ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিশ্ব গণমাধ্যমে ওসমান হাদির মৃত্যু পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ
মাচাদোকে নোবেল দেওয়ায় ফৌজদারি অভিযোগ দায়ের অ্যাসাঞ্জের
রাশিয়ার সম্পদ নয়, ভিন্ন উপায়ে ইউক্রেনকে অর্থ দেবে ইইউ
যুক্তরাষ্ট্রে নিষেধাজ্ঞা এড়াতে চুক্তি করলো টিকটক
গুপ্তচর ধাঁচের সিনেমা কেন ভারত-পাকিস্তানে রাজনৈতিক ঝড় তুলেছে
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আওতায় আরো ৭ দেশ, মাঠে বিশ্বকাপ দেখা অনিশ্চিত
সিডনিতে হামলাকারীর বিরুদ্ধে ৫৯ অভিযোগ, ১৫টি হত্যার
সাবেক প্রেসিডেন্ট রণিল বিক্রমাসিংহে গ্রেপ্তার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট রণিল বিক্রমাসিংহে অর্থের অপব্যবহার সংক্রান্ত অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগটি তার প্রেসিডেন্ট থাকার সময় বিদেশ সফরের খরচ নিয়ে। খবর বিবিসির।
শুক্রবার কলম্বোর ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির হওয়ার আগে বিক্রমাসিংহে সিআইডি (ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট) এ বিবৃতি দিয়েছেন। তিনি ২০২২-২০২৪ সাল পর্যন্ত শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার প্রেসিডেন্ট হওয়ার আগে শ্রীলঙ্কার ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের কারণে জনগণের বিক্ষোভে তার পূর্বসূরি গোটাবায়া রাজাপাকসে দেশ ত্যাগ করেন।
বিক্রমাসিংহে ১৯৭৭ সালে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। তার সময়কালজুড়ে ২৩টি বিদেশ সফর করেন, যার খরচ প্রায় ৬০০ মিলিয়ন রুপি (প্রায় ২ মিলিয়ন ডলার বা ১.৪ মিলিয়ন পাউন্ড)।
২০২৩ সালে কিউবায় জি৭৭ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার পর
যুক্তরাজ্যে তার যাত্রা নিয়ে তদন্ত শুরু হয়। শ্রীলঙ্কার সিআইডি অভিযোগ করছে, তিনি ব্যক্তিগত উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছিলেন এবং তাতে রাষ্ট্রীয় তহবিল ব্যবহার করা হয়েছিল, যদিও বিক্রমাসিংহে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। বিক্রমাসিংহে শ্রীলঙ্কার প্রথম সাবেক প্রেসিডেন্ট, যাকে গ্রেপ্তার করা হলো। তিনি ১৯৯৪ সালে জাতীয় ইউনাইটেড পার্টির (ইউএনপি) সভাপতি হিসেবে দলের সংস্কার করেন এবং একাধিকবার প্রেসিডেন্ট হওয়ার চেষ্টা করেন। ২০২২ সালে তিনি অবশেষে প্রেসিডেন্ট হন। ২০২৪ সালে তিনি নির্বাচনে হেরে যান।
যুক্তরাজ্যে তার যাত্রা নিয়ে তদন্ত শুরু হয়। শ্রীলঙ্কার সিআইডি অভিযোগ করছে, তিনি ব্যক্তিগত উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছিলেন এবং তাতে রাষ্ট্রীয় তহবিল ব্যবহার করা হয়েছিল, যদিও বিক্রমাসিংহে এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। বিক্রমাসিংহে শ্রীলঙ্কার প্রথম সাবেক প্রেসিডেন্ট, যাকে গ্রেপ্তার করা হলো। তিনি ১৯৯৪ সালে জাতীয় ইউনাইটেড পার্টির (ইউএনপি) সভাপতি হিসেবে দলের সংস্কার করেন এবং একাধিকবার প্রেসিডেন্ট হওয়ার চেষ্টা করেন। ২০২২ সালে তিনি অবশেষে প্রেসিডেন্ট হন। ২০২৪ সালে তিনি নির্বাচনে হেরে যান।



