ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
অ্যান্টার্কটিকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে
চীনের নৌবহরে যুক্ত হলো তৃতীয় রণতরী ফুজিয়ান
নির্বাচনে লড়ব, দুর্নীতির অভিযোগ ‘হাস্যকর’
মুখ সামলে কথা বলুন: ইউনুসকে রাজনাথ সিং
বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে তিনটি সেনাঘাঁটি নির্মাণ করেছে ভারত
আবারো আফগানিস্তনে পাকিস্তানের গোলাবর্ষণ, ইস্তাম্বুলে শান্তি আলোচনা ব্যর্থ!
ফিলিপাইনে ১১৪ জনের মৃত্যু, এবার ভিয়েতনামে টাইফুন কালমায়েগির তাণ্ডব
উপকূলের কাছাকাছি চলে এসেছে সুপার টাইফুন
চীনের দক্ষিণাঞ্চলে সুপার টাইফুন রাগাসা আঘাত হানার আশঙ্কা আরও তীব্র হয়েছে। টাইফুনটি হংকং উপকূলের কাছাকাছি চলে এসেছে। ফলে গোটা অঞ্চলে ব্যাপক আতঙ্ক বিরাজ করছে।
বার্তাসংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, অন্তত ১০টি শহরে স্কুল ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) কর্তৃপক্ষ এ নির্দেশ জারি করে।
সুপার টাইফুন রাগাসার বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ২২০ কিলোমিটার। হংকংয় অবজারভেটরি জানিয়েছে, রাগাসার ‘মারাত্মক প্রভাব পড়তে পারে গুয়াংডংয়ে’। চীনের এ প্রদেশটি হংকংয়ের বাণিজ্যিক হাবের পাশে অবস্থিত।
বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, শেনজেন শহরের জরুরি ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে নাগরিকদের সতর্ক করে বলেছে, জরুরি উদ্ধারকর্মী বা জরুরি পরিষেবা ছাড়া অন্য কাউকে অপ্রয়োজনে বাইরে বের না হওয়ার অনুরোধ জানানো হচ্ছে।
মঙ্গলবার বিকেল থেকে শহরের বিপণিবিতান ও বাজারগুলোও বন্ধ থাকবে। সুপার টাইফুন রাগাসার নাম ফিলিপিনো শব্দ ‘দ্রুতগতি’ থেকে নেওয়া হয়েছে। আবহাওয়া পর্যবেক্ষক চয় চুন-উইং বলেন, রাগাসার ব্যাপক পরিসর এবং দ্রুত গতি হংকংসহ গুয়াংডং উপকূলে বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি করছে। এটি সরাসরি হংকংয়ে আছড়ে না পড়লেও এর প্রভাব মাংখুতের চেয়ে বেশি হতে পারে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টাইফুনের প্রভাবে সমুদ্রের জোয়ারে মারাত্মক প্রভাব পড়তে পারে। ২০১৭ সালের হাটো ও ২০১৮ সালের মাংখুত টাইফুনের মতো এবারও উপকূলীয় এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর প্রভাবে তলো হারবারে জোয়ারের উচ্চতা ৪ থেকে ৫ মিটার পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে, যা রেকর্ড পর্যায়ে পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া হংকংয়ের নিম্নাঞ্চল
যেমন লেই ইউ মুন, হেং ফা চুয়েন, তুয়েন মুনের গ্রাম এবং তাই ও এলাকাগুলো প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
মঙ্গলবার বিকেল থেকে শহরের বিপণিবিতান ও বাজারগুলোও বন্ধ থাকবে। সুপার টাইফুন রাগাসার নাম ফিলিপিনো শব্দ ‘দ্রুতগতি’ থেকে নেওয়া হয়েছে। আবহাওয়া পর্যবেক্ষক চয় চুন-উইং বলেন, রাগাসার ব্যাপক পরিসর এবং দ্রুত গতি হংকংসহ গুয়াংডং উপকূলে বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি করছে। এটি সরাসরি হংকংয়ে আছড়ে না পড়লেও এর প্রভাব মাংখুতের চেয়ে বেশি হতে পারে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, টাইফুনের প্রভাবে সমুদ্রের জোয়ারে মারাত্মক প্রভাব পড়তে পারে। ২০১৭ সালের হাটো ও ২০১৮ সালের মাংখুত টাইফুনের মতো এবারও উপকূলীয় এলাকা প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে। এর প্রভাবে তলো হারবারে জোয়ারের উচ্চতা ৪ থেকে ৫ মিটার পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে, যা রেকর্ড পর্যায়ে পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া হংকংয়ের নিম্নাঞ্চল
যেমন লেই ইউ মুন, হেং ফা চুয়েন, তুয়েন মুনের গ্রাম এবং তাই ও এলাকাগুলো প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।



