
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে পশ্চিমা ১৫ দেশের বড় পদক্ষেপ

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে পশ্চিমা ১৫ দেশের বড় পদক্ষেপ

গাজার একাংশ দখলের ইঙ্গিত ইসরাইল মন্ত্রীর

জাপান পার হয়ে যুক্তরাষ্ট্রে সুনামির আঘাত

ভারতের পণ্যে ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির আহ্বানে ১৫ দেশের যৌথ বিবৃতি

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিচ্ছে মাল্টা
গাজায় প্রতিদিন ১০০ শিশু হতাহতের শিকার

যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করে ফিলিস্তিনের গাজায় অব্যাহত বোমা হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। গত ১৮ মার্চ থেকে শুরু হওয়া এই হামলায় প্রতিদিন অন্তত ১০০ ফিলিস্তিনি শিশু হতাহতের শিকার হচ্ছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউ প্রধান ফিলিপ লাজারিনি।
শনিবার (৫ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা।
এদিকে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় ৮৬ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এসময় আরও অন্তত ২৮৭ জন আহত হয়েছেন।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি অভিযানে এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ৫০ হাজার ৬০৯ জন। আহত হয়েছেন এক লাখ
১৫ হাজার ৬৩ জনে। এই নিহত এবং আহতদের ৫৬ শতাংশই নারী ও শিশু। যদিও গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, সেখানে মোট ৬১ হাজার ৭০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। কারণ, যারা ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছেন তারাও নিহত হয়েছেন বলে ধরে নেওয়া হয়েছে। ১৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে টানা যুদ্ধের পর যুক্তরাষ্ট্র ও মধ্যস্থতাকারী অন্যান্য দেশগুলোর চাপে বাধ্য হয়ে গত ১৯ জানুয়ারি গাজায় যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে ইসরায়েল। কিন্তু বিরতির দু’মাস শেষ হওয়ার আগেই গত ১৮ মার্চ থেকে ফের গাজায় হামলা চালায় দখলদার দেশটি। দ্বিতীয় দফার এ অভিযানে গত ১৫ দিনে গাজায় এক হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। যে ২৫১ জন জিম্মিকে হামাসের যোদ্ধারা ধরে নিয়ে গিয়েছিল,
তাদের মধ্যে এখনও অন্তত ৩৫ জন জীবিত রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সামরিক অভিযানের মাধ্যমে তাদের উদ্ধার করা হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েল। এদিকে, সম্প্রতি সিরিয়ায়ও হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিতে নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিভিন্ন সামরিক স্থাপনায় এসব হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে ইসরায়েলকে সংঘাত পরিহারের আহ্বান জানিয়েছে তুরস্ক।
১৫ হাজার ৬৩ জনে। এই নিহত এবং আহতদের ৫৬ শতাংশই নারী ও শিশু। যদিও গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, সেখানে মোট ৬১ হাজার ৭০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। কারণ, যারা ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়েছেন তারাও নিহত হয়েছেন বলে ধরে নেওয়া হয়েছে। ১৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে টানা যুদ্ধের পর যুক্তরাষ্ট্র ও মধ্যস্থতাকারী অন্যান্য দেশগুলোর চাপে বাধ্য হয়ে গত ১৯ জানুয়ারি গাজায় যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে ইসরায়েল। কিন্তু বিরতির দু’মাস শেষ হওয়ার আগেই গত ১৮ মার্চ থেকে ফের গাজায় হামলা চালায় দখলদার দেশটি। দ্বিতীয় দফার এ অভিযানে গত ১৫ দিনে গাজায় এক হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। যে ২৫১ জন জিম্মিকে হামাসের যোদ্ধারা ধরে নিয়ে গিয়েছিল,
তাদের মধ্যে এখনও অন্তত ৩৫ জন জীবিত রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সামরিক অভিযানের মাধ্যমে তাদের উদ্ধার করা হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েল। এদিকে, সম্প্রতি সিরিয়ায়ও হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল। যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশটিতে নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিভিন্ন সামরিক স্থাপনায় এসব হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে ইসরায়েলকে সংঘাত পরিহারের আহ্বান জানিয়েছে তুরস্ক।