
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

শাস্তির খড়গে এনবিআরের ৩৪৬ কর্মকর্তা-কর্মচারী

জাতির পিতার সমাধি ধ্বংসের ডাক দেওয়া দুর্বৃত্তদের রক্ষায় জনতার ওপর সেনার গুলি

বুটের শব্দে নির্ঘুম রাত পার গোপালগঞ্জবাসীর: এ যেন একাত্তরের এক যুদ্ধবিধস্থ জনপদ

গোপালগঞ্জে বঙ্গবন্ধুর সমাধি রক্ষায় গিয়ে সেনার গুলিতে শহিদ ৪, আহত শতাধিক

গত জুলাইয়ে জনতার পাশে দাঁড়ানো সেনার এই জুলাইয়ে গোপালগঞ্জে জনতার ওপর বর্বরতা, নির্বিচার গুলি-হত্যা

এনসিপি’র ‘মুজিববাদ মূর্দাবাদ’ স্লোগানে গোপালগঞ্জে জনবিস্ফোরণ, বিক্ষোভে সেনার গুলি-নিহত ৪

আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে ধরে নিয়ে বুট দিয়ে পিষে মারলো সেনাবাহিনী
এনসিপি’র ‘মুজিববাদ মূর্দাবাদ’ স্লোগানে গোপালগঞ্জে জনবিস্ফোরণ, বিক্ষোভে সেনার গুলি-নিহত ৪

গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) নেতা হাসনাত আবদুল্লাহর ‘মুজিববাদ মূর্দাবাদ’ স্লোগান দেওয়ার অভিযোগে চরম উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। বিক্ষুব্ধ জনতার প্রতিবাদে শহরের সর্বস্তরের মানুষ রাস্তায় নেমে এলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গুলি ছোড়ে সেনাবাহিনী। এতে অন্তত ৪ জন সাধারণ নাগরিক নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন একাধিক সূত্র।
বুধবার দুপুরে গোপালগঞ্জ পৌর পার্কে এনসিপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচি ‘জুলাই পদযাত্রা’ চলাকালে এই উস্কানিমূলক স্লোগান দেন হাসনাত আবদুল্লাহ—এমন অভিযোগ উঠতেই ক্ষোভে ফেটে পড়ে পুরো শহর। বঙ্গবন্ধুর নিজ জন্মভূমিতে এমন মন্তব্য মেনে নিতে না পেরে আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগসহ সাধারণ জনগণ প্রতিবাদে ফেটে পড়ে।
বিক্ষোভকারীরা গান্ধিয়াশুর, উলপুর, গোপালগঞ্জ চৌরাস্তা, পুরাতন বাসস্ট্যান্ডসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলের দিকে অগ্রসর হয়।
এক পর্যায়ে সংঘর্ষ শুরু হলে সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মাঠে নামে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সেনাসদস্যরা অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ করে এবং বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন অন্তত চারজন সাধারণ মানুষ। অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন এনসিপি নেতা হাসনাত আবদুল্লাহসহ কেন্দ্রীয় নেতারা। তারা সমাবেশস্থলে থেকে বের হতে পারেননি। শহরের একাধিক এলাকায় অভিযান শুরু করেছে যৌথবাহিনী। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জানিয়েছে, শহরজুড়ে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এর আগে সকালে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে এনসিপি কর্মীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ কর্মীদের হাতাহাতি, পুলিশের গুলিবর্ষণ, গাড়ি ভাঙচুর, ইউএনও’র বহরে হামলা এবং ছাত্রলীগের পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় পুলিশি গাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। আহত হয়েছেন পুলিশের গোপীনাথপুর ফাঁড়ির ইনচার্জ আহমেদ বিশ্বাস, কনস্টেবল কাওছার ও মিনহাজ। তাদের গোপালগঞ্জ ২৫০
শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গোপালগঞ্জের পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান বলেন, সেনা ও যৌথবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। নিহতের বিষয়ে তিনি মন্তব্য করতে রাজি হননি। তদন্ত করে বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানান তিনি।
এক পর্যায়ে সংঘর্ষ শুরু হলে সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মাঠে নামে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সেনাসদস্যরা অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ করে এবং বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই নিহত হন অন্তত চারজন সাধারণ মানুষ। অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন এনসিপি নেতা হাসনাত আবদুল্লাহসহ কেন্দ্রীয় নেতারা। তারা সমাবেশস্থলে থেকে বের হতে পারেননি। শহরের একাধিক এলাকায় অভিযান শুরু করেছে যৌথবাহিনী। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জানিয়েছে, শহরজুড়ে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এর আগে সকালে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে এনসিপি কর্মীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ কর্মীদের হাতাহাতি, পুলিশের গুলিবর্ষণ, গাড়ি ভাঙচুর, ইউএনও’র বহরে হামলা এবং ছাত্রলীগের পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় পুলিশি গাড়িতে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। আহত হয়েছেন পুলিশের গোপীনাথপুর ফাঁড়ির ইনচার্জ আহমেদ বিশ্বাস, কনস্টেবল কাওছার ও মিনহাজ। তাদের গোপালগঞ্জ ২৫০
শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গোপালগঞ্জের পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান বলেন, সেনা ও যৌথবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে। নিহতের বিষয়ে তিনি মন্তব্য করতে রাজি হননি। তদন্ত করে বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানান তিনি।