
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ব্যস্ততার কারণে জামায়াতের নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজির খোঁজ নিতে পারছেন না আমির শফিকুর

‘আমাদের বিয়ে আগামী বছর একটি উপযুক্ত সময়ে ইনশাআল্লাহ’

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ

জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিতে ট্রাম্প-রুবিওকে পরামর্শ মাইকেল রুবিনের

এবার গ্রেপ্তার হলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদক হাবিব

রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের সংলাপে বসছে ঐকমত্য কমিশন

ফেইসবুকে ‘বিকৃত ছবি’ পোস্ট, চাঁদপুরে জামায়াত-বিএনপির সংঘর্ষে আহত ১০
জেলগেটে গ্রেফতার সাবেক এমপি ও ছেলেকে অপহরণ, সমাধান করল ছাত্রদল-যুবদল

জামিনে কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার পরই গ্রেফতার হয়েছেন রাজশাহী-৬ (বাঘা-চারঘাট) আসনের সাবেক এমপি ও আওয়ামী লীগ নেতা রায়হানুল হক। সোমবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে তিনি রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পান এবং এরপরই জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা তাকে গ্রেফতার করে।
জেলা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক রুহুল আমিন বলেন, ‘রায়হানুল হককে গ্রেফতারের জন্য চারঘাট থানা-পুলিশের রিক্যুইজিশন ছিল। সে অনুযায়ী রাতে সাহেববাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এখন তিনি ডিবি হেফাজতে আছেন। তাকে চারঘাট থানায় হস্তান্তর করা হবে।’
এর আগে গত ২১ সেপ্টেম্বর নিজ এলাকা চারঘাট বাজার থেকে রায়হানুল হক পুলিশের হাতে গ্রেফতার হন। গত ২০ আগস্ট চারঘাট থানায় দায়ের হওয়া একটি
মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়। অসুস্থতার কারণে সোমবার আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেছিলেন বলে জানান রায়হানুল হকের স্ত্রী ও চারঘাট পৌরসভার সাবেক মেয়র নার্গিস খাতুন। এদিকে সোমবার সন্ধ্যায় রায়হানুল হকের বের হওয়ার জন্য রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে অপেক্ষায় ছিলেন তার ছেলে রেজাউন-উল হক তরঙ্গ (২৭)। তখন তাকে অপহরণ করে নিয়ে গিয়ে ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। তবে স্থানীয় যুবদল-ছাত্রদলের মধ্যস্থতায় তরঙ্গকে মুক্তি দেওয়া হয়। অপহরণের পর তরঙ্গ মোবাইলে তার মাকে জানান, তাকে কারাগার সংলগ্ন পদ্মা নদীর ধারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এবং সেখানে তাকে ছেড়ে দেওয়ার শর্তে ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়েছে। নার্গিস আরও জানান, এ সময় ছাত্রদল-যুবদলের
কয়েকজন স্থানীয় নেতা বিষয়টি সমাধানের আশ্বাস দিয়ে তাকে শান্ত করেন। পরে রাত সাড়ে ৯টার দিকে তরঙ্গকে লালন শাহ মুক্তমঞ্চে তার মামাতো ভাইয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এই অপহরণের ঘটনায় ছাত্রদল নেতাদের সম্পৃক্ততার দাবি উঠলেও কেউ দায় স্বীকার করেনি। এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগও করা হয়নি।
মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়। অসুস্থতার কারণে সোমবার আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেছিলেন বলে জানান রায়হানুল হকের স্ত্রী ও চারঘাট পৌরসভার সাবেক মেয়র নার্গিস খাতুন। এদিকে সোমবার সন্ধ্যায় রায়হানুল হকের বের হওয়ার জন্য রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের সামনে অপেক্ষায় ছিলেন তার ছেলে রেজাউন-উল হক তরঙ্গ (২৭)। তখন তাকে অপহরণ করে নিয়ে গিয়ে ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। তবে স্থানীয় যুবদল-ছাত্রদলের মধ্যস্থতায় তরঙ্গকে মুক্তি দেওয়া হয়। অপহরণের পর তরঙ্গ মোবাইলে তার মাকে জানান, তাকে কারাগার সংলগ্ন পদ্মা নদীর ধারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এবং সেখানে তাকে ছেড়ে দেওয়ার শর্তে ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়েছে। নার্গিস আরও জানান, এ সময় ছাত্রদল-যুবদলের
কয়েকজন স্থানীয় নেতা বিষয়টি সমাধানের আশ্বাস দিয়ে তাকে শান্ত করেন। পরে রাত সাড়ে ৯টার দিকে তরঙ্গকে লালন শাহ মুক্তমঞ্চে তার মামাতো ভাইয়ের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এই অপহরণের ঘটনায় ছাত্রদল নেতাদের সম্পৃক্ততার দাবি উঠলেও কেউ দায় স্বীকার করেনি। এ ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগও করা হয়নি।