পদক্ষেপ বর্তমান প্রশাসনের নেই। উল্টো, ড. ইউনূসের শাসনামলে দেশে ‘মব-লিঞ্চিং’ বা গণপিটুনি এক মহামারির
আকার ধারণ করেছে। আগস্ট ২০২৪ পরবর্তী সময়ে মব-সহিংসতায় আক্রান্ত হয়েছে শতাধিক মানুষ, নিহত হয়েছে বহু। চোর সন্দেহে, রাজনৈতিক আক্রোশে কিংবা তুচ্ছ গুজবে মানুষকে পিটিয়ে মারা হচ্ছে, অথচ পুলিশ নীরব। ড. ইউনূস আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শান্তির বার্তা দিলেও নিজ দেশের অভ্যন্তরে তিনি শান্তি ও শৃঙ্খলা ফেরাতে শোচনীয়ভাবে ব্যর্থ হয়েছেন। তার প্রশাসন পুলিশ বাহিনীকে কার্যকর করতে পারেনি, ফলে জনতাই এখন বিচারক ও জল্লাদের ভূমিকা পালন করছে। হেফাজতে মৃত্যু, গুম এবং অজ্ঞাতনামা লাশের যে সংস্কৃতি দীর্ঘদিনের, তা বন্ধে ড. ইউনূসের সরকার দৃশ্যমান কোনো সাফল্য দেখাতে পারেনি। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল ও হিউম্যান রাইটস ওয়াচ উদ্বেগ প্রকাশ করলেও, বর্তমান সরকারের মনোযোগ যেন কেবল রাজনৈতিক বক্তৃতাবাজিতেই সীমাবদ্ধ। বিচারহীনতার সংস্কৃতি ভাঙার
প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় আসা এই সরকার এখন নিজেরাই প্রশাসনিক স্থবিরতার জাঁতাকলে বন্দি। রাষ্ট্রের প্রধান হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস এই দায় এড়াতে পারেন না। ‘সংস্কার চলছে’—এই সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে তিনি কি লাশের মিছিল আর অর্থনৈতিক স্থবিরতার দায় এড়াতে পারবেন? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ এবং অর্থনৈতিক চাকা সচল রাখা—এই দুই ফ্রন্টেই অন্তর্বর্তী সরকার এখন পর্যন্ত ব্যর্থ। উন্নয়ন বন্ধ রেখে এবং নিরাপত্তাহীনতা জিইয়ে রেখে যে ‘নতুন বাংলাদেশ’ গড়ার স্বপ্ন দেখানো হচ্ছে, তা আদতে একটি অকার্যকর রাষ্ট্রেরই প্রতিচ্ছবি। জনগণের প্রশ্ন—শান্তির নোবেলজয়ীর দেশে কেন আজ মানুষের জীবনের নিরাপত্তা নেই? সংস্কারের নামে এই স্থবিরতা আর কতদিন চলবে



