
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

পাইপলাইনে তেল সরবরাহে নতুন যুগে ঢুকছে বাংলাদেশ

সাবেক ৩ গভর্নর ও ৬ ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

সপ্তাহখানেকের মধ্যে একীভূত হচ্ছে ৫ ইসলামী ব্যাংক: গভর্নর

এবার রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৬৩.৫০ বিলিয়ন ডলার

স্থলপথে বাংলাদেশের আরও ৪ পাটপণ্য আমদানিতে ভারতের নিষেধাজ্ঞা

সিন্ডিকেটের থাবায় আবার অস্থির পেঁয়াজের বাজার

ফের ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
রাজধানীতে মুলার কেজি ৮০ টাকা

রাজধানীসহ সারাদেশে কয়েক দিন ধরে সব ধরনের সবজির দাম লাগামহীনভাবে বাড়ছে। যার প্রভাব আজও বাজারে দেখা গেছে।
একদিকে টানা বৃষ্টি, অন্যদিকে মৌসুমের শেষ— এই দুই কারণের সঙ্গে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে সবজির চাহিদা আরও বেড়ে যাওয়ায় দাম চড়ছে বলে উল্লেখ করছেন বিক্রেতারা। এতে করে সবজি কিনতে গিয়ে বিপাকে পড়ছেন সাধারণ ক্রেতারা।
শুক্রবার (১৫ আগস্ট) সাপ্তাহিক ছুটির দিনে সবজির বাজারে এমন বাড়তি দামের চিত্র দেখা গেছে।
আজকের বাজারে প্রতি কেজি পেঁপে ৩৫ টাকায়, কচুর লতি প্রতি কেজি ৮০ টাকা, বরবটি প্রতি কেজি ১০০ টাকা, ঝিঙা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, পটল প্রতি কেজি ৯০ টাকা, ধুন্দুল প্রতি কেজি ৮০ টাকা, টমেটো প্রতি কেজি ১৮০ টাকা, মিষ্টি
কুমড়া প্রতি কেজি ৬০ টাকা, মুলা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, করোলা প্রতি কেজি ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া, প্রতি কেজি ঢেঁড়স বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকায়, প্রতি কেজি শসা ১০০ টাকা, বেগুন (লম্বা) প্রতি কেজি ১০০ টাকা, কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ২৮০ টাকা, কঁচু প্রতি কেজি ৬০ টাকা এবং গাজর প্রতি কেজি ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। রাজধানীর সেগুনবাগিচা বাজারে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বাজার করতে এসেছেন বেসরকারি চাকরিজীবী জানান, আজকে বাজারে দেখছি সব ধরনের সবজির অতিরিক্ত দাম। বিগত কিছুদিন যাবত সবজির দাম বাড়তি যাচ্ছে, অথচ কী কারণে বাড়তি যাচ্ছে বা বাজার নিয়ন্ত্রণের কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করতে কাউকে দেখা যাচ্ছে না। যদি সবজির এত
দাম হয়, তাহলে সাধারণ ক্রেতা খাবে কী? মালিবাগ বাজারের আরেক ক্রেতা জানান, বাজারে ৮০ থেকে ১০০ টাকার নিচে, কোনো সবজি নাই। কিছু কিছু সবজির এর চেয়েও বেশি দাম। এত দাম যদি সবজির হয় তাহলে আমরা কিনব কীভাবে? বিক্রেতারা কারণ হিসেবে বলছেন— থেমে থেমে বৃষ্টি আর বেশিরভাগ সবজির মৌসুম শেষ। কিন্তু আমরা ক্রেতা হিসেবে দেখতে পাচ্ছি বিগত এক মাসেরও বেশি সময় ধরে সবজির দাম অতিরিক্ত বেশি যাচ্ছে। সবজির অতিরিক্ত দামের কারণ জানিয়ে মগবাজারের সবজি বিক্রেতা মুকিদুর রহমান বলেন, পাইকারি বাজারে আমাদের অতিরিক্ত দামে সব সবজি কিনতে হচ্ছে। আড়তে মালের সরবরাহ খুবই কম। যে কারণে সবজিগুলো বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। একদিকে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে
সেজন্য ফসলের ক্ষতি হয়েছে, সেই সঙ্গে ঢাকায় সরবরাহ কমেছে। অন্যদিকে বাজারে বর্তমানে থাকা বেশিরভাগ সবজির মৌসুম এখন শেষ হয়েছে, নতুন করে সবজি বাজারে ওঠার আগ পর্যন্ত এ অবস্থা চলতে পারে।
কুমড়া প্রতি কেজি ৬০ টাকা, মুলা প্রতি কেজি ৮০ টাকা, করোলা প্রতি কেজি ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া, প্রতি কেজি ঢেঁড়স বিক্রি হচ্ছে ৯০ টাকায়, প্রতি কেজি শসা ১০০ টাকা, বেগুন (লম্বা) প্রতি কেজি ১০০ টাকা, কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ২৮০ টাকা, কঁচু প্রতি কেজি ৬০ টাকা এবং গাজর প্রতি কেজি ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। রাজধানীর সেগুনবাগিচা বাজারে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বাজার করতে এসেছেন বেসরকারি চাকরিজীবী জানান, আজকে বাজারে দেখছি সব ধরনের সবজির অতিরিক্ত দাম। বিগত কিছুদিন যাবত সবজির দাম বাড়তি যাচ্ছে, অথচ কী কারণে বাড়তি যাচ্ছে বা বাজার নিয়ন্ত্রণের কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করতে কাউকে দেখা যাচ্ছে না। যদি সবজির এত
দাম হয়, তাহলে সাধারণ ক্রেতা খাবে কী? মালিবাগ বাজারের আরেক ক্রেতা জানান, বাজারে ৮০ থেকে ১০০ টাকার নিচে, কোনো সবজি নাই। কিছু কিছু সবজির এর চেয়েও বেশি দাম। এত দাম যদি সবজির হয় তাহলে আমরা কিনব কীভাবে? বিক্রেতারা কারণ হিসেবে বলছেন— থেমে থেমে বৃষ্টি আর বেশিরভাগ সবজির মৌসুম শেষ। কিন্তু আমরা ক্রেতা হিসেবে দেখতে পাচ্ছি বিগত এক মাসেরও বেশি সময় ধরে সবজির দাম অতিরিক্ত বেশি যাচ্ছে। সবজির অতিরিক্ত দামের কারণ জানিয়ে মগবাজারের সবজি বিক্রেতা মুকিদুর রহমান বলেন, পাইকারি বাজারে আমাদের অতিরিক্ত দামে সব সবজি কিনতে হচ্ছে। আড়তে মালের সরবরাহ খুবই কম। যে কারণে সবজিগুলো বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। একদিকে থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে
সেজন্য ফসলের ক্ষতি হয়েছে, সেই সঙ্গে ঢাকায় সরবরাহ কমেছে। অন্যদিকে বাজারে বর্তমানে থাকা বেশিরভাগ সবজির মৌসুম এখন শেষ হয়েছে, নতুন করে সবজি বাজারে ওঠার আগ পর্যন্ত এ অবস্থা চলতে পারে।