
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রাশিয়ার পারমাণবিক স্থাপনায় ব্যাপক হামলা ইউক্রেনের

তরতরিয়ে বাড়ছে আফগানি মুদ্রার মান

মার্কিন শুল্ক চাপে ভারতের নতুন কৌশল কি কাজ দেবে?

দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে আটকে দিচ্ছে পেন্টাগন

গাজার পক্ষে থাকতে মেলানিয়া ট্রাম্পকে এরদোয়ানের স্ত্রীর চিঠি

যেসব চুক্তি-সমঝোতা স্মারক সই হলো বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে

ইয়েমেনের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে মহাদুশ্চিন্তায় ইসরায়েল
সিংহ শিকারের জন্য বেরিয়ে আসে, মোদিকে ওপেন চ্যালেঞ্জ বিজয়ের

দক্ষিণী সিনেমার সুপারস্টার এবং রাজনীতির তরুণ মুখ থালাপতি বিজয় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে প্রকাশ্য চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন। সম্প্রতি দলের রাজ্য সম্মেলনে দেওয়া উত্তেজনাপূর্ণ ভাষণে তিনি বিজেপিকে সরাসরি ‘আদর্শিক শত্রু’ আখ্যা দেন। বিজয়ের ভাষায়, “সিংহ কখনো বিনোদনের জন্য বের হয় না, সিংহ কেবল শিকারের জন্য বের হয়। রাজনীতির ময়দানেও আমি সেই সিংহের মতো লড়ব।”
বিজয় ইতোমধ্যেই তামিলনাড়ুতে নতুন রাজনৈতিক দল তামিলাগা ভেত্রি কাজাগাম (টিভিকে) গঠন করেছেন। ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে তার দল প্রথমবারের মতো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। বিজয় তার দলের অবস্থানকে তামিলনাড়ুর রাজনীতিতে বিকল্প শক্তি হিসেবে তুলে ধরছেন। তিনি ইতিহাস, আঞ্চলিক গর্ব এবং জনসেবার আদর্শকে সামনে রেখে দলের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন।
ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন
অনুযায়ী, টিভিকে-র দ্বিতীয় রাজ্য সম্মেলনে বিজয়ের ভাষণ ছিল অত্যন্ত প্রতীকী, আবেগঘন এবং রাজনৈতিক বার্তায় ভরপুর। তিনি বলেন, “একটি সিংহ জানে কখন ভিড়ের সঙ্গে চলতে হবে আর কখন একা দাঁড়িয়ে লড়তে হবে। সিংহের মতো আমরাও জানি, কখন প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।” তিনি আরও বলেন, তার দল বিজেপির সঙ্গে কোনো ধরনের সমঝোতা বা জোট করছে না। গুজব উড়িয়ে দিয়ে তিনি স্পষ্ট জানান, “আমরা বিজেপির সঙ্গে হাত মেলাচ্ছি না। আমাদের দল কারও ধর্মবিরোধী নয়। আমরা জনগণের দল। তামিলনাড়ুর মানুষ বিজেপিকে প্রত্যাখ্যান করবে।” বিজেপিকে ‘আদর্শিক শত্রু’ হিসেবে ঘোষণা করে বিজয় অভিযোগ করেন, বিজেপি তামিলনাড়ুর বিশেষ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও সামাজিক বাস্তবতাকে অবহেলা করছে। তার ভাষায়, বিজেপির নীতি
হচ্ছে ‘জনবিরোধী’ আর তাদের শাসনব্যবস্থা ‘কেন্দ্রীকরণমূলক’। তিনি বলেন, “আমাদের লড়াই শুধুই ক্ষমতার জন্য নয়, আমাদের লড়াই নৈতিকতা, আত্মপরিচয় এবং জনগণের অধিকার রক্ষার জন্য।” বিজয় কেবল রাজনৈতিক বক্তব্যেই সীমাবদ্ধ থাকেননি, বরং সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বলেন, “এনইইটি (NEET) বাতিল করুন! পারবেন কি নরেন্দ্র মোদি আগরওয়াল? যদি জনগণের জন্য কাজ করার সাহস থাকে, তবে এই অন্যায় পরীক্ষার অবসান ঘটান।” বিজয়ের এই মন্তব্য তামিলনাড়ুর তরুণ সমাজ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রবল সাড়া ফেলেছে, কারণ এনইইটি পরীক্ষার বিরোধিতা দীর্ঘদিন ধরেই চলছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বিজয়ের এই ভাষণ ছিল তার দল টিভিকে-র জন্য এক ‘টার্নিং পয়েন্ট’। তারা মনে করছেন, বিশাল জনসমাগমে দেওয়া তার এই স্পষ্ট ও চ্যালেঞ্জিং
