
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

যে রিপোর্ট ভাগ্য নির্ধারণ করে দেয় বিসিবি সভাপতি ফারুকের

বড় ধরনের পরিবর্তন আসছে উয়েফা সুপার কাপে

নাটকীয় কামব্যাকের পর টাইব্রেকারে পিএসজির সুপার কাপ জয়

এক সেঞ্চুরিতে ৮০ ধাপ উন্নতি ‘বেবি এবির’

বাবরকে পেছনে ফেলে শীর্ষে গিল

আইসিসি থেকে ফের দুঃসংবাদ পেলো বাংলাদেশ

মেয়েদের আরেক ইতিহাস, প্রথমবার অনূর্ধ্ব-২০ এশিয়ান কাপে বাংলাদেশ
বিপিএল থেকে চিটাগং কিংস বাদ, পাওনার হিসাব দিল বিসিবি

চিটাগং কিংসের কাছে ৩৭ লাখ ডলার বা প্রায় ৪৬ কোটি টাকা পাওয়া বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি)। ওই পাওয়া চেয়ে ফ্র্যাঞ্চাইজিকে আগেই আইনি নোটিশ দিয়েছে বোর্ড। চিটাগং কিংস স্বত্বাধিকার বকেয়া টাকার পরিমাণ সঠিক নয় দাবি করায় পুনরায় বিবৃতি দিয়ে বিসিবি জানিয়েছে, বকেয়া অর্থের পরিমাণ ৪৬ কোটি টাকাই। এছাড়া এসকিউ স্পোর্টস এন্টারপ্রাইজের চিটাগং কিংসকে বিপিএলে আর দল না দেওয়ার সিদ্ধান্তও নিয়েছে বিসিবি।
বিসিবি বিবৃতিতে বলেছে, বকেয়া অর্থ পরিশোধ না করায় দায়ে চিটাগং কিংসের ফ্র্যাঞ্চাইজি স্বত্ব বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এসকিউ স্পোর্টস এন্টারপ্রাইজ বিপিএলের প্রথম, দ্বিতীয় ও ১১তম আসরে টুর্নামেন্টের আইনি এবং আর্থিক নীতিভঙ্গ করেছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। অনেকবার তাদের বিষয়টি স্মরণ
করালে এবং নোটিশ দিলেও তারা আমলে নেয়নি বলেও বিসিবি বিবৃতিতে বলেছে। বিসিবি জানিয়েছে, ২০১৩ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত এসকিউ স্পোর্টসকে একাধিকবার নোটিশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ফ্র্যাঞ্চাইজি চুক্তির শর্ত পূরণ করেননি, ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি ঠিক মতো দেননি, বকেয়া কর দেননি এবং খেলোয়াড় ও কোচিং স্টাফের পাওনা পরিশোধ করেননি। গত বছরের ২০ সেপ্টেম্বর বিসিবি তাই পুনরায় তার সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি করে। সেটাও চিটাগং কিংস পূরণ করেনি। যে কারণে বিসিবি গত ২২ জুলাই দলটির স্বত্বাধিকারীকে আইনি নোটিশ পাঠায়। গত সোমবার চিটাগং কিংসের স্বত্বাধিকারী সামির কাদের চৌধুরী সংবাদ মাধ্যমের কাছে দাবি করেন, বিসিবি তার কাছে যে ৪৬ কোটি টাকা পাওয়া দাবি করেছে সংখ্যাটা সঠিক নয়। তিনি
দাবি করেন, বিসিবির কাছে তার বকেয়া আছে ঠিক, কিন্তু সংবাদ মাধ্যমে টাকার যে অঙ্ক ঘুরে বেড়াচ্ছে সেটা সঠিক নয়। বিসিবির বিবৃতি থেকে জানা গেছে, বিপিএলের ১১তম আসরে তার কাছে বকেয়া অর্থের পরিমাণ ৪৬ কোটি টাকা নয়। বরং প্রথম ও দ্বিতীয় আসরে তার কাছে যে অর্থ বকেয়া ছিল ২০১২ সাল থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত তার ওপর সুদ যোগ হয়েছে। ১১তম আসরের বকেয়া মিলিয়ে অর্থটা দাঁড়িয়েছে ৪৬ কোটি। বিসিবি জানিয়েছে, এসকিউ স্পোর্টস বা চিটাগং কিংসের কাছে বিসিবির মূল বকেয়া ১৫ লাখ ৫০ হাজার ডলার বা প্রায় ১৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। এর সঙ্গে সুদ যোগ হয়েছে ২২ লাখ ৩২ হাজার ডলার।
