ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাজপথে নেই আওয়ামী লীগ, তবুও ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচিতে অভূতপূর্ব সমর্থন
ঢাকা লকডাউন: গণপরিবহন সংকটে যাত্রীদের ভোগান্তি
এবার হংকং ভিত্তিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টকে সাক্ষাৎকার দিলেন শেখ হাসিনা
দিল্লীতে বিস্ফোরণ: তদন্তে বাংলাদেশি সংযোগের ইঙ্গিত ভারতের
রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পরপর দুটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটেছে
সরকার উৎখাতের ‘এলজিবিটি ষড়যন্ত্র
ইউনুস সরকারের কাউন্টডাউন শুরু, পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে
বাংলাদেশেও সব মার্কিন সহায়তা বন্ধ ঘোষণা
ইউএসএইড বাংলাদেশ কার্যালয়ের পরিচালক রিচার্ড অ্যারন সংস্থাটির সাথে চুক্তিবদ্ধ স্থানীয় উন্নয়ন সংগঠনগুলোর জন্য একটি চিঠি জারি করেছেন, যাতে বলা হয়েছে ইউএসএইড বাংলাদেশে সব ধরনের সহায়তা কার্যক্রম অবিলম্বে বন্ধ, থামানো বা স্থগিত করতে হবে। তবে, জরুরি খাদ্যসহায়তা এবং ইসরায়েল ও মিসরের জন্য সামরিক অর্থায়নকে এই সিদ্ধান্তের বাইরে রাখা হয়েছে।
এই নির্দেশনা ইউএসএইড-বাংলাদেশের সব বাস্তবায়ন অংশীদারদের জন্য একটি নির্দেশিকা হিসেবে পাঠানো হয়েছে, যাতে ইউএসএইড-বাংলাদেশের সঙ্গে করা চুক্তি, কার্যাদেশ, অনুদান, সমন্বিত চুক্তি বা অন্যান্য অধিগ্রহণ বা সহায়তা সরঞ্জামের অধীনে চলমান কাজগুলো বন্ধ করতে বলা হয়েছে। অংশীদারদের বর্তমানে চলমান প্রকল্পগুলোতে ব্যয় সঞ্চয়ের জন্য সব যুক্তিসংগত পদক্ষেপ নিতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রতিবেদন পাঠাতে বলা হয়েছে।
গত
৫০ বছরের বেশি সময় ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে জনস্বাস্থ্য, শিক্ষা, জ্বালানি, পরিবেশ, খাদ্য নিরাপত্তা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহায়তা দিয়ে এসেছে, যার পরিমাণ ৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি। ২০২১, ২০২২, ২০২৩ এবং ২০২৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে যথাক্রমে ৫০০ মিলিয়ন, ৪৭০ মিলিয়ন, ৪৯০ মিলিয়ন এবং ৪৫০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দিয়েছে। ২৪ জানুয়ারি, ট্রাম্প প্রশাসন ইসরায়েল ও মিসর বাদে সব দেশে সহায়তা তহবিল স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেয়। এই সিদ্ধান্তের পর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও গোপন একটি নথিতে উল্লেখ করেন, বিদ্যমান বা নতুন সহায়তার বিষয়গুলো পর্যালোচনা করা হবে এবং অনুমোদন না পাওয়া পর্যন্ত নতুন অর্থ ছাড় করা হবে না। আগামী ৮৫ দিনের
মধ্যে বিদেশি সহায়তার বিষয়গুলো রিভিউ করা হবে, যা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘আমেরিকাই প্রথম’ নীতির অংশ। এই ঘোষণার পর বাংলাদেশে মার্কিন সহায়তার বন্ধ হওয়ার সিদ্ধান্ত স্থানীয় উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে ব্যাপক প্রভাব ফেলতে পারে, যার ফলে বিভিন্ন প্রকল্পের সাফল্য ও কার্যকারিতা প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে।
৫০ বছরের বেশি সময় ধরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে জনস্বাস্থ্য, শিক্ষা, জ্বালানি, পরিবেশ, খাদ্য নিরাপত্তা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহায়তা দিয়ে এসেছে, যার পরিমাণ ৮ বিলিয়ন ডলারের বেশি। ২০২১, ২০২২, ২০২৩ এবং ২০২৪ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশকে যথাক্রমে ৫০০ মিলিয়ন, ৪৭০ মিলিয়ন, ৪৯০ মিলিয়ন এবং ৪৫০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দিয়েছে। ২৪ জানুয়ারি, ট্রাম্প প্রশাসন ইসরায়েল ও মিসর বাদে সব দেশে সহায়তা তহবিল স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেয়। এই সিদ্ধান্তের পর মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও গোপন একটি নথিতে উল্লেখ করেন, বিদ্যমান বা নতুন সহায়তার বিষয়গুলো পর্যালোচনা করা হবে এবং অনুমোদন না পাওয়া পর্যন্ত নতুন অর্থ ছাড় করা হবে না। আগামী ৮৫ দিনের
মধ্যে বিদেশি সহায়তার বিষয়গুলো রিভিউ করা হবে, যা প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘আমেরিকাই প্রথম’ নীতির অংশ। এই ঘোষণার পর বাংলাদেশে মার্কিন সহায়তার বন্ধ হওয়ার সিদ্ধান্ত স্থানীয় উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে ব্যাপক প্রভাব ফেলতে পারে, যার ফলে বিভিন্ন প্রকল্পের সাফল্য ও কার্যকারিতা প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে।



