
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আ.লীগের মিছিল ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশ

কমিশনের অধিকাংশ প্রস্তাবে একমত এনসিপি, আমূল পরিবর্তনের আহ্বান

ইয়াবাসহ স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা গ্রেফতার

দাবি না মানলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

জামায়াতের কর্মী সম্মেলনে আ. লীগ নেতা, যা বলছে জামায়াত

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল

‘র’ এর সঙ্গে মিটিং করে বাংলাদেশে রাজনীতি চলবে না: হাসনাত
জামায়াত-বিএনপিকে যে আহ্বান জানালেন মির্জা গালিব

রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বুধবার দুপুর ১২টায় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করছে বিএনপি। পৌনে দুই ঘণ্টা বৈঠক শেষে বেরিয়ে এসে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন না হলে দেশের অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাবে। আর তা হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা বেশ কঠিন হবে। এদিকে দুপুরে গুলশানে মার্কিন প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকে করেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। বৈঠক শেষে তিনি জানিয়েছেন, আগামী রমজানের আগেই বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন দেখতে চায় জামায়াত।
এই দুই নেতার বক্তব্য শুনে বুধবার রাতে স্ট্যাটাস দিয়েছেন তরুণ প্রজন্মের কাছে জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব, যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ড.
মির্জা গালিব। যা পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো- ‘বিএনপি ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়, জামায়াত জানুয়ারির মধ্যে (রোজার আগে)। জামায়াত আর বিএনপি যে কিছুটা এক জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে - এইটা খুবই ভালো। জামায়াত আর বিএনপি দেশের বড় দুইটা রাজনৈতিক দল, তাদের মধ্যে আন্ডারস্টান্ডিং থাকাটা আমাদের জাতীয় ঐক্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি। তো, এইবার আপনারা দুই দল একসঙ্গে বসে এই এপ্রিলের মধ্যে সংস্কারের যে প্রস্তাব দেওয়া আছে তার ব্যাপারে একটা ঐকমত্যে আসেন। আমরা মে মাসের মধ্যে সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন করে ফেলি। ভারত, আওয়ামী লীগ, বিচার- এইগুলোর ব্যাপারে একেকদিন একেক কথা না বলে আপনারা দুই দল মিলে স্পষ্টভাবে আপনাদের অবস্থান জানান আমাদের। তারপর আমরা
সবাই মিলে নির্বাচনের দিকে যাই। দয়া করে এ কথা বইলেন না, সব সংস্কার আপনারা নির্বাচনের পর করবেন। তাইলে জনগণের মনে হইব, আপনারা ক্ষমতা নিয়ে যতটা উদগ্রীব, সুশাসন নিয়া ততটা না।
মির্জা গালিব। যা পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো- ‘বিএনপি ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়, জামায়াত জানুয়ারির মধ্যে (রোজার আগে)। জামায়াত আর বিএনপি যে কিছুটা এক জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছে - এইটা খুবই ভালো। জামায়াত আর বিএনপি দেশের বড় দুইটা রাজনৈতিক দল, তাদের মধ্যে আন্ডারস্টান্ডিং থাকাটা আমাদের জাতীয় ঐক্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি। তো, এইবার আপনারা দুই দল একসঙ্গে বসে এই এপ্রিলের মধ্যে সংস্কারের যে প্রস্তাব দেওয়া আছে তার ব্যাপারে একটা ঐকমত্যে আসেন। আমরা মে মাসের মধ্যে সংস্কার প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন করে ফেলি। ভারত, আওয়ামী লীগ, বিচার- এইগুলোর ব্যাপারে একেকদিন একেক কথা না বলে আপনারা দুই দল মিলে স্পষ্টভাবে আপনাদের অবস্থান জানান আমাদের। তারপর আমরা
সবাই মিলে নির্বাচনের দিকে যাই। দয়া করে এ কথা বইলেন না, সব সংস্কার আপনারা নির্বাচনের পর করবেন। তাইলে জনগণের মনে হইব, আপনারা ক্ষমতা নিয়ে যতটা উদগ্রীব, সুশাসন নিয়া ততটা না।