ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বাংলাদেশি এমপিদের ‘অধিকার লঙ্ঘন হওয়ায়’ আইপিইউয়ের উদ্বেগ
উগ্রবাদী স্লোগানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন দিল শিবির-ইনকিলাব মঞ্চ
ঢাকা লকডাউন: গণপরিবহন সংকটে যাত্রীদের ভোগান্তি
ইউনুসের শাসনামলে গণতন্ত্রের নামে সহিংসতা! আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আগুন, রাষ্ট্রের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
আটক স্কুলছাত্রের বিজয় চিহ্ন: ‘দাবায়া রাখতে পারবা না’
‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে ভীত ইউনুস সরকার: রাজধানীতে ধরপাকড়, গ্রেফতার আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
‘জয় বাংলা’ স্লোগান শুনে আতঙ্কগ্রস্ত এনসিপির মিছিল
বাংলাদেশে সন্ত্রাসী হামলা হতে পারে, নাগরিকদের সতর্ক করলো যুক্তরাজ্য
বাংলাদেশে সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কা প্রকাশ করে সতর্কতা জারি করেছে যুক্তরাজ্য। দেশটি বাংলাদেশে অবস্থানরত ও আগত ব্রিটিশ নাগরিকদের সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছে। ব্রিটিশ সরকারের মতে, বাংলাদেশে ব্রিটিশ নাগরিক ও যুক্তরাজ্যের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট স্থাপনাগুলোতে হামলার ঝুঁকি রয়েছে।
গত জুলাই-আগস্ট মাসে বাংলাদেশে ব্যাপক সহিংসতার ঘটনা ঘটে, যেখানে অনেক তরুণ প্রাণ হারান। সেই অস্থির পরিস্থিতির রেশ এখনও রয়ে গেছে, যা যুক্তরাজ্যকে তাদের নাগরিকদের জন্য বিশেষ সতর্কবার্তা দিতে বাধ্য করেছে। ব্রিটিশ সরকারের প্রকাশিত বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশে বিক্ষোভ, ধর্মঘট ও রাজনৈতিক অস্থিরতার সময় সহিংসতা, অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটতে পারে, যা প্রাণহানির কারণ হতে পারে।
বিশেষ করে গণপরিবহন ব্যবস্থায় হামলার আশঙ্কা বেশি বলে উল্লেখ করেছে যুক্তরাজ্য। এছাড়া
জনসমাগমপূর্ণ এলাকা, ধর্মীয় উপাসনালয়, রাজনৈতিক সমাবেশ এবং বিদেশীদের উপস্থিতি রয়েছে এমন স্থানগুলোতে সন্ত্রাসী হামলার ঝুঁকি বেশি থাকতে পারে বলে সতর্কবার্তায় জানানো হয়েছে। এছাড়া অপরাধ ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা প্রসঙ্গে যুক্তরাজ্য সরকার জানিয়েছে, বাংলাদেশে বিশেষ করে রাজধানী ঢাকা ও অন্যান্য বড় শহরগুলোতে অপরাধের মাত্রা বেশি। ব্রিটিশ নাগরিকদের মোটরসাইকেল আরোহী ছিনতাইকারীদের ব্যাপারে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। ব্রিটিশ সরকারের মতে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কঠোর পদক্ষেপের ফলে সন্ত্রাসী হামলার সংখ্যা কমে গিয়েছিল। তবে গত জুলাই-আগস্ট মাসের গণঅভ্যুত্থানের পর নিরাপত্তা ব্যবস্থায় বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে, যা নতুন করে হামলার ঝুঁকি বাড়াতে পারে। যুক্তরাজ্যের কাউন্টার টেরোরিজম পুলিশ নিরাপত্তা বিশ্লেষণ করে নাগরিকদের জন্য নির্দেশনা দিয়েছে, যাতে সন্ত্রাসী হামলার পরিস্থিতিতে
কী করণীয় তা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। এখন দেখার বিষয়, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এ বিষয়ে কী পদক্ষেপ গ্রহণ করে, কারণ যুক্তরাজ্যের এই সতর্কতা বাংলাদেশের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করে।
জনসমাগমপূর্ণ এলাকা, ধর্মীয় উপাসনালয়, রাজনৈতিক সমাবেশ এবং বিদেশীদের উপস্থিতি রয়েছে এমন স্থানগুলোতে সন্ত্রাসী হামলার ঝুঁকি বেশি থাকতে পারে বলে সতর্কবার্তায় জানানো হয়েছে। এছাড়া অপরাধ ও ব্যক্তিগত নিরাপত্তা প্রসঙ্গে যুক্তরাজ্য সরকার জানিয়েছে, বাংলাদেশে বিশেষ করে রাজধানী ঢাকা ও অন্যান্য বড় শহরগুলোতে অপরাধের মাত্রা বেশি। ব্রিটিশ নাগরিকদের মোটরসাইকেল আরোহী ছিনতাইকারীদের ব্যাপারে বিশেষভাবে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। ব্রিটিশ সরকারের মতে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীর কঠোর পদক্ষেপের ফলে সন্ত্রাসী হামলার সংখ্যা কমে গিয়েছিল। তবে গত জুলাই-আগস্ট মাসের গণঅভ্যুত্থানের পর নিরাপত্তা ব্যবস্থায় বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে, যা নতুন করে হামলার ঝুঁকি বাড়াতে পারে। যুক্তরাজ্যের কাউন্টার টেরোরিজম পুলিশ নিরাপত্তা বিশ্লেষণ করে নাগরিকদের জন্য নির্দেশনা দিয়েছে, যাতে সন্ত্রাসী হামলার পরিস্থিতিতে
কী করণীয় তা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। এখন দেখার বিষয়, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এ বিষয়ে কী পদক্ষেপ গ্রহণ করে, কারণ যুক্তরাজ্যের এই সতর্কতা বাংলাদেশের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ বার্তা বহন করে।