বা প্রায় ২৭ কোটি ১২ লাখ টাকা। মোট বকেয়া দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪৬ কোটি টাকা। বিসিবি জানিয়েছে, চিটাগং কিংসের কাছে বিসিবির ৪৬ কোটি টাকা পাওনা ছাড়াও খেলোয়াড়, কোচদের আলাদা বকেয়া আছে। হোটেল ভাড়া বাকি আছে। ভেন্ডর বিল বাকি আছে। যে কারণ বিসিবি প্রায়ই এসব প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের থেকে নিয়মিত অভিযোগ পাচ্ছেন, বিসিবিকে অর্থ শোধ করতে তাগাদা দেওয়া হচ্ছে। এমনকি আইনি নোটিশও পাচ্ছে বোর্ড।
করালে এবং নোটিশ দিলেও তারা আমলে নেয়নি বলেও বিসিবি বিবৃতিতে বলেছে। বিসিবি জানিয়েছে, ২০১৩ থেকে ২০২৫ পর্যন্ত এসকিউ স্পোর্টসকে একাধিকবার নোটিশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ফ্র্যাঞ্চাইজি চুক্তির শর্ত পূরণ করেননি, ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি ঠিক মতো দেননি, বকেয়া কর দেননি এবং খেলোয়াড় ও কোচিং স্টাফের পাওনা পরিশোধ করেননি। গত বছরের ২০ সেপ্টেম্বর বিসিবি তাই পুনরায় তার সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি করে। সেটাও চিটাগং কিংস পূরণ করেনি। যে কারণে বিসিবি গত ২২ জুলাই দলটির স্বত্বাধিকারীকে আইনি নোটিশ পাঠায়। গত সোমবার চিটাগং কিংসের স্বত্বাধিকারী সামির কাদের চৌধুরী সংবাদ মাধ্যমের কাছে দাবি করেন, বিসিবি তার কাছে যে ৪৬ কোটি টাকা পাওয়া দাবি করেছে সংখ্যাটা সঠিক নয়। তিনি
দাবি করেন, বিসিবির কাছে তার বকেয়া আছে ঠিক, কিন্তু সংবাদ মাধ্যমে টাকার যে অঙ্ক ঘুরে বেড়াচ্ছে সেটা সঠিক নয়। বিসিবির বিবৃতি থেকে জানা গেছে, বিপিএলের ১১তম আসরে তার কাছে বকেয়া অর্থের পরিমাণ ৪৬ কোটি টাকা নয়। বরং প্রথম ও দ্বিতীয় আসরে তার কাছে যে অর্থ বকেয়া ছিল ২০১২ সাল থেকে ২০২৫ সালের জুন পর্যন্ত তার ওপর সুদ যোগ হয়েছে। ১১তম আসরের বকেয়া মিলিয়ে অর্থটা দাঁড়িয়েছে ৪৬ কোটি। বিসিবি জানিয়েছে, এসকিউ স্পোর্টস বা চিটাগং কিংসের কাছে বিসিবির মূল বকেয়া ১৫ লাখ ৫০ হাজার ডলার বা প্রায় ১৮ কোটি ৮৪ লাখ টাকা। এর সঙ্গে সুদ যোগ হয়েছে ২২ লাখ ৩২ হাজার ডলার।
বা প্রায় ২৭ কোটি ১২ লাখ টাকা। মোট বকেয়া দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪৬ কোটি টাকা। বিসিবি জানিয়েছে, চিটাগং কিংসের কাছে বিসিবির ৪৬ কোটি টাকা পাওনা ছাড়াও খেলোয়াড়, কোচদের আলাদা বকেয়া আছে। হোটেল ভাড়া বাকি আছে। ভেন্ডর বিল বাকি আছে। যে কারণ বিসিবি প্রায়ই এসব প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিদের থেকে নিয়মিত অভিযোগ পাচ্ছেন, বিসিবিকে অর্থ শোধ করতে তাগাদা দেওয়া হচ্ছে। এমনকি আইনি নোটিশও পাচ্ছে বোর্ড।