
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

শাকিব-বুবলীর সম্পর্ক নতুনভাবে ফিরে আসেনি, বরং পরিণত হয়ে উঠেছে: চয়নিকা

কারো সঙ্গে পাল্লা দেওয়ার জন্য আমি আসিনি: অপু বিশ্বাস

সমুদ্রপাড়ে খোলামেলা রূপে ধরা দিলেন ববি

এবার অস্ট্রেলিয়ার চলচ্চিত্র উৎসবে মেহজাবীনের ‘সাবা’

এবার নিউইয়র্কে ছেলে ও বুবলীকে নিয়ে ঘুরছেন শাকিব খান

‘বরবাদ’ নির্মাতার বিরুদ্ধে অভিনেত্রী দোয়েলের পারিশ্রমিক না দেওয়ার অভিযোগ

‘সাইয়ারা’ বদলে দিয়েছে অনিতের জীবন
শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

অভিনেত্রী ও গায়িকা মেহের আফরোজ শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। সৎ মা নিশি ইসলামের করা মামলায় আদালত এ আদেশ দেন।
বুধবার (২৩ এপ্রিল) তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির বিষয়টি জানা যায়।এর আগে মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ঢাকা মহানগর প্রথম অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত এ আদেশ দেন।
জানা যায়, বাবা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী ও সৎ মা নিশি ইসলামকে শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগে শাওনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। মামলায় সাবেক ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন-অর-রশিদসহ ১২ জনকে আসামি করা হয়েছে।
এ মামলায় মঙ্গলবার আদালতে হাজির হয়ে বাড্ডা থানার দুই পুলিশ সদস্য অভিযোগ স্বীকার করে বলেন, বাড্ডা থানার তৎকালীন ওসির নির্দেশে তারা বাদী নিশি ইসলামকে আটক ও
নির্যাতনে অংশ নেন। তবে এদিন শাওন ও সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ বাকি আসামিরা হাজির না হওয়ায় আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। ঘটনার সূত্রপাত গত বছরের শুরুর দিকে। সেসময় শাওনের বাবা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী একটি ম্যারেজ মিডিয়ায় বিয়ের জন্য পাত্রী চাই বিজ্ঞাপন দেন। সেই বিজ্ঞাপন থেকেই নিশির সঙ্গে তার পরিচয় ও বিয়ে হয়। অভিযোগ রয়েছে, এ ঘটনা জানার পর বাবার ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালান শাওন। পাশাপাশি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকায় সেই প্রভাব খাটিয়ে সৎ মা নিশিকে ৬ মাস জেল খাটান। এমন অভিযোগও আছে, বাবাকে মানসিক ভারসাম্যহীন বানিয়ে কয়েক মাস একটি মানসিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে আটকে রেখেছিলেন শাওন। এসব ঘটনার
সঙ্গে শাওনের অন্যান্য ভাইবোনও জড়িত বলে সে সময় অভিযোগ করেছিলেন বাদী নিশি ইসলাম। আদালতের রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে মামলার বাদী নিশি ইসলাম বলেন, আমরা চাই আসামিদের শাস্তি হোক। শাওন এই মামলায় অনেক প্রভাব বিস্তার করেছে। সে আমাদের মারধর করেছে।
নির্যাতনে অংশ নেন। তবে এদিন শাওন ও সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ বাকি আসামিরা হাজির না হওয়ায় আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। ঘটনার সূত্রপাত গত বছরের শুরুর দিকে। সেসময় শাওনের বাবা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী একটি ম্যারেজ মিডিয়ায় বিয়ের জন্য পাত্রী চাই বিজ্ঞাপন দেন। সেই বিজ্ঞাপন থেকেই নিশির সঙ্গে তার পরিচয় ও বিয়ে হয়। অভিযোগ রয়েছে, এ ঘটনা জানার পর বাবার ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালান শাওন। পাশাপাশি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকায় সেই প্রভাব খাটিয়ে সৎ মা নিশিকে ৬ মাস জেল খাটান। এমন অভিযোগও আছে, বাবাকে মানসিক ভারসাম্যহীন বানিয়ে কয়েক মাস একটি মানসিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে আটকে রেখেছিলেন শাওন। এসব ঘটনার
সঙ্গে শাওনের অন্যান্য ভাইবোনও জড়িত বলে সে সময় অভিযোগ করেছিলেন বাদী নিশি ইসলাম। আদালতের রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে মামলার বাদী নিশি ইসলাম বলেন, আমরা চাই আসামিদের শাস্তি হোক। শাওন এই মামলায় অনেক প্রভাব বিস্তার করেছে। সে আমাদের মারধর করেছে।