
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

মধ্যপ্রাচ্য কাঁপাচ্ছে ইসরায়েল, বড় দ্বিধায় সৌদি-আমিরাত

নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রীর স্বামী ১৯৭৩ সালে বিমান ছিনতাই করেছিলেন

ইসরায়েলের কর্মকাণ্ড কীভাবে সহ্য করছে আমিরাত?

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল রাশিয়ার পূর্ব উপকূল

ইসরায়েলের কর্মকাণ্ড কীভাবে সহ্য করছে আমিরাত?

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

এবার ইসরাইলি কূটনীতিককে তলব করল স্পেন
ইস্তানবুলে ইরান-ইউরোপের দ্বিতীয় দফা পারমাণবিক আলোচনা সম্পন্ন

ইরান ও ইউরোপের তিন দেশ—ব্রিটেন, ফ্রান্স ও জার্মানির মধ্যে দ্বিতীয় দফার পারমাণবিক আলোচনা ইস্তানবুলে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার ইস্তানবুলস্থ ইরান দূতাবাসে আয়োজিত এই বৈঠক তিন ঘণ্টার বেশি সময় ধরে চলে এবং সম্পূর্ণরূপে বন্ধ দরজার আড়ালে অনুষ্ঠিত হয়।
ইরানের পক্ষে আলোচনায় অংশ নেন উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাজিদ তাখত-রাভাঞ্চি এবং কাজেম ঘারিবাবাদি। ২০১৫ সালের পরমাণু চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী ইউরোপীয় পক্ষগুলোর অনুরোধে ইরান আবারও আলোচনায় বসতে রাজি হয়।
এর আগে গত ১৬ মে একই স্থান ইস্তানবুলে প্রথম দফার উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছিল। তখন আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে চলমান পরোক্ষ সংলাপের পাশাপাশি ইউরোপীয় দেশগুলোর সঙ্গে আলাদা করে আলোচনার বিষয়ে সম্মত হয় উভয় পক্ষ।
তবে সম্প্রতি ইসরাইল কর্তৃক ১৩ জুন
ইরানে চালানো হামলার পর এসব আলোচনা প্রক্রিয়ায় বড় ধাক্কা লাগে। ওই ঘটনার জেরে যুক্তরাষ্ট্র-ইরান পরোক্ষ সংলাপ এবং ইউরোপীয় পক্ষগুলোর সঙ্গে বিস্তৃত আলোচনাও স্থগিত হয়ে যায়। তবে শুক্রবারের বৈঠক আবারও আলোচনার টেবিলে ফেরা এবং কূটনৈতিক পথ উন্মুক্ত রাখার একটি প্রয়াস বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকরা। আলোচনা শেষে কোনো পক্ষই তাৎক্ষণিকভাবে গণমাধ্যমে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেয়নি, তবে কূটনৈতিক সূত্র বলছে, ভবিষ্যতে আরো বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বে একতরফাভাবে চুক্তি থেকে সরে যাওয়ার পর পরিস্থিতি আরও জটিল হয়।
ইরানে চালানো হামলার পর এসব আলোচনা প্রক্রিয়ায় বড় ধাক্কা লাগে। ওই ঘটনার জেরে যুক্তরাষ্ট্র-ইরান পরোক্ষ সংলাপ এবং ইউরোপীয় পক্ষগুলোর সঙ্গে বিস্তৃত আলোচনাও স্থগিত হয়ে যায়। তবে শুক্রবারের বৈঠক আবারও আলোচনার টেবিলে ফেরা এবং কূটনৈতিক পথ উন্মুক্ত রাখার একটি প্রয়াস বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকরা। আলোচনা শেষে কোনো পক্ষই তাৎক্ষণিকভাবে গণমাধ্যমে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেয়নি, তবে কূটনৈতিক সূত্র বলছে, ভবিষ্যতে আরো বৈঠকের সম্ভাবনা রয়েছে। পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ইরান ও পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই উত্তেজনা বিরাজ করছে। ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র তৎকালীন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বে একতরফাভাবে চুক্তি থেকে সরে যাওয়ার পর পরিস্থিতি আরও জটিল হয়।