
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে ফের সংঘর্ষ, হতাহত বহু

মাদাগাস্কারের ক্ষমতা দখল করল সেনাবাহিনী

গাজায় ত্রাণবাহী ট্রাক ঢুকতে দিচ্ছে না ইসরায়েল

ভারতের কাশির সিরাপে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কবার্তা

থাইল্যান্ডে উদযাপনকালে মাদকসহ চার ইসরাইলি সেনা গ্রেফতার

‘যেন দোজখ থেকে বেহেশতে এলাম’

গাজায় ফুটবল অবকাঠামো পুনর্গঠনে সহায়তার অঙ্গীকার ফিফা সভাপতির
‘দুর্ভিক্ষ’ শুরু হয়েছে গাজায়, হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল

অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজা উপত্যকায় ‘দুর্ভিক্ষ’ শুরু হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে জাতিসংঘের বৈশ্বিক ক্ষুধা এবং খাদ্য নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থা আইপিসি। এরই মধ্যে আবার হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েল।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়।
শুক্রবার (২২ আগস্ট) আইপিসি জানিয়েছে, গাজা গভর্নরেটের মানুষ খাদ্যের অভাবে ভুগছেন। এর আওতায় রয়েছে গাজা শহর এবং আশপাশের এলাকা।
আইপিসি খাদ্য সংকটের মানদণ্ডে গাজার শহরকে তাদের শ্রেণিবিভাগে ‘পঞ্চম ধাপে’ উন্নীত করেছে, যা খাদ্য সংকটের সর্বোচ্চ ধাপ। যার অর্থ গাজা শহর ও আশপাশের এলাকার মানুষ এখন অনাহার এবং চরম দরিদ্রতায় ভুগছেন এবং তারা খাওয়ার জন্য কিছুই পাচ্ছেন না।
আরও পড়ুন: দুটির বদলে একটি মিষ্টি পেয়ে মন্ত্রীকে ফোন, অতঃপর...
গাজার পাশাপাশি
দেইর এল-বালাহ এবং খান ইউনুস শহরেও খাদ্য পরিস্থিতি দ্রুত অবনতির দিকে যাচ্ছে। আইপিসি সতর্ক করেছে, সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে এ দুটি শহরেও দুর্ভিক্ষ শুরু হতে পারে। সে ক্ষেত্রে গাজাজুড়ে প্রায় ৫ লাখের বেশি মানুষ সরাসরি দুর্ভিক্ষের কবলে পড়বেন। এ ছাড়া গাজার মোট জনসংখ্যার ৫৪ শতাংশ বা ১০ লাখ ৭ হাজার মানুষ আইপিসির ‘ধাপ-৪’ এ রয়েছেন। তারা খাদ্য জরুরি অবস্থার মধ্যে আছেন। এই মানুষগুলো খেয়ে না খেয়ে দিন কাটাচ্ছেন। অপরদিকে ৩ লাখ ৯৬ হাজার মানুষ (জনসংখ্যার ২০ শতাংশ) ‘ধাপ-৩’ এ আছেন। তারাও খাদ্য সংকটে পড়ার ঝুঁকির মধ্যে আছেন। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় বর্বর হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এর সঙ্গে সেখানে অবরোধ
আরোপ করে খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করে দেয় তারা। এর ফলে গাজায় ইতোমধ্যে মানবসৃষ্ট দুর্ভিক্ষ শুরু হয়ে গেছে। গাজা সিটির মানুষ যেখানে না খেয়ে আছেন, সেখানেই হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে দখলদার ইসরায়েল। তারা হুমকি দিচ্ছে, গাজা সিটিকে মাটির সঙ্গে ধসিয়ে দেবে। গাজায় দুর্ভিক্ষ শুরু হওয়ার বিষয়টি এবারই কোনো সংস্থা প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে।
দেইর এল-বালাহ এবং খান ইউনুস শহরেও খাদ্য পরিস্থিতি দ্রুত অবনতির দিকে যাচ্ছে। আইপিসি সতর্ক করেছে, সেপ্টেম্বরের শেষের দিকে এ দুটি শহরেও দুর্ভিক্ষ শুরু হতে পারে। সে ক্ষেত্রে গাজাজুড়ে প্রায় ৫ লাখের বেশি মানুষ সরাসরি দুর্ভিক্ষের কবলে পড়বেন। এ ছাড়া গাজার মোট জনসংখ্যার ৫৪ শতাংশ বা ১০ লাখ ৭ হাজার মানুষ আইপিসির ‘ধাপ-৪’ এ রয়েছেন। তারা খাদ্য জরুরি অবস্থার মধ্যে আছেন। এই মানুষগুলো খেয়ে না খেয়ে দিন কাটাচ্ছেন। অপরদিকে ৩ লাখ ৯৬ হাজার মানুষ (জনসংখ্যার ২০ শতাংশ) ‘ধাপ-৩’ এ আছেন। তারাও খাদ্য সংকটে পড়ার ঝুঁকির মধ্যে আছেন। প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় বর্বর হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এর সঙ্গে সেখানে অবরোধ
আরোপ করে খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করে দেয় তারা। এর ফলে গাজায় ইতোমধ্যে মানবসৃষ্ট দুর্ভিক্ষ শুরু হয়ে গেছে। গাজা সিটির মানুষ যেখানে না খেয়ে আছেন, সেখানেই হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে দখলদার ইসরায়েল। তারা হুমকি দিচ্ছে, গাজা সিটিকে মাটির সঙ্গে ধসিয়ে দেবে। গাজায় দুর্ভিক্ষ শুরু হওয়ার বিষয়টি এবারই কোনো সংস্থা প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে।