ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাংলাদেশি এমপিদের ‘অধিকার লঙ্ঘন হওয়ায়’ আইপিইউয়ের উদ্বেগ
উগ্রবাদী স্লোগানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দিল শিবির-ইনকিলাব মঞ্চ
ঢাকা লকডাউন: গণপরিবহন সংকটে যাত্রীদের ভোগান্তি
ইউনুসের শাসনামলে গণতন্ত্রের নামে সহিংসতা! আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন, রাষ্ট্রের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
আটক স্কুলছাত্রের বিজয় চিহ্ন: ‘দাবায়া রাখতে পারবা না’
‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে ভীত ইউনুস সরকার: রাজধানীতে ধরপাকড়, গ্রেফতার আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
‘জয় বাংলা’ স্লোগান শুনে আতঙ্কগ্রস্ত এনসিপির মিছিল
কক্সবাজারের এসপিকে স্ট্যান্ডরিলিজ
কক্সবাজারের পুলিশ সুপার (এসপি) রহমত উল্লাহকে স্ট্যান্ডরিলিজ করার পর তার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
সাড়ে তিন লাখ ইয়াবা বিক্রির অভিযোগে জাতীয় একটি বিশেষ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করলে দেশজুড়ে আলোচনা শুরু হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ সদর দপ্তর তাকে প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয়।
বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম বলেন, কক্সবাজারে মাদক জব্দ করে বিক্রির ঘটনায় যদি কারও সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত হয়, তাকে কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না।
তিনি জানান, ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করতে তদন্ত শুরু হয়েছে এবং তার অংশ হিসেবেই এসপি রহমত উল্লাহকে স্ট্যান্ডরিলিজ করা হয়েছে।
প্রতিবেদন প্রকাশের পর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, আজকে
পুলিশের এ সংক্রান্ত সংবাদটি দেখেই আমি সঙ্গে সঙ্গে তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি। পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশ অনুযায়ী, ১৮ ফেব্রুয়ারি এসপি রহমত উল্লাহকে পুলিশ হেডকোয়ার্টারে রিপোর্ট করতে হবে। পুলিশ হেড কোয়ার্টার্সের ডিআইজি (প্রশাসন) কাজী মো. ফজল করিম এক আদেশে বলেন, জেলা পুলিশের পরবর্তী জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়ে দ্রুততম সময়ে হেডকোয়ার্টারে রিপোর্ট করতে হবে। এদিকে পুলিশের একটি অভ্যন্তরীণ সূত্র জানিয়েছে, ইয়াবা বিক্রির ঘটনায় কক্সবাজার জেলা পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তাদের সম্পৃক্ততা রয়েছে কিনা, তাও তদন্তের আওতায় আনা হচ্ছে।
পুলিশের এ সংক্রান্ত সংবাদটি দেখেই আমি সঙ্গে সঙ্গে তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি। পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশ অনুযায়ী, ১৮ ফেব্রুয়ারি এসপি রহমত উল্লাহকে পুলিশ হেডকোয়ার্টারে রিপোর্ট করতে হবে। পুলিশ হেড কোয়ার্টার্সের ডিআইজি (প্রশাসন) কাজী মো. ফজল করিম এক আদেশে বলেন, জেলা পুলিশের পরবর্তী জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়ে দ্রুততম সময়ে হেডকোয়ার্টারে রিপোর্ট করতে হবে। এদিকে পুলিশের একটি অভ্যন্তরীণ সূত্র জানিয়েছে, ইয়াবা বিক্রির ঘটনায় কক্সবাজার জেলা পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তাদের সম্পৃক্ততা রয়েছে কিনা, তাও তদন্তের আওতায় আনা হচ্ছে।



