
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
স্টার জলসার সঙ্গে ১২৫ কোটির চুক্তি সৌরভ গাঙ্গুলীর

সফল ক্যারিয়ারের পর ভারতের অনেক ক্রিকেটারদেরই ধারাভাষ্য বা কোচিংয়ের দিকে ঝুঁকতে দেখা যায়। তবে এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম ভারতের সাবেক অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলী। ক্রিকেট প্রশাসক এবং মেন্টর হিসেবে কিছু সময় কাজ করলেও তিনি সবচেয়ে বেশি সাফল্য পেয়েছেন তার টিভি ক্যারিয়ারে। বিশেষ করে ‘দাদাগিরি’ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলা ভাষাভাষীদের মধ্যে নিজের জনপ্রিয়তা বহুগুণে বাড়িয়ে নিয়েছেন তিনি।
কিন্তু গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল, ‘দাদাগিরি’ অনুষ্ঠানে হয়ত আর দেখা যাবে না সৌরভকে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই মুষড়ে পড়েছিলেন ভক্তরা। পরে জানা যায়, একটি কুইজ শোতে তাকে দেখতে পাবেন দর্শকরা, ঠিক আগের মতোই। পাশাপাশি এই ক্রিকেটারের দেখা মিলবে ‘বিগবস’-এও।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, ৪ বছরের জন্য সৌরভের সঙ্গে ১২৫ কোটি রুপির চুক্তি
হয়েছে স্টার জলসার। বিগবস ও নতুন কুইজ শোতে দেখা যাবে তাকে। ২০২৬ সালের জুলাই থেকে শো দুটিতে দেখা মিলবে তার। বিষয়টি নিয়ে বিগত কয়েকদিন ধরেই চলছিল চর্চা। এ প্রসঙ্গে সৌরভ পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারকে বলেন, ‘নতুন চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়া হয়েছে আমাকে। সেটা গ্রহণ করেছি। নতুন নতুন কাজ, নতুন কিছু করার নেশা সারাক্ষণ তাড়িয়ে বেড়ায়। সে কারণেই নতুন চ্যানেলে নতুন রূপে ফিরছি।’ সাবেক এই ক্রিকেটারের কথায়, ‘আমাকে কাজ টানে। কাজ করলে তো উপার্জন হবেই। তবে শুধুই উপার্জন আমার লক্ষ্য নয়। একটা উদাহরণ দিই, দর্শক দাদাগিরি দেখতে ভালোবাসেন। আমাকে ভালবাসেন। আমাকে দেখতে নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট সময়ে তারা টেলিভিশনে চোখ রাখেন। এটা কম পাওনা নয়!
আমার সঞ্চালনায় একটা অনুষ্ঠান রেটিং চার্টে ভালো ফল করে। যা দেখে পরিচালক, দলের বাকিদের মুখ আনন্দে ঝলমলিয়ে ওঠে। এসব যখন দেখি, পারিশ্রমিকের কথা মনেই থাকে না।’
হয়েছে স্টার জলসার। বিগবস ও নতুন কুইজ শোতে দেখা যাবে তাকে। ২০২৬ সালের জুলাই থেকে শো দুটিতে দেখা মিলবে তার। বিষয়টি নিয়ে বিগত কয়েকদিন ধরেই চলছিল চর্চা। এ প্রসঙ্গে সৌরভ পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজারকে বলেন, ‘নতুন চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়া হয়েছে আমাকে। সেটা গ্রহণ করেছি। নতুন নতুন কাজ, নতুন কিছু করার নেশা সারাক্ষণ তাড়িয়ে বেড়ায়। সে কারণেই নতুন চ্যানেলে নতুন রূপে ফিরছি।’ সাবেক এই ক্রিকেটারের কথায়, ‘আমাকে কাজ টানে। কাজ করলে তো উপার্জন হবেই। তবে শুধুই উপার্জন আমার লক্ষ্য নয়। একটা উদাহরণ দিই, দর্শক দাদাগিরি দেখতে ভালোবাসেন। আমাকে ভালবাসেন। আমাকে দেখতে নির্দিষ্ট দিনে নির্দিষ্ট সময়ে তারা টেলিভিশনে চোখ রাখেন। এটা কম পাওনা নয়!
আমার সঞ্চালনায় একটা অনুষ্ঠান রেটিং চার্টে ভালো ফল করে। যা দেখে পরিচালক, দলের বাকিদের মুখ আনন্দে ঝলমলিয়ে ওঠে। এসব যখন দেখি, পারিশ্রমিকের কথা মনেই থাকে না।’