
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
চীন সফরের আগে ভারত যেতে চেয়েছিলেন ড. ইউনূস

চারদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন অন্তবর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এদিকে (২৫ মার্চ) রাতে এক প্রতিবেদনে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু জানিয়েছে চীনের আগে ভারত সফর করতে চেয়েছিলেন প্রধান উপদেষ্টা। তবে ভারতের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায়নি।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমের বরাত দিয়ে ভারতের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে এমনটাই বলা হয়েছে।
প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, আমরা আসলে আমাদের আগ্রহ দেখিয়েছিলাম এবং গত বছরের ডিসেম্বরে ভারতীয় পক্ষকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের ভারতে দ্বিপাক্ষিক সফরের জন্য অনুরোধ করেছিলাম। চীন সফর চূড়ান্ত হওয়ার কয়েক সপ্তাহ আগে এটি করা হয়েছিল। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, আমরা ইতিবাচক সাড়া পাইনি।
এদিকে, ড. ইউনূসের চীন সফরকে বেইজিং অত্যন্ত গুরুত্ব দিচ্ছে, কারণ বাংলাদেশ চীনা বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে চায় এবং বার্তা দিতে চায় যে চীনা উদ্যোক্তাদের জন্য বাংলাদেশে কারখানা স্থাপনের দরজা উন্মুক্ত। অন্যদিকে, আগামী মাসে অনুষ্ঠেয় বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে মোদি-ইউনূস বৈঠকের জন্য আবারও অনুরোধ জানিয়েছে ঢাকা। তবে ভারত এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে বৈঠকের বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানায়নি। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ইঙ্গিত দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিমসটেক সম্মেলনে অংশ নিতে পারেন, তবে ড. ইউনূসের সঙ্গে তার বৈঠক হবে কিনা, সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত কিছু বলেননি। মঙ্গলবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মো. জসীম উদ্দিন বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও নরেন্দ্র মোদির মধ্যে বৈঠকের জন্য বাংলাদেশ প্রস্তুত। আমরা
ভারতের ইতিবাচক সাড়া পাওয়ার অপেক্ষায় আছি। আমাদের পক্ষ থেকে বলতে পারি, আমরা প্রস্তুত আছি, এখন ভারতের জবাবের অপেক্ষা করছি। তিনি আরও বলেন, ঢাকা মনে করে, এই বৈঠক বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের বর্তমান অচলাবস্থা কাটাতে সহায়ক হবে। দুদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় আমরা এই বৈঠককে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি। সম্প্রতি বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ভালো রাখার বিকল্প নেই। তবে তিনি স্বীকার করেন, কিছু প্রচারণার কারণে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের মধ্যে কিছু উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। ড. ইউনূস বলেন, কোনো অবনতি ঘটেনি, আমাদের সম্পর্ক সবসময় ভালো থাকবে। এখন যেমন ভালো আছে, ভবিষ্যতেও তা ভালো থাকবে। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ভালো সম্পর্ক
থাকা ছাড়া আর কোনো পথ নেই।
এদিকে, ড. ইউনূসের চীন সফরকে বেইজিং অত্যন্ত গুরুত্ব দিচ্ছে, কারণ বাংলাদেশ চীনা বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে চায় এবং বার্তা দিতে চায় যে চীনা উদ্যোক্তাদের জন্য বাংলাদেশে কারখানা স্থাপনের দরজা উন্মুক্ত। অন্যদিকে, আগামী মাসে অনুষ্ঠেয় বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে মোদি-ইউনূস বৈঠকের জন্য আবারও অনুরোধ জানিয়েছে ঢাকা। তবে ভারত এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে বৈঠকের বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানায়নি। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ইঙ্গিত দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিমসটেক সম্মেলনে অংশ নিতে পারেন, তবে ড. ইউনূসের সঙ্গে তার বৈঠক হবে কিনা, সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত কিছু বলেননি। মঙ্গলবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মো. জসীম উদ্দিন বলেন, ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও নরেন্দ্র মোদির মধ্যে বৈঠকের জন্য বাংলাদেশ প্রস্তুত। আমরা
ভারতের ইতিবাচক সাড়া পাওয়ার অপেক্ষায় আছি। আমাদের পক্ষ থেকে বলতে পারি, আমরা প্রস্তুত আছি, এখন ভারতের জবাবের অপেক্ষা করছি। তিনি আরও বলেন, ঢাকা মনে করে, এই বৈঠক বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্কের বর্তমান অচলাবস্থা কাটাতে সহায়ক হবে। দুদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় আমরা এই বৈঠককে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে দেখছি। সম্প্রতি বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ভালো রাখার বিকল্প নেই। তবে তিনি স্বীকার করেন, কিছু প্রচারণার কারণে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের মধ্যে কিছু উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। ড. ইউনূস বলেন, কোনো অবনতি ঘটেনি, আমাদের সম্পর্ক সবসময় ভালো থাকবে। এখন যেমন ভালো আছে, ভবিষ্যতেও তা ভালো থাকবে। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ভালো সম্পর্ক
থাকা ছাড়া আর কোনো পথ নেই।