বক্তৃতা টিভিকে-কে রাজনীতির মাঠে ‘উঠতি শক্তি’ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সাহায্য করবে। জনসেবা, সততা এবং নৈতিক স্পষ্টতাকে ভিত্তি করে বিজয় তামিলনাড়ুর জনগণের সামনে নতুন এক রাজনৈতিক বিকল্প হাজির করেছেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, যদি তিনি এই ধারা বজায় রাখতে পারেন, তবে টিভিকে আগামী নির্বাচনে তামিল রাজনীতির এক বড় শক্তি হয়ে উঠতে পারে।
অনুযায়ী, টিভিকে-র দ্বিতীয় রাজ্য সম্মেলনে বিজয়ের ভাষণ ছিল অত্যন্ত প্রতীকী, আবেগঘন এবং রাজনৈতিক বার্তায় ভরপুর। তিনি বলেন, “একটি সিংহ জানে কখন ভিড়ের সঙ্গে চলতে হবে আর কখন একা দাঁড়িয়ে লড়তে হবে। সিংহের মতো আমরাও জানি, কখন প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।” তিনি আরও বলেন, তার দল বিজেপির সঙ্গে কোনো ধরনের সমঝোতা বা জোট করছে না। গুজব উড়িয়ে দিয়ে তিনি স্পষ্ট জানান, “আমরা বিজেপির সঙ্গে হাত মেলাচ্ছি না। আমাদের দল কারও ধর্মবিরোধী নয়। আমরা জনগণের দল। তামিলনাড়ুর মানুষ বিজেপিকে প্রত্যাখ্যান করবে।” বিজেপিকে ‘আদর্শিক শত্রু’ হিসেবে ঘোষণা করে বিজয় অভিযোগ করেন, বিজেপি তামিলনাড়ুর বিশেষ সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও সামাজিক বাস্তবতাকে অবহেলা করছে। তার ভাষায়, বিজেপির নীতি
হচ্ছে ‘জনবিরোধী’ আর তাদের শাসনব্যবস্থা ‘কেন্দ্রীকরণমূলক’। তিনি বলেন, “আমাদের লড়াই শুধুই ক্ষমতার জন্য নয়, আমাদের লড়াই নৈতিকতা, আত্মপরিচয় এবং জনগণের অধিকার রক্ষার জন্য।” বিজয় কেবল রাজনৈতিক বক্তব্যেই সীমাবদ্ধ থাকেননি, বরং সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বলেন, “এনইইটি (NEET) বাতিল করুন! পারবেন কি নরেন্দ্র মোদি আগরওয়াল? যদি জনগণের জন্য কাজ করার সাহস থাকে, তবে এই অন্যায় পরীক্ষার অবসান ঘটান।” বিজয়ের এই মন্তব্য তামিলনাড়ুর তরুণ সমাজ ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রবল সাড়া ফেলেছে, কারণ এনইইটি পরীক্ষার বিরোধিতা দীর্ঘদিন ধরেই চলছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বিজয়ের এই ভাষণ ছিল তার দল টিভিকে-র জন্য এক ‘টার্নিং পয়েন্ট’। তারা মনে করছেন, বিশাল জনসমাগমে দেওয়া তার এই স্পষ্ট ও চ্যালেঞ্জিং
বক্তৃতা টিভিকে-কে রাজনীতির মাঠে ‘উঠতি শক্তি’ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সাহায্য করবে। জনসেবা, সততা এবং নৈতিক স্পষ্টতাকে ভিত্তি করে বিজয় তামিলনাড়ুর জনগণের সামনে নতুন এক রাজনৈতিক বিকল্প হাজির করেছেন। বিশ্লেষকরা বলছেন, যদি তিনি এই ধারা বজায় রাখতে পারেন, তবে টিভিকে আগামী নির্বাচনে তামিল রাজনীতির এক বড় শক্তি হয়ে উঠতে পারে।