ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
দিল্লির লাল কেল্লায় বিস্ফোরণ: তদন্ত চলছে, সীমান্তে সতর্ক ভারতীয় বাহিনী
দিল্লি হামলাকে ‘ষড়যন্ত্র’ আখ্যা মোদির, তদন্তে সন্ত্রাসবিরোধী আইন প্রয়োগ ভারতীয় পুলিশের
যে কোনো দেশের পারমাণবিক পরীক্ষা হলে রাশিয়া ‘সমানভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে’: ল্যাভরভ
পাকিস্তানে টিটিপির হয়ে যুদ্ধ করতে গিয়ে আরেক বাংলাদেশী জঙ্গির মৃত্যু
বাংলাদেশকে ঘাঁটি করে ভারতে হামলার ছক হাফিজ সইদের, কাশ্মীরের নামে মহিলা আত্মঘাতী বাহিনী গড়ছে জৈশ
রাশিয়ার গচ্ছিত সম্পদ জব্দে বেলজিয়ামকে রাজি করাতে ব্যর্থ ইইউ, মস্কোর হুঁশিয়ারি জারি
ক্যাপিটাল হিল থেকে শেখ হাসিনার ফোনালাপ: বিবিসির ‘নিরপেক্ষতা’ নিয়ে প্রশ্ন
হিমাচলে ভারি বৃষ্টিপাত-ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৩, অরেঞ্জ অ্যালার্ট জারি
ভারতের হিমাচল প্রদেশে টানা ভারি বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে বন্যা পরিস্থিতি চরম আকার ধারণ করেছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতির মুখে পড়েছে মন্ডী জেলা। প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, এ পর্যন্ত ৬৩ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং অন্তত ৪০ জন নিখোঁজ রয়েছেন।
ভারতীয় আবহাওয়া দপ্তর (আইএমডি) আগামী ৭ জুলাই পর্যন্ত মন্ডীসহ পার্বত্য জেলাগুলোর জন্য ‘অরেঞ্জ অ্যালার্ট’ জারি করেছে।
প্রবল বৃষ্টির ফলে মন্ডী ছাড়াও কুলু, চাম্বা, সিমলা ও সোলন জেলায় ভূমিধস, নদী উপচে প্লাবন, সড়ক ধস এবং সেতু ভেঙে পড়ার মতো দুর্যোগ দেখা দিয়েছে। নদীর পানি বিপৎসীমা ছাড়িয়ে যাওয়ায় অনেক গ্রাম পানিতে তলিয়ে গেছে।
সরকারি হিসাবে, এখন পর্যন্ত প্রদেশটিতে ৪০০ কোটি রুপিরও বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বিদ্যুৎ ও পানীয়
জলের সংকট দেখা দিয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকায়। ধসে পড়েছে ২৫০টির বেশি সড়ক, বিকল হয়ে পড়েছে অন্তত ৫০০টি বিদ্যুৎ ট্রান্সফরমার। উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রমে নিয়োজিত রয়েছে ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্স (এনডিআরএফ), স্টেট ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্স (এসডিআরএফ), স্থানীয় পুলিশ ও ভারতীয় বিমানবাহিনী। হেলিকপ্টারে দুর্গত এলাকা থেকে মানুষজনকে সরিয়ে আনা হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে অপ্রয়োজনে পাহাড়ি রাস্তায় চলাচল থেকে বিরত থাকতে স্থানীয় বাসিন্দাদের নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার। আবহাওয়া অনুকূলে না ফেরা পর্যন্ত সতর্কতা জারি থাকবে বলেও জানিয়েছে প্রশাসন। আবহাওয়া দপ্তর হুঁশিয়ারি দিয়েছে, মন্ডীসহ আশেপাশের পার্বত্য জেলাগুলোতে আগামী দিনগুলোতেও ভারী বর্ষণ ও ধসের সম্ভাবনা রয়েছে।
জলের সংকট দেখা দিয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকায়। ধসে পড়েছে ২৫০টির বেশি সড়ক, বিকল হয়ে পড়েছে অন্তত ৫০০টি বিদ্যুৎ ট্রান্সফরমার। উদ্ধার ও ত্রাণ কার্যক্রমে নিয়োজিত রয়েছে ন্যাশনাল ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্স (এনডিআরএফ), স্টেট ডিজাস্টার রেসপন্স ফোর্স (এসডিআরএফ), স্থানীয় পুলিশ ও ভারতীয় বিমানবাহিনী। হেলিকপ্টারে দুর্গত এলাকা থেকে মানুষজনকে সরিয়ে আনা হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে অপ্রয়োজনে পাহাড়ি রাস্তায় চলাচল থেকে বিরত থাকতে স্থানীয় বাসিন্দাদের নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার। আবহাওয়া অনুকূলে না ফেরা পর্যন্ত সতর্কতা জারি থাকবে বলেও জানিয়েছে প্রশাসন। আবহাওয়া দপ্তর হুঁশিয়ারি দিয়েছে, মন্ডীসহ আশেপাশের পার্বত্য জেলাগুলোতে আগামী দিনগুলোতেও ভারী বর্ষণ ও ধসের সম্ভাবনা রয়েছে।



