ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মাচাদোকে নোবেল দেওয়ায় ফৌজদারি অভিযোগ দায়ের অ্যাসাঞ্জের
রাশিয়ার সম্পদ নয়, ভিন্ন উপায়ে ইউক্রেনকে অর্থ দেবে ইইউ
যুক্তরাষ্ট্রে নিষেধাজ্ঞা এড়াতে চুক্তি করলো টিকটক
গুপ্তচর ধাঁচের সিনেমা কেন ভারত-পাকিস্তানে রাজনৈতিক ঝড় তুলেছে
মার্কিন নিষেধাজ্ঞার আওতায় আরো ৭ দেশ, মাঠে বিশ্বকাপ দেখা অনিশ্চিত
সিডনিতে হামলাকারীর বিরুদ্ধে ৫৯ অভিযোগ, ১৫টি হত্যার
ক্রীড়ামন্ত্রীর দায়িত্ব নিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই
রাশিয়া শক্তিশালী, এটা মেনে নিতেই হবে : ট্রাম্প
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্বীকার করেছেন, রাশিয়া সামরিকভাবে শক্তিশালী একটি দেশ। ইউক্রেনে মার্কিন সেনা পাঠানোর প্রসঙ্গে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্প স্পষ্টভাবে জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র কখনোই ইউক্রেনে সেনা পাঠাবে না। রাশিয়ার হামলা ঠেকাতে দেশটিতে নিরাপত্তা জোরদারের বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি দৃঢ়ভাবে বলেন, ‘এটা কখনোই ঘটবে না।’
মঙ্গলবার ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পর এটাই ছিল নিরাপত্তা নিশ্চয়তা ইস্যুতে ট্রাম্পের প্রথম বক্তব্য। এ সময় তিনি আবারও প্রতিশ্রুতি দেন যে, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে তিনি বৈঠক করিয়ে দেবেন, যদিও নিজে সরাসরি উপস্থিত থাকবেন না। ট্রাম্পের দাবি,
এ ধরনের বৈঠক হলে দ্রুত যুদ্ধ বন্ধ হতে পারে। পুতিনের সঙ্গে আলোচনায় জেলেনস্কিকে কিছুটা নমনীয় হওয়ার পরামর্শও দেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, আমেরিকা সেনা পাঠাবে না, তবে ইউরোপের দেশগুলো চাইলে সেনা পাঠাতে পারে—সে ব্যাপারে আমার কোনো আপত্তি নেই। এ ছাড়া ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা ও প্রচেষ্টা থেকে সরে আসার পরামর্শ দেন তিনি। ট্রাম্পের মতে, ইউক্রেনের ক্রিমিয়া ফেরত পাওয়ার আশা করা উচিত নয়। বরং তিনি বলেন, ইউক্রেন অনেক জায়গা ফিরে পাবে, আর তারা তাদের জীবন ফিরে পেতে চলেছে। তবে এটাও সত্য, রাশিয়া একটি শক্তিশালী সামরিক শক্তি—এটা মেনে নিতেই হবে।
এ ধরনের বৈঠক হলে দ্রুত যুদ্ধ বন্ধ হতে পারে। পুতিনের সঙ্গে আলোচনায় জেলেনস্কিকে কিছুটা নমনীয় হওয়ার পরামর্শও দেন ট্রাম্প। তিনি বলেন, আমেরিকা সেনা পাঠাবে না, তবে ইউরোপের দেশগুলো চাইলে সেনা পাঠাতে পারে—সে ব্যাপারে আমার কোনো আপত্তি নেই। এ ছাড়া ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা ও প্রচেষ্টা থেকে সরে আসার পরামর্শ দেন তিনি। ট্রাম্পের মতে, ইউক্রেনের ক্রিমিয়া ফেরত পাওয়ার আশা করা উচিত নয়। বরং তিনি বলেন, ইউক্রেন অনেক জায়গা ফিরে পাবে, আর তারা তাদের জীবন ফিরে পেতে চলেছে। তবে এটাও সত্য, রাশিয়া একটি শক্তিশালী সামরিক শক্তি—এটা মেনে নিতেই হবে।



