হোয়াটসঅ্যাপের স্টোরেজ খুব সহজেই খালি করবেন যেভাবে – ইউ এস বাংলা নিউজ




হোয়াটসঅ্যাপের স্টোরেজ খুব সহজেই খালি করবেন যেভাবে

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ১৩ মার্চ, ২০২৪ | ৯:০০ 36 ভিউ
মোঃ রাছেল রানা: আপনি সারাক্ষণই হোয়াটসঅ্যাপে চ্যাট করছেন। ফাইল, ছবি ও ভিডিও আদান-প্রদান করছেন। অসংখ্য ছবি আর ভিডিও দিয়ে ভরে যাচ্ছে ফোনের স্টোরেজ। আপনার হোয়াটসঅ্যাপ স্টোরেজ খালি করতে একাধিক ফিচার দিয়ে থাকে কর্তৃপক্ষ। ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতা আরও উন্নত করতে এবং বার্তা আদান-প্রদান সহজতর করতে অনেক ফিচার প্রদান করে থাকে হোয়াটসঅ্যাপ।
এর মধ্যে অন্যতম হলো— ডাউনলোড হওয়া মিডিয়া ফাইল নিজে নিজেই স্টোরে থেকে যায়। যেমন— ছবি, ভিডিও এবং ডকুমেন্ট ব্যবহারকারীর গ্যালারিতে সেভ থেকে যায়। এটা অনেক সময় সহায়ক হয়ে ওঠে ঠিকই, কিন্তু অযাচিতভাবে নানা রকম সমস্যাও বয়ে আনে। কারণ সব মিডিয়া তো আর সেভ করে রাখার মতো জরুরি হয় না।
আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ

বিষয় হলো— পর্যাপ্ত স্টোরেজ ফোনে না থাকলে মেসেজ রিসিভ করা কিংবা সেন্ড করা যাবে না। কিন্তু এ সমস্যার সমাধান হবে কীভাবে? এর জন্য ধন্যবাদ দিতে হয় প্ল্যাটফর্ম সেটিংসকে। এর কারণে ফোনের গ্যালারিতে অপ্রয়োজনীয় মিডিয়া ফাইল আর নিজে থেকেই সেভ হবে না।
অর্থাৎ অটো সেভড হবে না। সেটি সব চ্যাট অথবা নির্দিষ্ট চ্যাটের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য থাকবে। স্পেস সেভ করার জন্য মিডিয়া ফাইল অটো-ডাউনলোড যাতে না হয়, তার জন্য নিম্নলিখিত ধাপগুলেঅ অনুসরণ করতে হবে।
১. প্রথমে নিজের ডিভাইসে হোয়াটসঅ্যাপ খুলতে হবে।
২. উপরের ডান দিকের কোণায় থাকা থ্রি-ডট মেন্যু থেকে মোর অপশনস খুঁজে নিতে হবে।
৩. ড্রপ-ডাউন মেন্যু থেকে সেটিংসে ক্লিক করতে হবে।
৪. এবার চ্যাটসে যেতে

হবে।
৫. মিডিয়া ভিসিবিলিটি অপশন সুইচ অফ করে দিতে হবে। আর যারা আইফোন ব্যবহারকারী, তাদের সেভ টু ফটোস অপশনটি টগল অফ করা উচিত।
আসলে মিডিয়া ভিজিবিলিটি যখন বন্ধ করা থাকে, তখন এই পরিবর্তনের পরে যে কোনো নতুন মিডিয়া ফাইল ডাউনলোড করা হলেও সেটা ব্যবহারকারীর ফোনের গ্যালারিতে দেখা যাবে না। তবে এই পরিবর্তনের আগে কোনো কিছু ডাউনলোড করা হলে সংশ্লিষ্ট সেটিং কিন্তু সেই মিডিয়া ফাইলের ওপর কোনো রকম প্রভাব ফেলবে না।
মোঃ রাছেল রানা
rasel.raba01@gmail.conm

