
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

নিউইয়র্কে হামলায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গাফিলতি আছে : নাহিদ ইসলাম

অনলাইন জুয়ায় সর্বস্বান্ত মানুষ, বেড়েছে পারিবারিক অশান্তি

ঠিকাদারদের অর্থে টয়লেট প্রশিক্ষণে সরকারি কর্মকর্তাদের চীন ভ্রমণ, চলছে ভ্রমণ বিভিন্ন দেশে

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত ঘেঁষে আরসা-আরাকান আর্মির তীব্র সংঘর্ষ, গোলাগুলি

রাত ১০টার পরও চলবে মেট্রোরেল

ময়লার ভাগাড় থেকে ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড উদ্ধার

বছরের শেষ সূর্যগ্রহণ আজ, বাংলাদেশ সময় কখন শুরু
রোহিঙ্গাদের মাসিক খাদ্য সহায়তা ১২ ডলারই থাকছে

রোহিঙ্গাদের খাদ্য সহায়তায় জনপ্রতি মাসিক বরাদ্দ ছয় ডলারে নামিয়ে আনার যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল, সেখান থেকে সরে এসেছে জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি।
সাম্প্রতিক এক চিঠিতে সংস্থাটি জানিয়েছে, জনপ্রতি এই বরাদ্দ হবে মাসিক ১২ ডলার। শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান বৃহস্পতিবার এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মিজানুর রহমান বলেন, ডব্লিউএফপি এক চিঠিতে এ সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে, এটি আগামী ১ এপ্রিল থেকে কার্যকর হবে। তিনি বলেন, ভাসানচরে যেসব রোহিঙ্গা বসবাস করছে তারা পাবেন ১৩ ডলার করে। কক্সবাজারে যারা আছেন তাদের চেয়ে এক ডলার বেশি পাবেন।
এতদিন সাড়ে ১২ ডলার করে বরাদ্দ ছিল বলেও জানান তিনি। এখন ৫০ সেন্ট করে বরাদ্দ
কমছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা, জাতিসংঘ মহাসচিবের সফর- এসব সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনায় প্রভাব রেখেছে বলে ধারণা তার। ৫ মার্চ বাংলাদেশের শরণার্থী কমিশনের কাছে খাদ্য সহায়তা কমানো সংক্রান্ত চিঠি এসেছিল। চিঠিতে ডব্লিউএফপি তহবিল সংকটের কারণে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের জন্য এপ্রিল থেকে মাসিক খাবারের বরাদ্দ সাড়ে ১২ ডলার থেকে কমিয়ে জনপ্রতি ছয় ডলারে নামানোর কথা জানায়। এরপর ১৪ মার্চ জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির পরিদর্শন করেন। এ সময় তার কাছে তুলে ধরা হয় ছয় ডলারে রোহিঙ্গারা আসলে কী পরিমাণ খাবার পাবেন। এ সংক্রান্ত একটি ভিডিওতে গুতেরেসকে বিষ্ময় প্রকাশ করতে দেখা যায়। শরণার্থী কমিশনের অতিরিক্ত কমিশনার শামস-দৌজা নয়ন বলেন, গুতেরেস যদিও আগে থেকে জানতেন, আমরাও
জানিয়েছিলাম বিষয়টি। গুতেরেসের সফরের প্রভাব কিনা জানতে চাইলে নয়ন বলেন, তা বলতে পারছি না। কিন্তু তহবিল সংকট স্বত্ত্বেও ডব্লিউএফপি নিশ্চিত করেছে যে খাদ্য সহায়তা একইরকম থাকছে। উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য হেলাল উদ্দিন বলেন, এটি ভালো সিদ্ধান্ত হয়েছে। না হয় রোহিঙ্গারা খাদ্যের যোগানের জন্য ক্যাম্প ছেড়ে বেরিয়ে পড়ার সম্ভাবনা ছিল।
কমছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ সরকারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টা, জাতিসংঘ মহাসচিবের সফর- এসব সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনায় প্রভাব রেখেছে বলে ধারণা তার। ৫ মার্চ বাংলাদেশের শরণার্থী কমিশনের কাছে খাদ্য সহায়তা কমানো সংক্রান্ত চিঠি এসেছিল। চিঠিতে ডব্লিউএফপি তহবিল সংকটের কারণে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের জন্য এপ্রিল থেকে মাসিক খাবারের বরাদ্দ সাড়ে ১২ ডলার থেকে কমিয়ে জনপ্রতি ছয় ডলারে নামানোর কথা জানায়। এরপর ১৪ মার্চ জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির পরিদর্শন করেন। এ সময় তার কাছে তুলে ধরা হয় ছয় ডলারে রোহিঙ্গারা আসলে কী পরিমাণ খাবার পাবেন। এ সংক্রান্ত একটি ভিডিওতে গুতেরেসকে বিষ্ময় প্রকাশ করতে দেখা যায়। শরণার্থী কমিশনের অতিরিক্ত কমিশনার শামস-দৌজা নয়ন বলেন, গুতেরেস যদিও আগে থেকে জানতেন, আমরাও
জানিয়েছিলাম বিষয়টি। গুতেরেসের সফরের প্রভাব কিনা জানতে চাইলে নয়ন বলেন, তা বলতে পারছি না। কিন্তু তহবিল সংকট স্বত্ত্বেও ডব্লিউএফপি নিশ্চিত করেছে যে খাদ্য সহায়তা একইরকম থাকছে। উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য হেলাল উদ্দিন বলেন, এটি ভালো সিদ্ধান্ত হয়েছে। না হয় রোহিঙ্গারা খাদ্যের যোগানের জন্য ক্যাম্প ছেড়ে বেরিয়ে পড়ার সম্ভাবনা ছিল।