
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফিলিস্তিনপন্থি সংগঠন নিষিদ্ধের পক্ষে ভোট টিউলিপ-রুশানারার

ইরান ও ফিলিস্তিনের পক্ষ নিলেন ব্রিকস জোটের নেতারা

যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্সসহ ৮ দেশে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু করতে যাচ্ছে ইসি

ইরাকে সামরিক অভিযানে ৮ তুর্কি সেনা নিহত

টেক্সাসের বন্যায় চরম বিপর্যয়, মার্কিন আবহাওয়া বিভাগের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন

কাতারে হামাস-ইসরাইল আলোচনা শেষ, জানা গেল যে তথ্য

৪০ বছর ক্ষমতায় থেকেও মন ভরেনি উগান্ডার মুসেভেনির
যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনার জন্য ওয়াশিংটনে নেতানিয়াহু

রাষ্ট্রীয় সফরে ওয়াশিংটনে পৌঁছেছেন ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তার এই সফরে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের মধ্য দিয়ে গাজায় নতুন যুদ্ধবিরতি ঘোষণার সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্লেষকরা। খবর বিবিসির।
ট্রাম্প ইতিমধ্যে সাংবাদিকদের বলেছেন, তিনি নেতানিয়াহুর সঙ্গে সংঘাত অবসানের বিষয়ে ‘অত্যন্ত দৃঢ়’ অবস্থান নিয়েছেন এবং এই সপ্তাহেই ‘একটি চুক্তি হবে’ বলে তিনি মনে করেন।
বিমানে ওঠার আগে নেতানিয়াহু বলেন, ‘আমরা আলোচিত চুক্তি বাস্তবায়নের চেষ্টা করছি, আমাদের সম্মত শর্তানুযায়ী। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সাথে আলোচনা নিঃসন্দেহে এই কাঙ্ক্ষিত ফলাফল এগিয়ে নিতে সাহায্য করবে।’
স্থানীয় সময় রোববার (৬ জুলাই) সন্ধ্যায় কাতারে ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে পরোক্ষ আলোচনা পুনরায় শুরু হয়েছে, যেখানে মার্কিন-প্রস্তাবিত ৬০ দিনের
যুদ্ধবিরতি ও বন্দিমুক্তি চুক্তি নিয়ে কথা হচ্ছে। তবে, চুক্তি বারবার আটকে যাওয়ার মূল কারণগুলো এবারও সমাধান হবে কি না, তা স্পষ্ট নয়। এটি নেতানিয়াহুর তৃতীয় মার্কিন সফর। তবে ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পর এই প্রথম সাক্ষাৎ করছেন দুই নেতা। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ইরানের সাথে ১২ দিনের সাম্প্রতিক সংঘাত গাজা যুদ্ধ সমাপ্তির জন্য অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি করেছে। দীর্ঘদিন জনপ্রিয়তা হারানোর পর ইরান-হামলায় ব্যাপক সমর্থন পেয়ে নেতানিয়াহু শক্ত অবস্থানে রয়েছেন। ফলে, তার জোটসঙ্গীদের (যারা গাজায় ইসরাইলি নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে চায়) তীব্র আপত্তি সত্ত্বেও তিনি শান্তিচুক্তিতে রাজি হতে পারেন। এদিকে, ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যে অন্যান্য অগ্রাধিকারে এগোতে চাইছেন, যেমন—ইসরাইল-সিরিয়া সীমান্ত আলোচনা, ইসরাইল-সৌদি আরব সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ, এবং ইরানের
সাথে অসমাপ্ত পরমাণু চুক্তি নিয়ে সম্ভাব্য নতুন আলোচনা।
যুদ্ধবিরতি ও বন্দিমুক্তি চুক্তি নিয়ে কথা হচ্ছে। তবে, চুক্তি বারবার আটকে যাওয়ার মূল কারণগুলো এবারও সমাধান হবে কি না, তা স্পষ্ট নয়। এটি নেতানিয়াহুর তৃতীয় মার্কিন সফর। তবে ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পর এই প্রথম সাক্ষাৎ করছেন দুই নেতা। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ইরানের সাথে ১২ দিনের সাম্প্রতিক সংঘাত গাজা যুদ্ধ সমাপ্তির জন্য অনুকূল পরিস্থিতি তৈরি করেছে। দীর্ঘদিন জনপ্রিয়তা হারানোর পর ইরান-হামলায় ব্যাপক সমর্থন পেয়ে নেতানিয়াহু শক্ত অবস্থানে রয়েছেন। ফলে, তার জোটসঙ্গীদের (যারা গাজায় ইসরাইলি নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখতে চায়) তীব্র আপত্তি সত্ত্বেও তিনি শান্তিচুক্তিতে রাজি হতে পারেন। এদিকে, ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্যে অন্যান্য অগ্রাধিকারে এগোতে চাইছেন, যেমন—ইসরাইল-সিরিয়া সীমান্ত আলোচনা, ইসরাইল-সৌদি আরব সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ, এবং ইরানের
সাথে অসমাপ্ত পরমাণু চুক্তি নিয়ে সম্ভাব্য নতুন আলোচনা।