সৌদি আরবেই হচ্ছে ২০৩৪ বিশ্বকাপ
২০৩৪ সালের ফুটবল বিশ্বকাপ আয়োজনের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেছে সৌদি আরব। আয়োজনের একমাত্র প্রার্থী হওয়ায় মরুর দেশেই বিশ্বকাপ হচ্ছে তা মোটামুটি নিশ্চিত। তবে সম্ভবত সময় পরিবর্তন হবে। কারণ হিসেবে ফিফার মূল্যায়ন প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘স্থানীয় আবহাওয়ার কারণেই’ এই টুর্নামেন্ট অক্টোবর থেকে এপ্রিলের মধ্যে অনুষ্ঠিত করতে। তবে এটি নিয়ে বিতর্ক হওয়ার কথা।
ফিফা আগামী ১১ ডিসেম্বর ২০৩০ ও ২০৩৪ সালের বিশ্বকাপের আয়োজকদের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবে। ২০৩০ সালের বিশ্বকাপ যৌথভাবে আয়োজন করবে স্পেন, পর্তুগাল, মরক্কো, আর্জেন্টিনা, উরুগুয়ে এবং প্যারাগুয়ে। এই আয়োজনে ১৯৩০ সালের প্রথম বিশ্বকাপের শতবর্ষ উদযাপন করা হবে।
সৌদি আরব হবে কাতারের পর মধ্যপ্রাচ্যের দ্বিতীয় দেশ, যারা বিশ্বকাপ আয়োজন করবে। ২০২২ সালে
কাতার বিশ্বকাপ নভেম্বর-ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হয়েছিল, গ্রীষ্মের তাপদাহের কারণে। ফিফার মূল্যায়ন প্রতিবেদনে সৌদি আরবের মানবাধিকার ইস্যুকে ‘মাঝারি ঝুঁকি’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। তবে দেশটি ৫০০ পয়েন্টের মধ্যে ৪১৯.৮ স্কোর অর্জন করেছে, যা পূর্বের সব বিশ্বকাপ আয়োজক প্রার্থীদের মধ্যে সর্বোচ্চ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি আরবে মানবাধিকার উন্নত করতে ‘দীর্ঘ সময় ও প্রচেষ্টা’ প্রয়োজন। তবে বিশ্বকাপ আয়োজন ‘ইতিবাচক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখতে পারে’ বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। সৌদি আরব ২০৩৪ সালের মধ্যে বেশ কয়েকটি নতুন স্টেডিয়াম তৈরি করার পরিকল্পনা করেছে। এর মধ্যে রয়েছে ৩৫০ মিটার উচ্চতায় ‘স্টেডিয়াম ইন দ্য স্কাই’, যা নিওম শহরে নির্মিত হবে। তবে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নেও ‘মাঝারি ঝুঁকি’ রয়েছে বলে ফিফার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। শীতকালে
বিশ্বকাপ আয়োজনের সম্ভাবনা নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে। ২০২২ সালের কাতার বিশ্বকাপের সময় বিশ্বব্যাপী বড় লিগগুলোর সময়সূচি বদলাতে হয়েছিল। তবে ফিফার মূল্যায়ন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০৩৪ সালের আন্তর্জাতিক ম্যাচ ক্যালেন্ডার এখনো নির্ধারিত হয়নি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘ধর্মীয় ইভেন্টগুলোর সময়সূচি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ’ তাই রমজান ও হজের মতো ইভেন্টগুলোর কথা বিবেচনায় রাখা হবে। যদিও সময়সূচি নিয়ে কিছুটা অনিশ্চয়তা রয়েছে, ফিফা মনে করছে, সৌদি আরবের এই বিড সফল হলে খেলোয়াড় ও দর্শকদের জন্য সেরা পরিস্থিতি তৈরি করার চেষ্টা করা হবে।
কাতার বিশ্বকাপ নভেম্বর-ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হয়েছিল, গ্রীষ্মের তাপদাহের কারণে। ফিফার মূল্যায়ন প্রতিবেদনে সৌদি আরবের মানবাধিকার ইস্যুকে ‘মাঝারি ঝুঁকি’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। তবে দেশটি ৫০০ পয়েন্টের মধ্যে ৪১৯.৮ স্কোর অর্জন করেছে, যা পূর্বের সব বিশ্বকাপ আয়োজক প্রার্থীদের মধ্যে সর্বোচ্চ। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি আরবে মানবাধিকার উন্নত করতে ‘দীর্ঘ সময় ও প্রচেষ্টা’ প্রয়োজন। তবে বিশ্বকাপ আয়োজন ‘ইতিবাচক পরিবর্তনে ভূমিকা রাখতে পারে’ বলেও উল্লেখ করা হয়েছে। সৌদি আরব ২০৩৪ সালের মধ্যে বেশ কয়েকটি নতুন স্টেডিয়াম তৈরি করার পরিকল্পনা করেছে। এর মধ্যে রয়েছে ৩৫০ মিটার উচ্চতায় ‘স্টেডিয়াম ইন দ্য স্কাই’, যা নিওম শহরে নির্মিত হবে। তবে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নেও ‘মাঝারি ঝুঁকি’ রয়েছে বলে ফিফার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। শীতকালে
বিশ্বকাপ আয়োজনের সম্ভাবনা নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে। ২০২২ সালের কাতার বিশ্বকাপের সময় বিশ্বব্যাপী বড় লিগগুলোর সময়সূচি বদলাতে হয়েছিল। তবে ফিফার মূল্যায়ন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০৩৪ সালের আন্তর্জাতিক ম্যাচ ক্যালেন্ডার এখনো নির্ধারিত হয়নি। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ‘ধর্মীয় ইভেন্টগুলোর সময়সূচি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ’ তাই রমজান ও হজের মতো ইভেন্টগুলোর কথা বিবেচনায় রাখা হবে। যদিও সময়সূচি নিয়ে কিছুটা অনিশ্চয়তা রয়েছে, ফিফা মনে করছে, সৌদি আরবের এই বিড সফল হলে খেলোয়াড় ও দর্শকদের জন্য সেরা পরিস্থিতি তৈরি করার চেষ্টা করা হবে।