ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পর্দার আড়ালে দরকষাকষি: শর্ত নতুন সংবিধান প্রণয়ন
এমপিও শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন বেতন ৩০
ঢাবি শিক্ষার্থীদের ‘মেরে ঠ্যাং ভেঙে’ দেওয়ার হুমকি দিলেন শিবিরপন্থী ডাকসু সদস্য সর্বমিত্র চাকমা
চবি ক্যাম্পাস থেকে ছাত্রলীগ কর্মী সেজানকে তুলে নিয়ে কোপালো গুপ্ত শিবির সন্ত্রাসীরা
শিক্ষকদের এন্ট্রি পদ নবম গ্রেডসহ ৪-৬ স্তরের পদসোপান দাবি
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের জন্য মাউশির সতর্কবার্তা
রাবির দ্বাদশ সমাবর্তনের তারিখ ঘোষণা
চায়ের দোকানে তালা দেওয়ার অভিযোগ জবি ছাত্রদল নেতার বিরুদ্ধে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) টিএসসি এলাকায় একটি চায়ের দোকানে চার দিন ধরে তালা রাখার অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের এক নেতার বিরুদ্ধে। দোকান বন্ধ করে রাখা ওই নেতার নাম হাসান সজীব। তিনি বাংলা বিভাগের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ও ছাত্রদল আহ্বায়ক কমিটির সদস্য।
জানা গেছে, টিএসসির চায়ের দোকানটি দীর্ঘদিন ধরে চালাচ্ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী গোবিন্দ। প্রায় চার বছর আগে বাংলা বিভাগের কর্মচারী বারেক হোসেন হাওলাদারের কাছ থেকে দোকানটি নেন তিনি। দোকান পরিচালনার জন্য গোবিন্দ ‘রনি’ নামের একজন কর্মচারী নিয়োগ করেছিলেন। তবে তিন মাস আগে রনি চলে যাওয়ার পর দোকানটি সাময়িক বন্ধ থাকে। এ সুযোগে ছাত্রদল নেতা সজীব দোকানে তালা লাগিয়ে দেন এবং
ঘোষণা দেন, গোবিন্দ আর সেখানে ব্যবসা করতে পারবেন না। ভুক্তভোগী গোবিন্দ বলেন,‘আমি দৈনিক ভিত্তিতে কাজ করা একজন কর্মচারী। সামান্য আয়ে সংসার চলে না বলে চার বছর আগে বাড়তি আয়ের জন্য দোকানটি নেই। এখন সজীব দোকানে তালা দিয়েছে। শনিবার রাতে আমি তালা ভেঙে দোকানে বসি। এরপর সজীব ফোন করে পাঁচ মিনিটের মধ্যে ক্যাম্পাসে দেখা করতে বলে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমার দুই মেয়ে পড়াশোনা করে। একজন এবার এসএসসি দিচ্ছে। দোকান থেকে পাওয়া টাকাতেই ওদের পড়াশোনা চলত। এখন দোকান চালাতে না পারলে সংসার চলবে না। আমি চাই দোকান চালাতে পারি, কেউ যেন আমাকে হুমকি না দেয়।’ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী এক চা দোকানি বলেন, ‘একদিন এসে সজীব দোকানে
তালা মেরে দেয়। সে বলে, গোবিন্দকে আর দোকান চালাতে দেবে না, নিজেই দোকান চালাবে।’ অভিযোগের বিষয়ে হাসান সজীব বলেন, ‘দোকানটি আগে রনি ভাই চালাতেন। তিনি আমাকে দোকানের চাবি দিয়ে গেছেন। তাকেই এতদিন দোকান চালাতে দেখেছি। একজন তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী কি টিএসসির দোকানের মালিক হতে পারে? ৫ আগস্টের পরও গোবিন্দ দোকান থেকে টাকা নিয়েছে। সে কি এটা করতে পারে?’
ঘোষণা দেন, গোবিন্দ আর সেখানে ব্যবসা করতে পারবেন না। ভুক্তভোগী গোবিন্দ বলেন,‘আমি দৈনিক ভিত্তিতে কাজ করা একজন কর্মচারী। সামান্য আয়ে সংসার চলে না বলে চার বছর আগে বাড়তি আয়ের জন্য দোকানটি নেই। এখন সজীব দোকানে তালা দিয়েছে। শনিবার রাতে আমি তালা ভেঙে দোকানে বসি। এরপর সজীব ফোন করে পাঁচ মিনিটের মধ্যে ক্যাম্পাসে দেখা করতে বলে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমার দুই মেয়ে পড়াশোনা করে। একজন এবার এসএসসি দিচ্ছে। দোকান থেকে পাওয়া টাকাতেই ওদের পড়াশোনা চলত। এখন দোকান চালাতে না পারলে সংসার চলবে না। আমি চাই দোকান চালাতে পারি, কেউ যেন আমাকে হুমকি না দেয়।’ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী এক চা দোকানি বলেন, ‘একদিন এসে সজীব দোকানে
তালা মেরে দেয়। সে বলে, গোবিন্দকে আর দোকান চালাতে দেবে না, নিজেই দোকান চালাবে।’ অভিযোগের বিষয়ে হাসান সজীব বলেন, ‘দোকানটি আগে রনি ভাই চালাতেন। তিনি আমাকে দোকানের চাবি দিয়ে গেছেন। তাকেই এতদিন দোকান চালাতে দেখেছি। একজন তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী কি টিএসসির দোকানের মালিক হতে পারে? ৫ আগস্টের পরও গোবিন্দ দোকান থেকে টাকা নিয়েছে। সে কি এটা করতে পারে?’



