ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাংলাদেশকে ঘাঁটি করে ভারতে হামলার ছক হাফিজ সইদের, কাশ্মীরের নামে মহিলা আত্মঘাতী বাহিনী গড়ছে জৈশ
রাশিয়ার গচ্ছিত সম্পদ জব্দে বেলজিয়ামকে রাজি করাতে ব্যর্থ ইইউ, মস্কোর হুঁশিয়ারি জারি
ক্যাপিটাল হিল থেকে শেখ হাসিনার ফোনালাপ: বিবিসির ‘নিরপেক্ষতা’ নিয়ে প্রশ্ন
ইরানে নজিরবিহীন খরা, তেহরানে তীব্র পানি সংকট
দিল্লি হামলায় শেখ হাসিনার নিন্দাঃ জঙ্গিবাদ ও আঞ্চলিক সন্ত্রাসবাদ এর বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থানের ঘোষণা
ইসলামাবাদে জেলা আদালতের বাইরে আত্মঘাতী হামলা: ১২ জন নিহত, ২৭ জন আহত
ভারতে একের পর এক বিস্ফোরণ, বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সীমান্তে উচ্চ সতর্কতা জারি
ভারত-সমর্থিত ৩ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
পাকিস্তানের সোয়াতে এক যৌথ অভিযানে ভারত-সমর্থিত ‘ফিতনা আল-খারিজ’ জঙ্গীগোষ্ঠীর তিন সদস্যকে হত্যার দাবি করেছে দেশটির পুলিশ ও কাউন্টার টেরিজম ডিপার্টমেন্ট (সিটিডি)। নিহতদের মধ্যে একজন ছিলেন ‘হাই ভ্যালু টার্গেট’। পাকিস্তান সরকার তার মাথার মূল্য নির্ধারণ করেছিল ২০ লাখ রুপি। খবর দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।
সিটিডি বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই জঙ্গিরা নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর হামলা এবং পুলিশ সদস্যদের হত্যার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। নিহতদের মধ্যে অন্যতম ছিলেন আজমল ওরফে ওয়াকাস, যিনি গ্রাম প্রতিরক্ষা পরিষদের সদস্যদের হত্যা করার অভিযোগে অভিযুক্ত এবং মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী ছিলেন।
দ্বিতীয় নিহত জঙ্গিকে শনাক্ত করা হয়েছে মতিউল্লাহ হিসেবে, যিনি ইসহাক ও জুনায়েদ নামেও পরিচিত ছিলেন। তৃতীয় নিহত
জঙ্গির নাম রহিমুল্লাহ রেহমানি, যিনি রোহুল্লাহ নামেও পরিচিত। সিটিডি আরও জানায়, এই জঙ্গিরা আইইডি (বিস্ফোরক ডিভাইস) হামলা, চাঁদাবাজি ও বিদেশি অর্থায়নের সহায়তায় সোয়াত অঞ্চলে সন্ত্রাস ছড়ানোর কাজ করছিল। আঞ্চলিক পুলিশ কর্মকর্তা শের আকবর খান এই অভিযানে ‘ফিতনা আল-খারিজ’ গোষ্ঠীর সোয়াত ও আশপাশের এলাকায় কার্যক্রমে এক বড় আঘাত বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, গোষ্ঠীটির নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত অভিযান চলবে। খাইবার-পাখতুনখোয়া প্রদেশের পুলিশ মহাপরিদর্শক জুলফিকার হামিদ সিটিডি ও সোয়াত পুলিশের এই সফল অভিযানের প্রশংসা করেন এবং বলেন, প্রদেশে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান আরও জোরদার করা হবে।
জঙ্গির নাম রহিমুল্লাহ রেহমানি, যিনি রোহুল্লাহ নামেও পরিচিত। সিটিডি আরও জানায়, এই জঙ্গিরা আইইডি (বিস্ফোরক ডিভাইস) হামলা, চাঁদাবাজি ও বিদেশি অর্থায়নের সহায়তায় সোয়াত অঞ্চলে সন্ত্রাস ছড়ানোর কাজ করছিল। আঞ্চলিক পুলিশ কর্মকর্তা শের আকবর খান এই অভিযানে ‘ফিতনা আল-খারিজ’ গোষ্ঠীর সোয়াত ও আশপাশের এলাকায় কার্যক্রমে এক বড় আঘাত বলে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, গোষ্ঠীটির নির্মূল না হওয়া পর্যন্ত অভিযান চলবে। খাইবার-পাখতুনখোয়া প্রদেশের পুলিশ মহাপরিদর্শক জুলফিকার হামিদ সিটিডি ও সোয়াত পুলিশের এই সফল অভিযানের প্রশংসা করেন এবং বলেন, প্রদেশে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান আরও জোরদার করা হবে।