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
জন্মদিনে ‘ধুরন্ধর’ রূপে দেখা দিলেন রণবীর গাজায় ইসরাইলি হামলায় প্রাণ গেল আরও ৮২ ফিলিস্তিনির টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৭৮, নিখোঁজ ৪১ আজ ১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না ঢাকার যেসব এলাকায় লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলা ইলন মাস্ককে রাজনীতির বিষয়ে যে পরামর্শ দিলেন মার্কিন অর্থমন্ত্রী হামাস ক্ষমতায় থাকলে যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে সম্মত হবেন না ইসরাইল: নেতানিয়াহু ইসরাইলকে গণহত্যাকারী আখ্যা দিয়ে ব্রিকস সম্মেলন শুরু করলেন লুলা গত ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের শরীরে করোনা শনাক্ত ৫ বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস রিটার্ন জমা দিলে পাবেন যেসব ছাড় নেতানিয়াহুর ওপর খেপলেন ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী ৩২ নম্বর ভাঙার ঘটনাকে বীভৎস মববাজি বললেন রুমিন ফারহানা খোঁজ মিলল সেই ডিজিএমের, কোথায় ছিলেন তিনি সুখবর পাচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক সাইফ পাওয়ার টেকের অধ্যায় শেষ, চট্টগ্রাম বন্দরের দায়িত্বে নৌবাহিনী গাজীপুর মহানগর বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার ‘পাগল তত্ত্ব’ ব্যবহার করে বিশ্বকে বদলে দেওয়ার চেষ্টা করছেন ট্রাম্প রকেট চালিত গ্রেনেড দিয়ে লোহিত সাগরে জাহাজে হামলা টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে প্রথম ইনিংসেই ডাবল সেঞ্চুরি? এমন কীর্তি ক্রিকেট ইতিহাসে হয়েছে মাত্র তিনবার। আর এখন সে তালিকার শীর্ষে উইয়ান মুল্ডার। দক্ষিণ আফ্রিকার এই অলরাউন্ডার বুলাওয়েতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টে অধিনায়কত্বের অভিষেকে অপরাজিত ২৬৪ রানে দিন শেষ করেছেন—যা এ ধরনের ম্যাচে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস। এর আগে ১৯৬৮ সালে ভারতের বিপক্ষে ক্রাইস্টচার্চে ২৩৯ রান করেছিলেন নিউজিল্যান্ডের গ্রাহাম ডাউলিং। সেটাই এতদিন ছিল অধিনায়কত্বে অভিষেক টেস্টে সর্বোচ্চ ইনিংসের রেকর্ড। আরও আগে ২০০৫ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শিবনারায়ণ চন্দরপল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে করেছিলেন ২০৩*। ২৭ বছর বয়সী মুল্ডারের এই অধিনায়কত্ব আসলে অনেকটাই আকস্মিক। নিয়মিত অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা হ্যামস্ট্রিং চোটে জিম্বাবুয়ে সফরে যাননি। সহ-অধিনায়ক এইডেন মার্করাম ও অভিজ্ঞ পেসার কাগিসো রাবাদাকেও বিশ্রামে রাখা হয়। এর ফলে প্রথম টেস্টে নেতৃত্ব পান স্পিনার কেশব মহারাজ। কিন্তু ব্যাটিংয়ের সময় কুঁচকিতে চোট পেয়ে দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে যান তিনিও। তখনই দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় মুল্ডারের কাঁধে। আর সেই সুযোগের সর্বোত্তম ব্যবহারই করেছেন তিনি। ৩৪টি চার ও ৩টি ছক্কার মাধ্যমে দুর্দান্ত ইনিংস গড়ে প্রথম দিন শেষ করেছেন ২৬৪* রানে। দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর দাঁড়ায় ৯০ ওভারে ৪ উইকেটে ৪৬৫। এটাই প্রথম নয়। সিরিজের প্রথম টেস্টেও দারুণ ব্যাটিং করেছিলেন মুল্ডার, করেছিলেন ১৪৭ রান। ফলে তার ফর্ম বলছে, তিনি শুধু স্ট্যান্ড-ইন অধিনায়ক নন, দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ভবিষ্যতের অন্যতম বড় ভরসাও বটে। রেকর্ড বইয়ে নাম উঠলো যাদের অধিনায়কত্বের অভিষেকে ডাবল সেঞ্চুরি: উইয়ান মুল্ডার (দ.আফ্রিকা) – ২৬৪* বনাম জিম্বাবুয়ে, বুলাওয়ে ২০২৫ গ্রাহাম ডাউলিং (নিউজিল্যান্ড) – ২৩৯ বনাম ভারত, ১৯৬৮ শিবনারায়ণ চন্দরপল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) – ২০৩* বনাম দ.আফ্রিকা, ২০০৫ এছাড়া, মুল্ডার হলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ইতিহাসে অধিনায়কত্বের অভিষেকে সেঞ্চুরি করা দ্বিতীয় ক্রিকেটার—১৯৫৫ সালে জ্যাকি ম্যাকগ্লু প্রথম এই কীর্তি করেছিলেন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। বিভিন্ন নিয়মিত তারকার অনুপস্থিতিতে হঠাৎ নেতৃত্ব পাওয়া মুল্ডার ব্যাট হাতে যা করে দেখিয়েছেন, তা শুধু রেকর্ড নয়—একটি বার্তাও। হয়তো ভবিষ্যতের নিয়মিত অধিনায়ক হওয়ার দিকেও তাকিয়ে আছেন তিনি। আর এমন অভিষেকের পর দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট বিশ্বও নিশ্চয় তার নামটি একটু আলাদা করে মনে রাখবে।