ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ঐতিহাসিক সফর: ৫১ বছর পর চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তানি যুদ্ধজাহাজ, উষ্ণ অভ্যর্থনা
যুক্তরাষ্ট্রে সরকারি অচলাবস্থা, ফ্লাইট ২০ শতাংশ কমাতে পারে!
ইন্দোনেশিয়ার মসজিদে জুমার নামাজ চলাকালে বিস্ফোরণ, আহত ৫৪
অ্যান্টার্কটিকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে
চীনের নৌবহরে যুক্ত হলো তৃতীয় রণতরী ফুজিয়ান
নির্বাচনে লড়ব, দুর্নীতির অভিযোগ ‘হাস্যকর’
মুখ সামলে কথা বলুন: ইউনুসকে রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিটিশ লর্ড কার্লাইলের গভীর উদ্বেগ: অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার আহ্বান
যুক্তরাজ্যের হাউস অফ লর্ডসের প্রভাবশালী সদস্য এবং প্রখ্যাত আইন বিশেষজ্ঞ লর্ড কার্লাইল অব বেরিউ বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি, আসন্ন নির্বাচন এবং মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। ৬ নভেম্বর, ২০২৫ তারিখে লেখা এক চিঠিতে তিনি বাংলাদেশে গণতন্ত্রের জন এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছেন।
বাংলাদেশের ২০২৪ সাল থেকে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতাকে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে উল্লেখ করে লর্ড কার্লাইল তার চিঠিতে বলেন, "আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।"
তিনি আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, "আগামী নির্বাচনকে অবশ্যই অতীতের ভুলের পুনরাবৃত্তি থেকে মুক্ত রাখতে হবে। সকল প্রচেষ্টা গ্রহণ করতে হবে যাতে এটি অংশগ্রহণমূলক, অন্তর্ভুক্তিমূলক, অবাধ
ও সুষ্ঠু হয় এবং স্বাধীন আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের দ্বারা পর্যবেক্ষণ করা হয়।" তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের সকল স্তরের জনগণকে এই প্রক্রিয়ায় যুক্ত হয়ে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান এবং এর সংস্কৃতিকে পুনরুজ্জীবিত করতে হবে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) বিচার প্রক্রিয়া নিয়েও লর্ড কার্লাইল তার মতামত ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, "আইসিটি প্রক্রিয়া চলমান থাকলেও এর বর্তমান কাঠামোকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার জন্য জরুরি সংস্কার প্রয়োজন। বিচার প্রক্রিয়া অবশ্যই স্বচ্ছ, ন্যায্য এবং দেশের আইন ও সংবিধানের প্রতি কঠোরভাবে অনুগত হতে হবে।" চিঠিতে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। লর্ড কার্লাইল উল্লেখ করেন, "সংখ্যালঘু সম্প্রদায়গুলো চরম চাপের মধ্যে রয়েছে এবং রাষ্ট্র ও বিরোধী পক্ষ উভয়ের কাছ
থেকে তাদের নিশ্চিত সুরক্ষা প্রয়োজন।" দেশের আইন প্রয়োগকারী ব্যবস্থার দুর্বল অবস্থার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, "আইন প্রয়োগকারী ব্যবস্থা বিশৃঙ্খল অবস্থায় রয়েছে। আইনের শাসন অবশ্যই সমুন্নত রাখতে হবে।" লর্ড কার্লাইলের এই চিঠিটি এমন এক সময়ে এলো যখন বাংলাদেশে একটি নতুন নির্বাচনের প্রস্তুতি এবং রাজনৈতিক সংস্কারের আলোচনা চলছে। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, তার এই বক্তব্য বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগের একটি স্পষ্ট প্রতিফলন এবং এটি আগামী দিনে বাংলাদেশের উপর গণতান্ত্রিক সংস্কারের জন্য আন্তর্জাতিক চাপ আরও বাড়াতে পারে।
ও সুষ্ঠু হয় এবং স্বাধীন আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের দ্বারা পর্যবেক্ষণ করা হয়।" তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের সকল স্তরের জনগণকে এই প্রক্রিয়ায় যুক্ত হয়ে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান এবং এর সংস্কৃতিকে পুনরুজ্জীবিত করতে হবে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের (আইসিটি) বিচার প্রক্রিয়া নিয়েও লর্ড কার্লাইল তার মতামত ব্যক্ত করেছেন। তিনি বলেন, "আইসিটি প্রক্রিয়া চলমান থাকলেও এর বর্তমান কাঠামোকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার জন্য জরুরি সংস্কার প্রয়োজন। বিচার প্রক্রিয়া অবশ্যই স্বচ্ছ, ন্যায্য এবং দেশের আইন ও সংবিধানের প্রতি কঠোরভাবে অনুগত হতে হবে।" চিঠিতে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে। লর্ড কার্লাইল উল্লেখ করেন, "সংখ্যালঘু সম্প্রদায়গুলো চরম চাপের মধ্যে রয়েছে এবং রাষ্ট্র ও বিরোধী পক্ষ উভয়ের কাছ
থেকে তাদের নিশ্চিত সুরক্ষা প্রয়োজন।" দেশের আইন প্রয়োগকারী ব্যবস্থার দুর্বল অবস্থার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, "আইন প্রয়োগকারী ব্যবস্থা বিশৃঙ্খল অবস্থায় রয়েছে। আইনের শাসন অবশ্যই সমুন্নত রাখতে হবে।" লর্ড কার্লাইলের এই চিঠিটি এমন এক সময়ে এলো যখন বাংলাদেশে একটি নতুন নির্বাচনের প্রস্তুতি এবং রাজনৈতিক সংস্কারের আলোচনা চলছে। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, তার এই বক্তব্য বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগের একটি স্পষ্ট প্রতিফলন এবং এটি আগামী দিনে বাংলাদেশের উপর গণতান্ত্রিক সংস্কারের জন্য আন্তর্জাতিক চাপ আরও বাড়াতে পারে।



